ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

নৌবাহিনীর কর্মকর্তাকে হত্যাচেষ্টার মামলায় ইরফান সেলিমের জামিন

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

বাংলাদেশ নৌবাহিনীর এক কর্মকর্তাকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে করা মামলায় ঢাকা-৭ আসনের সংসদ সদস্য হাজী সেলিমের ছেলে, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের বরখাস্ত হওয়া ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোহাম্মদ ইরফান সেলিমের জামিন মঞ্জুর করেছেন হাইকোর্ট।

আজ বৃহস্পতিবার (১৮ মার্চ) হাইকোর্টের বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও বিচারপতি মো. বদরুজ্জামানের সমন্বয়ে গঠিত ভার্চুয়াল বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
এই আদেশের ফলে, রায়ের অনুলিপি হাতে পাওয়ার পর তার কারামুক্তি পেতে বাধা নেই বলে গণম্যাধমকে জানিয়েছেন ইরফান সেলিমের আইনজীবী অ্যাডভোকেট সাঈদ আহমেদ রাজা।

জামিনের বিষয়টি গণম্যাধমকে নিশ্চিত করেছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ড. মো. বশির উল্লাহ এবং ইরফান সেলিমের আইনজীবী অ্যাডভোকেট সাঈদ আহমেদ রাজা।

এর আগে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর এক কর্মকর্তাকে হত্যাচেষ্টার মামলায় ইরফান সেলিমকে কেন জামিন দেয়া হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছিলেন হাইকোর্ট। দুই সপ্তাহের মধ্যে সংশ্লিষ্টদেরকে সেই রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছিল। গত ২৭ জানুয়ারি হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেছিলেন।

ওই দিন আইনজীবীরা জানান, ২০২০ সালের ২৬ অক্টোবর নৌবাহিনীর কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট ওয়াসিমকে মারধরের ঘটনায় ইরফান সেলিমসহ চারজনের বিরুদ্ধে রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় মারধর ও হত্যাচেষ্টা মামলা করা হয়। এ মামলায় নিম্ন আদালতে জামিন চেয়ে ব্যর্থ হয়ে হাইকোর্টে জামিন আবেদন করেন ইরফান সেলিম। ওই আবেদনের শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট রুল জারি করেছিলেন।

জামিন আবেদনের বিষয়ে সাঈদ আহমেদ রাজা ওইদিন বলেন এর আগে বাড়িতে মদ এবং ওয়াকিটকি রাখার মামলায় বিচারিক আদালতে জামিন পেয়েছিলেন ইরফান। আর অস্ত্র ও ইয়াবার মামলায় আগেই জামিন হয়েছিল। বাকি থাকল মারধরের ঘটনায় করা মামলা।

ঘটনার সময় গাড়িতে থাকার কথা স্বীকার করলেও মারধরে জড়িত ছিলেন না বলে জানিয়েছিলেন ইরফান। তার দাবি, ওই সময় তার সঙ্গে থাকা ব্যক্তিরা মারামারি করেছেন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ২৫ অক্টোবর সন্ধ্যার পর ধানমন্ডির কলাবাগান ক্রসিংয়ে নৌবাহিনীর এক কর্মকর্তার মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দিয়েছিল সংসদ সদস্য স্টিকার লাগানো একটি গাড়ি। এরপর ওই কর্মকর্তা মোটরসাইকেল থামিয়ে নিজের পরিচয় দেন। এ সময় গাড়িটি থেকে দুই ব্যক্তি নেমে এসে লেফটেন্যান্ট ওয়াসিমকে মারধর শুরু করলে তিনি আত্মরক্ষার চেষ্টা করেন। ঘটনাস্থলে লোকজন জমে গেলে সংসদ সদস্যের গাড়ি ফেলে অভিযুক্তরা পালিয়ে যান। পরে পুলিশ এসে গাড়ি ও মোটরসাইকেলটি জব্দ করে থানায় নিয়ে যায়।

পুলিশ সূত্র জানায়, গাড়িটি সংসদ সদস্য হাজি সেলিমের হলেও ঘটনার সময় তিনি গাড়িতে ছিলেন না। তার ছেলে ইরফান ও নিরাপত্তারক্ষীরা গাড়িটি ব্যবহার করছিলেন। ধানমন্ডি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইকরাম আলী ওইদিন বলেন, এ ঘটনায় মারধর ও হত্যাচেষ্টা মামলা করা হয়েছে। পরে ২৬ অক্টোবর ইরফান সেলিমকে গ্রেফতার করা হয়।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print