ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

ক্ষতিপূরণের টাকা দিতে গড়িমসি, জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

চট্টগ্রামে নির্মাণাধীন কর্ণফুলী টানেলের জন্য ভুমি অধিগ্রহণের টাকা নিয়ে গড়িমসি করার অভিযোগে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের সিনিয়র সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার (১৫ নভেম্বর) চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল দেবের আদালতে মামলাটি করেন নগরীর হালিশহর এলাকার বাসিন্দা মো. হেমায়েত হোসেন।

বাদীর আইনজীবি এডভোকেট এনামুল হক মামলা দায়েরের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন- আদালতে বাদীর বক্তব্য রেকর্ড করে মামলাটি তদন্তের জন্য পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।

মামলার আসামিরা হলেন— সিনিয়র সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট (ভূমি অধিগ্রহণ শাখা) এহসান মুরাদ, ভূমি সার্ভেয়ার মোহাম্মদ আব্দুল মুমিন, সার্ভেয়ার মোহাম্মদ ইমান হোসেন গাজী, মুক্তার হোসেন, আবু কাউসার সোহেল এবং অফিস সহকারী বেলায়েত হোসেন বুলু।

মামলার আর্জিতে বাদী অভিযোগে মো. হেমায়েত হোসেন করেন, ২০১৬ সালের ১৩ মার্চ অধিগ্রহণকৃত ভূমি মৃত ওমদা মিয়ার সন্তান মো. সাহাব উদ্দিন, মো. সালাউদ্দিন, মো. শাহজাহান, মো. মহিউদ্দিন, গিয়াস উদ্দিন, আলাউদ্দিন, মোছাম্মৎ মনোয়ারা বেগম, নুর নাহার বেগম এবং মোছাম্মৎ শামসুন নাহার মাধ্যমে বাদী হেমায়েত হোসেন ও মো. ফখরুল ইসলামের (২ নম্বর সাক্ষী) মধ্যে চুক্তিনামা হয়। পরে তারা সেই জায়গায় ৬ বছরে বাদী এবং ২ নম্বর সাক্ষীসহ মিলে ১ কোটি ২০ লাখ টাকা খরচ করেন।তাই চুক্তির শর্ত মোতাবেক অধিগ্রহণকৃত সম্পত্তির অর্ধেক সম্পত্তি বাদী এবং ২ নম্বর সাক্ষী পাওয়ার কথা। তবে তাদের বাদ দিয়ে চুক্তিবদ্ধ ব্যক্তিগণ প্রতারণা করে। সেই সম্পত্তি কর্ণফুলী টানেল নির্মাণের কাজে অধিগ্রহণ হলে ক্ষতিপূরণের টাকা ১ নম্বর আসামির জিম্মায় থাকে। পরে বিষয়টি বুঝে ২ নম্বর সাক্ষী ও বাদী মিলে এহসান মুরাদের (১ নম্বর আসামি) কার্যালয়ে লিখিতভাবে আবেদন করলে তারা আবেদন গ্রহণ করেন।গত ১০ নভেম্বর বাদী ও ২ নম্বর সাক্ষী আসামিদের কার্যালয়ে এসে তাদের দাখিলকৃত আবেদন এবং ভূমির ক্ষতিপূরণ বাবদ দেওয়া অর্থের হালনাগাদ অবস্থা জানতে চায়। এসময় আসামিরা বাদীর সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেন। এসময় এহসান মুরাদ বাদীকে তার রুমে নিয়ে যাওয়ার কথা বললে বাকি আসামিরা তাকে জোর করে টেনে হিঁচড়ে নিয়ে যায়। সেখানে যাওয়ার পর বাদীর উপর চরম ক্ষিপ্ত হয়ে বাদীকে ভূমিদস্যু, দুনীর্তিবাজ, লুটেরা বলে গালমন্দ করে এহসান মুরাদ।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print