Search
Close this search box.

ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

বিমান ভ্রমণে যেসব বিষয়ে সতর্ক থাকবেন

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

Image00001 119 বিমান ভ্রমণে যেসব বিষয়ে সতর্ক থাকবেনব শ্রেণির মানুষকেই এখন বিভিন্ন কারণে বিমানে ভ্রমণ করতে হয়। বিভিন্ন কারণে তারা পাড়ি জমান দেশের বাইরে। কিন্তু বিমান ভ্রমণে অধিকাংশ মানুষকেই কমবেশি সমস্যায় পড়তে হয়। তাই অনাকাঙ্ক্ষিত ঝামেলা এড়াতে কিছু বিষয়ে সতর্ক থাকা প্রয়োজন।

সময়মতো পৌঁছান
নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বিমানবন্দরে সংশ্লিষ্ট এয়ারলাইনসের কাউন্টারে রিপোর্ট করতে হয়। তাই হাতে যথেষ্ট সময় নিয়ে বিমানবন্দরে আসা উচিত। সাধারণত আন্তর্জাতিক রুটে বিমান ছাড়ার ২ ঘণ্টা আগে এবং অভ্যন্তরীণ রুটে ১ ঘণ্টা আগে রিপোর্ট করতে বলা হয়। এছাড়া বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সিট নম্বর আগে নির্দিষ্ট করা থাকে না। যাত্রার দিন এয়ারলাইনসের কাউন্টারে রিপোর্ট করার পর বোর্ডিং কার্ড দেওয়া হয়। তাতেই থাকে সিট নম্বর। তাই দেরিতে রিপোর্ট করলে পছন্দমতো সিট পাওয়া কঠিন।

পুরো নাম ও পাসপোর্ট নম্বর
বিমানের টিকিট বুকিং দেওয়ার সময় পুরো নাম ও সঠিক পাসপোর্ট নম্বর ব্যবহার করুন। বোর্ডিং কার্ড দেওয়ার সময় এয়ারলাইনস কর্তৃপক্ষ টিকিটের সঙ্গে আপনার পাসপোর্ট মিলিয়ে নেবে। এছাড়া ইমিগ্রেশন বিভাগও দু’টি বিষয় মিলিয়ে দেখে যাওয়ার অনুমতি দেবে।

চেকলিস্ট মিলিয়ে নিন
বিমানবন্দরে যাওয়ার আগে চেকলিস্ট মিলিয়ে নিন। বিশেষ করে পাসপোর্ট, টিকিট, ডলার, ক্রেডিট কার্ড নিতে ভুলবেন না। চিকিৎসার উদ্দেশ্যে বিদেশ গেলে চিকিৎসকের অ্যাপয়েন্টমেন্ট এবং স্থানীয় চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশনসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সাথে নিন। আন্তর্জাতিক সেমিনার, কনফারেন্স হলে ইনভাইটেশন লেটার, অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড সাথে নিন। ভ্রমণে ক্যামেরা, বাইনোকুলার ফেলে যাবেন না।

লাগেজ বেশি ভারি নয়
লাগেজ বেশি ভারি করবেন না। সব বিমানেই লাগেজের সর্বোচ্চ ওজন দেওয়া থাকে। এরচেয়ে বেশি ওজন হলে বাড়তি মালের জন্য উচ্চহারে ভাড়া দিতে হয়। এটা আপনার জন্য বিড়ম্বনার কারণ হতে পারে।

নিয়ম মেনে চলুন
বিমানবন্দরে বিভিন্ন ধরনের চেকিংয়ের মুখোমুখি হতে হয়। এ সময় সংশ্লিষ্টদের পূর্ণ সহযোগিতা করুন। স্ক্যানিং মেশিনে চেকের সময় ধাতব আসবাব বের করে নিন। বোর্ডিং কার্ডে যে সিট নম্বর উল্লেখ থাকবে, সেটিতেই বসতে হবে। সাধারণত সিটের উপরে লাগেজ ক্যারিয়ারে সিট নম্বর উল্লেখ থাকে। আপনার সিটটি খুঁজে নিন। প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট কারো সহায়তা নিন।

লিকুইড রাখবেন না
আপনি চাইলে লাগেজ ছাড়াও ছোট দু’তিনটি হ্যান্ডব্যাগ সঙ্গে রাখতে পারেন। এগুলো মাথার ওপর ক্যারিয়ারে কিংবা সিটের নিচে রাখা যায়। কিন্তু এতে কোনোভাবেই পানির বোতল, ড্রিংকস, শ্যাম্পু, বডি স্প্রে, পারফিউম বা অন্য কোনো তরল রাখবেন না। এছাড়া স্ক্রু ড্রাইভার, স্লাইড রেঞ্জ, ম্যাচ, ইলেকট্রনিক ডিভাইস রাখা যাবে না। ফেরার সময় এ জাতীয় কোনো পণ্য আনতে চাইলে তা অন্য লাগেজে রাখতে হবে।

চলাফেরায় সতর্ক থাকুন
এয়ারহোস্টেজরা নানা প্রয়োজনে আসা-যাওয়া করেন। দুই সারির মাঝে জায়গা খুবই সামান্য। হাতলে রাখা হাত তাদের গায়ে লাগতে পারে। এছাড়া টয়লেটে যাওয়া-আসার সময় সতর্ক থাকুন, যাতে অন্য কারো সঙ্গে ধাক্কা না লাগে।

বিমানকর্মীর সঙ্গে ভালো আচরণ
এয়ারহোস্টেজদের সঙ্গে ভালো আচরণ করুন। তাদের প্রতি আন্তরিক হোন, ধন্যবাদ দিন। অভিযোগ থাকলে যথাযথ কর্তৃপক্ষকে জানান।

হাতল নিয়ে বিবাদ নয়
হাত রাখা নিয়ে তর্কে না জড়িয়ে আলোচনা করুন। তবে সাধারণত মাঝখানের সিটের যাত্রী এ ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবে।

সিট হেলাতে সতর্ক থাকুন
সিট হেলাতে চাইলে আপনার পেছনের যাত্রীকে আগে জানান। ভদ্রভাবে তাকে জিজ্ঞাসা করুন। অসুবিধা হলে আলোচনা করে নিন।

সন্তান এবং মালামালে নজর
নিজের মালামাল সবসময় সঙ্গে রাখুন। সিট ছেড়ে উঠতে হলে সহযাত্রীকে নজর রাখতে আন্তরিকভাবে অনুরোধ করুন।

সর্বশেষ

সাবেক ভূমিমন্ত্রী যুক্তরাজ্যে বিলাসবহুল ৩৬০টি বাড়ির মালিক!

১০৩ বিলিয়ন ডলার বিদেশি ঋণ রেখে গেছে আওয়ামী সরকার

রাহুল গান্ধীকে প্রাণনাশের হুমকি

একটাই লক্ষ্য, প্রতিটি ম্যাচ জিতবোঃ শান্ত

ফিলিস্তিন থেকে ইসরায়েলিদের সরিয়ে নেয়ার বিষয়ে জাতিসংঘে প্রস্তাব

মেয়াদবিহীন ইন্টারনেট প্যাকেজ চালুর চেষ্টা করতে হবেঃ উপদেষ্টা নাহিদ

পিআইবির নতুন মহাপরিচালক ফারুক ওয়াসিফ

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print