বিশ্বের বিভিন্ন দেশে টিকার ওপর মানুষের আস্থা কমছে। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, মানুষের আস্থা কমার কারণে প্রতিরোধযোগ্য রোগের বিরুদ্ধে লড়াই পিছিয়ে যেতে বসেছে। টিকার ওপরে মানুষের মনোভাব
ক্যান্সারে সারা বিশ্বে প্রতি বছর বহু মানুষের মৃত্যু হয়। ক্যান্সারে আক্রান্তকে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচানো সম্ভব। কিন্তু তার জন্য রোগটি প্রাথমিক পর্যায়ে শনাক্ত করা খুবই
অনেকেই ঘুমের মধ্যে কথা বলেন। ব্যাপারটা যে একদিন হয় তা না, নিয়মিতই হয়ে থাকে তাদের। এক্ষেত্রে কিছু বিষয় মেনে চললে সমস্যাটি থেকে মুক্তি মিলতে পারে।
অলসতাকে বলা যায় জীবনের একটি অভিশাপ। উন্নতির পথে অন্যতম অন্তরায়। এমনকি অলস ব্যক্তি অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করেন, যা তাকে ধীরে ধীরে ধ্বংসের পথে নিয়ে যায়। তাই
খুব বেশি মোটা শরীর কারোরই কাম্য নয়। আবার একেবারে রোগা-পাতলাও থাকতে চান না কেউ। কারণ, দৈহিকভাবে ‘ফিট’ থাকার ওপর ব্যক্তিত্বেরও পরিচয় থাকে কিছুটা। তাছাড়া, কোনো
অনেকের মাসিক আয়ের বেশিরভাগ খরচ হয়ে যায় স্বাস্থ্য রক্ষায়। ডাক্তারের ভিজিট থেকে শুরু করে জিম করা অবধি আরও কত কিছুই না করতে হয় মানুষকে। তবে
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রত্যেকের দায়িত্বও বেড়ে যায়। দৈনন্দিন জীবনের খরচ মেটাতে গিয়ে হিমশিম খেতে হয়। আবার অনেক সময় অপ্রয়োজনীয় খাতে টাকা খরচ হয়ে যায়।
দুশ্চিন্তা এবং ধকল আমাদের প্রত্যেকের জীবনের সঙ্গে যেন অঙ্গাঙ্গিভাবে মিশে গেছে। পেশাদার ও কর্মঠ ব্যক্তিরাও প্রতিনিয়ত মাইগ্রেন, বদহজম, ইনসমনিয়া এবং হার্টের অসুখে ভোগেন। কিন্তু এগুলোকে
ইংরেজি একটি প্রবাদ আছে ‘মর্নিং শোজ দ্য ডে’ অর্থাৎ দিনের শুরুর কর্ম উদ্যমতাই আপনাকে সাফল্যের পথে নিয়ে যায়। আরেকটু ভেঙে বললে বলা যায় যে, সকালের
সুন্দর হাসি সুস্থ দাঁতের জন্য নিয়মিত ব্রাশ করার কথা আমরা সব সময় বলি। তবে সকাল-রাতের দাঁতের সঙ্গী টুথব্রাশটির কথা কমই ভাবি। দাঁত পরিষ্কারের দায়িত্ব যে
