Search
Close this search box.

ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

চরম ঝুঁকিপূর্ণ শিশু শ্রম নির্মূলে বাংলাদেশের অগ্রগতি ন্যূনতম, মার্কিন রিপোর্ট

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

২০২৩ সালে শিশু শ্রমের সবচেয়ে খারাপ রূপ নির্মূল করার প্রচেষ্টায় ন্যূনতম অগ্রগতি করেছে বাংলাদেশ। ওয়াশিংটন ডিসি থেকে প্রকাশিত মার্কিন শ্রম দপ্তরের শিশু শ্রম বিষয়ক প্রতিবেদনে এমনটা দাবি করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) স্থানীয় সময় বেলা সাড়ে ১১টায় প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিয়মিত পরিদর্শনের অভাবে রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলগুলোতে শিশু শ্রম আইনের লঙ্ঘন এবং অন্যান্য শ্রম অপব্যবহারগুলো শনাক্ত করা হয় না। সরকার ২০২৩ সালে শিশু শ্রম সম্পর্কিত ফৌজদারি আইন প্রয়োগকারী প্রচেষ্টার তথ্যও জনসম্মুখে প্রকাশ করেনি। উপরন্তু, শিশু শ্রম লঙ্ঘনের জন্য জরিমানা, দীর্ঘ আইনি প্রক্রিয়াও যথাযথ পালন করা হচ্ছে না বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

এতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশের শিল্প কারখানা ও প্রতিষ্ঠানের পরিদর্শন বিভাগ ৩ হাজার ৪৫৯টি শিশু শ্রম লঙ্ঘন শনাক্ত করেছে। পাশাপাশি সীমান্তরক্ষীরা ভারতে পাচার হওয়ার সময় ৭৫ শিশুকে রক্ষা করেছে। এ ক্ষেত্রে রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলে শ্রম বিধিমালার অধীনে কারখানা ও প্রতিষ্ঠানের পরিদর্শন বিভাগকে পরোক্ষভাবে বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল কর্তৃপক্ষকে নোটিশ প্রদান করতে হবে। যাতে নিয়োগকর্তাদের পরিদর্শন সম্পর্কে আগেই অবহিত করা যেতে পারে।

উল্লেখ্য, জাতীয় শিশু শ্রম নিরসন নীতি, ২০১০ অনুযায়ী অর্থনৈতিক দুরবস্থা শিশু শ্রমের প্রধান কারণ। এই অবস্থা দূরীকরণে নীতিমালায় দরিদ্র পরিবারের শিশুদের শ্রম থেকে প্রত্যাহার ও দারিদ্র্যের চক্র থেকে বের করে আনতে মা-বাবাকে আয়বৃদ্ধিমূলক কাজে সম্পৃক্ত করার কথা বলা হয়েছে। তবে নীতিমালা প্রণয়নের ১৪ বছর পরও সেটি কার্যকর করা যায়নি।

সর্বশেষ

চরম ঝুঁকিপূর্ণ শিশু শ্রম নির্মূলে বাংলাদেশের অগ্রগতি ন্যূনতম, মার্কিন রিপোর্ট

ভাত খাওয়ার পর ঘুম আসে কেন, ভেবেছেন কখনো? কারণ জানালেন পুষ্টিবিদ

বেক্সিমকো গ্রুপের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে রিসিভার নিয়োগের জন্য হাইকোর্টের রুল জারি

‘মুজিব’ বায়োপিক পাওয়া ১০ কাঠার প্লট হারাচ্ছেন শুভ

নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন পূরণে আমি প্রতিজ্ঞাবদ্ধঃ ড. ইউনূস

সেন্টমার্টিন ভ্রমণে রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া চালুর পরিকল্পনা

বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক হলেন ড. মোহাম্মদ আজম

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print