ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

চলন্ত ট্রেন থেকে টিকেট বিক্রির ৯২ হাজার টাকা গায়েব!

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

চলন্ত ট্রেনে গার্ডের (ট্রেন পরিচালক) তত্ত্বাবধানে থাকা ক্যাশ সেইফ বা ভ্রাম্যমাণ সিন্দুক থেকে খোয়া গেছে রেলের টিকিট বিক্রির ৯২ হাজার টাকা। বাংলাদেশ রেলওয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারাই বলছেন, দেশের রেলের ইতিহাসে এ এক নজিরবিহীন কাণ্ড। তবে ক্যাশ সেইফের ভেতরে স্টেশন থেকে দেওয়া টাকার ব্যাগ ও টাকা আদায়ের রশিদ অক্ষত রয়েছে।

দুই স্তরে নিরাপত্তার তালা ভেঙে সিন্দুক থেকে তিনটি স্টেশনের টিকিট বিক্রি বাবদ প্রাপ্ত টাকা খোয়া গেলেও ট্রেনটিতে দায়িত্ব পালনকারীদের কেউই এ সম্পর্কে অবগত ছিলেন না। চট্টগ্রামের ক্যাশ অফিসে টাকা হিসাবের সময় চুরির বিষয়টি ধরা পড়েছে। গত ২৯ ডিসেম্বরের এই চুরির ঘটনায় চার সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে পূর্বঞ্চল রেলওয়ে।

বিষয়টি স্বীকার করে ঘটনার তদন্তে ৪ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে বলে জানান রেল কর্মকর্তারা।

রেল সুত্রে জানা গেছে, ঢাকা-নোয়াখালী রুটের মাইজদী, মাইজদী কোর্ট স্টেশন ও নাথেরপেটুয়া স্টেশনে টিকিট বিক্রির ৯২ হাজার টাকা পাওয়া যাচ্ছে না। গত ২৯ ডিসেম্বর নোয়াখালী থেকে ঢাকাগামী নোয়াখালী এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিট বিক্রির এসব টাকা ওইদিনের সমতট এক্সপ্রেস ট্রেনে পাঠানো হয়। ওই ট্রেনের গার্ড শামসুল আলমের নিরাপত্তা হেফাজতে ১৬৯ নম্বর ক্যাশ সেইফ পাঠানো হয় লাকসাম স্টেশনে। নিয়ম অনুযায়ী নিরাপত্তা বাহিনীর একজন সদস্যকে রাখা বাধ্যতামূলক। কিন্তু সেই ট্রেনে কোনো নিরাপত্তা সদস্য ছিল না। লাকসাম স্টেশন মাস্টার শাহাবুদ্দিনকে অক্ষত অবস্থায় বুঝিয়ে দিয়েছেন বলে দাবি করেছেন শামসুল আলম। তবে শাহাবুদ্দিন বলছেন, একটি সিল ছেঁড়া থাকার কথা তাকে জানানো হয়েছিল। তখন তিনি আরেকটি প্রকেটশন সিল দিয়েছিলেন।

দায়িত্ব অবহেলার কারণে অথবা চোরের সঙ্গে যোগসাজশ ছাড়া ট্রেনের গার্ডরুম থেকে টাকা চুরির কোনো সুযোগ নেই বলে মনে করছে সংশ্লিষ্টরা।

সূত্র জানায়, নোয়াখালী থেকে আসা সমতট এক্সপ্রেসে ১৬৯ ক্যাশে ছয়টি স্টেশনের টাকা ছিল। কিন্তু তিনটি স্টেশনের ব্যাগ ও রশিদ অক্ষত থাকলেও টাকা পাওয়া যায়নি। নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য এবং গার্ডের দায়িত্ব অবহেলার কারণেই এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে। ক্যাশ সেইফটি গার্ডের কক্ষে থাকার কথা কিন্তু তোলা হয়েছে মালামালের বাগি লাগেজ ভ্যানে।

রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, এটির সঙ্গে যিনি জড়িত বা যার দায়িত্বের মধ্যে পড়ে তাকে টাকাগুলো ফেরত দিতে হবে।

বিষয়টি অনুসন্ধ্যানে তদন্ত কমিটির গঠন করা হয়েছে জানিয়ে চট্টগ্রাম বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা আনসার আলী বলেন, কমিটির তদন্তে কারও গাফিলতি থাকলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print