Search
Close this search box.

ঝিনাইদহ কোর্ট হাজত খানায় অপ্রীতিকর ঘটনা!

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি:

চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালত, ঝিনাইদহ।

ঝিনাইদহ চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতের হাজত খানায় সোমবার তুলকালাম কান্ড ঘটে গেছে। এক হাজতির হাতে লাঞ্চিত হন কোর্ট ইন্সপেক্টর আব্দুল বারী। এ নিয়ে পুলিশ ও বিচারাঙ্গনে হৈ চৈ পড়ে যায়। ঘটনা শুনে ছুটে আসে র‌্যাব ও পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

সাংবাদিক, আইনজীবী ও আদালত সংশ্লিষ্টরাও ঘটনাস্থলে হাজির হয়ে পরিস্থিতি সম্পর্কে অবগত হন। তবে এ নিয়ে কোন আইনী পদক্ষেপের নেয়া হয়নি।

প্রত্যক্ষদর্শিরা জানান, সোমবার দুপুরে রাসেল নামে এক হাজতির সাথে সাক্ষাত ও খাবার দিতে আসেন স্বজনরা। এ সময় খাবার দিতে বেশি টাকা চাওয়া হয়। এ নিয়ে কর্তব্যরত পুলিশের সাথে বচসা হয় রাসেলের বন্ধু জাকিরসহ অন্যান্যদের।

তাদের অভিযোগ খাবার দিতে ৪০০ টাকা দাবী করা হয়। হৈ চৈ শুনে কোর্ট হাজতখানার সামনে ছুটে আসেন কোর্ট ইন্সপেক্টর আব্দুল বারী। সেখানে তর্ক বিতর্কের এক পর্যায়ে হাতাহাতি হয়। ছিড়ে যায় আব্দুল বারীর সার্টের বোতাম।

মুহুর্তের মধ্যে খবরটি ছড়িয়ে পড়ে। ঘটনাস্থলে র‌্যাব ও পুলিশ উপস্থিত হয়।

বিষয়টি নিয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আজবাহার আলী শেখ সাংবাদিকদের জানান, সেখানে তেমন কিছুই ঘটেনি। বিষয়টি একেবারেই তুচ্ছ ছিল।

কোর্ট ইন্সপেক্টর আব্দুল বারী জানান, দলবেধে লোকজন দেখা করতে আসছিলো। আমরা বাধা দেওয়ায় আমাদের সাথে রাসেলের স্বজনরা তর্কবিতর্ক করে। এর চেয়ে বেশি কিছু ঘটেনি বলে তিনি দাবী করেন।

কোর্ট হাজতে আসামীদের সাথে সাক্ষাত ও খাবার দেওয়া বৈধ কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, মানবিক কারণে আমরা খাবার দিতে দিই। আর সাক্ষাতের বিষয়টি তো বহু পুরানো।

খাবার ও দেখা করতে টাকা দিতে হয় কিনা জানতে চাইলে তিনি বিষয়টি এড়িয়ে বলেন, “সাক্ষাতে আসুন। তখন বিস্তারিত বলা যাবে। মোবাইলে এতো কথা বলা যাচ্ছে না”

উল্লেখ্য, ঝিনাইদহ কোর্ট হাজত খানায় আসামীদের সাথে দেখা করতে ও খাবার দিতে টাকা নেওয়া হয় এমন কথা শোনা যায়। সোমবারও এই টাকা নিয়েই ঘটনার সুত্রপাত।

কিন্তু‘ বেলা গড়ানোর সাথে সাথে বিষয়টি ধামাচাপা দিতে কোর্ট পুলিশের পক্ষ থেকে নানা রকম তথ্য দেওয়া হয়।

তাছাড়া এ ঘটনা নিয়ে কোট পুলিশ, আদালত সংশ্লিষ্ট সুত্র ও জেলা পুলিশের বক্তব্যও একেক রকম। এ নিয়ে জনমনে প্রশ্ন উঠেছে তাহলে কার কথা ঠিক ?

সারাদেশ

২৬ জুলা ২০২৪

নাহিদ ইসলামসহ কোটা সংস্কার আন্দোলনের তিন সমন্বয়ককে রাজধানীর গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল থেকে তুলে নিয়ে গেছেন সাদাপোশাকের এক দল ব্যক্তি। তাঁরা

রাজনীতি

২৫ জুলা ২০২৪

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী

জাতীয়

১৮ জুলা ২০২৪

সরকারের সঙ্গে আলোচনায় বসতে রাজি নন কোটাব্যবস্থা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনকারীরা। তাদের প্ল্যাটফর্ম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এক বিজ্ঞপ্তিতে বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই)