
চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলা ও পৌর বিএনপি এবং অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মী ও কেন্দ্রিয় নেতা ব্যারিস্টার মীর মো হেলাল উদ্দিনের বিরুদ্ধে কল্পকাহিনী সাজিয়ে উদ্ভট মামলা দায়েরের ন্যক্কারজনক ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ৷
মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে বিএনপি মহাসচিব বলেন, “অপরিকল্পিত লকডাউনে বিরোধী দলের ওপর ক্র্যাকডাউনের ধারাবাহিকতায় সারাদেশে বিএনপিসহ বিরোধী দলের নেতাকমীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বানোয়াট মামলা দায়েরের অংশ হিসেবে বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও দলের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন এবং হাটহাজারী পৌর বিএনপি’র যুগ্ন আহবায়ক আব্দুস শুরুর. চট্টগ্রাম উত্তর জেলা যুবদলের সহ সভাপতি সৈয়দ ইকবাল, উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ সভাপতি গিয়াস উদ্দিন চেয়ারম্যান, উত্তর জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মনিরুল আলম জনি, উত্তর জেলা যুবদলের সহ সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাদের , হাটহাজারী পৌর যুবদলের আহবায়ক মির্জা এমদাদ, সদস্য সচিব নুরুল কবির তালুকদার, হাটহাজারী উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক তকিবুল হাসান চৌধুরী তকি, সদস্য সচিব হেলাল উদ্দিনসহ তিন শতাধিক নেতাকর্মীর নামে ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে।
হেফাজতে ইসলামের কোন কর্মসূচির সাথে সম্পৃক্ততা না থাকলেও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যমূলকভাবে বিএনপি কে দমন ও জনদৃষ্টিকে ভিন্ন দিকে সরাতেই সরকার উল্লিখিত নেতাকমীদের মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে হয়রানী করা হচ্ছে। রোজা ও করোনার মধ্যেও হরহামেশা তাদের বাড়ীতে গ্রেফতার অভিযান চালিয়ে পরিবার পরিজনের সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণ করছে পুলিশ ।
তিনি বলেন, নেতাকমীদের না পেয়ে তাদের পরিবারের সদস্যদের থানায় ডেকে নিয়ে হুমকি ও চাপ দেয়া হচ্ছে। মূলত: দুঃশাসনের বিরুদ্ধে বলিষ্ট প্রতিবাদী জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ধ্বংস করতেই সরকার বিএনপি এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের ও গ্রেফতার অভিযান পরিচালনা করছে। এমনকি জনগণকে বিভ্রান্ত করার অপ উদ্দেশ্যে বিএনপি চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান ও সিনিয়র নেতৃবৃন্দকে জড়িয়ে কল্পকাহিনী তৈরীর মাধ্যমে রাষ্ট্রশক্তিকে ব্যবহার করে তা প্রচার করা হচ্ছে। আমি এর তীব্র প্রতিবাদসহ সরকারকে এধরণের হীন অপতৎপরতা থেকে বিরত থাকার আহবান জানাই । সরকারের কোন গণভিত্তি নেই, তাই বর্তমান ভোটারবিহীন সরকার জুলুম নির্যাতন ও সন্ত্রাসের ওপর নির্ভরশীল। জোর করে ক্ষমতা ধরে রাখতে গিয়ে সরকার বিকারগ্রস্ত হয়ে পড়েছে । দেশের জনগণের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে এই সরকার ক্রুদ্ধ হয়ে উঠেছে, আর এই ভয়ঙরে ক্রুদ্ধতার বিষাক্ত ছোবল গিয়ে পড়ছে বিরোধী নেতাকমমীদের ওপর । সেজন্যই দেশে আইনের শাসনের বদলে আওয়ামী শাসনের এক বিভশুস বিকৃত রূপ তীব্র মাত্রা ধারণ করেছে। যার ফলে জনসমাজে কারো কোন সম্মান, নিরাপত্তা ও জীবন যাপনের স্বাভাবিকতা নেই। সারাদেশের সর্বত্র সরকারের উন্মত্ত আচরণ মোকাবেলা করে গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় এক্যবদ্ধ গণতান্ত্রিক শক্তিকে এগিয়ে আসার কোন বিকল্প নেই।
আমি অবিলম্বে মীর হেলাল উদ্দিনসহ হাটহাজারী উপজেলা ও পৌর বিএনপি এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের জোর দাবি জানাচিছ।
বিএনপি নেতাদের প্রতিবাদ:
বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দীনের বিরুদ্ধে হাটহাজারী থানায় মিথ্যা, বানোয়াট মামলা দায়েরের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন, বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা গোলাম আকবর খোন্দকার, বেগম রোজী কবির, এস এম ফজলুল হক, চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীম, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক আবু সুফিয়ান, সদস্য সচিব মোস্তাক আহমেদ খান।
মঙ্গলবার (২৭ এপ্রিল) এক বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, ব্যারিস্টার মীর হেলাল সুপ্রিম কোর্টের একজন স্বনামধন্য আইনজীবী। হাটহাজারীতে পুলিশের সাথে হেফাজতের ঘটনার সময় তিনি ঢাকায় অবস্থান করছিলেন। ঘটনার দীর্ঘদিন পর তাকে আসামী করে হাটহাজারী থানায় দায়ের হওয়া এই মামলাটি মিথ্যা,মনগড়া এবং ষড়যন্ত্রের অংশ। দেশের বর্তমান করোনা মহামারীর এই দূর্যোগ মূহুর্তে ব্যারিস্টার মীর হেলালসহ বিএনপি নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে বানোয়াট মামলা দায়ের রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। সরকার বিএনপি নেতাকর্মীদের দমন করার জন্য অস্ত্র হিসেবে নিষ্ঠুর দমনমূলক আইনগুলো ব্যবহার করছে। করোনার কারনে যেখানে বিএনপি’র সকল রাজনৈতিক কার্যক্রম বন্ধ এমন সময় হেফাজতে ইসলাম দমনের নামে বিএনপি নেতৃবৃন্দের নামে দেশের বিভিন্ন থানায় মামলা দায়ের ও দেশব্যাপী গণগ্রেফতার আওয়ামী বাকশালী ডিজিটাল শাসনের নগ্ন উদাহরণ।
নেতৃবৃন্দ বলেন, জোর করে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় টিকে থাকতে অবৈধ সরকারের জুলুম নির্যাতনের মাত্রা এখন ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। জুলুমবাজ সরকার দেশকে বিরোধীদল মুক্ত করে বাকশালী শাসনকে চিরস্থায়ী রূপদানের জন্য করোনা ভাইরাসের এই মহাদুর্যোগের মধ্যেও নেতাকর্মীদের মিথ্যা মামলা এবং গ্রেফতারের মাধ্যমে কারান্তরীণ করতে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। নিজেদের ব্যর্থতা আড়াল করার জন্য বিরোধী দলের ওপর ধারাবাহিক নিপীড়ণ-নির্যাতন অব্যাহত রেখেছে। নির্দোষ নেতাকর্মীরা সরকারের নির্মমতার স্বীকার হচ্ছেন।
নেতৃবৃন্দ বলেন, দেশব্যাপী বিএনপিসহ বিরোধী দলীয় নেতা কর্মীদের বিরুদ্ধে চলমান নির্যাতন নিপীড়নের ধারাবাহিকতায়ই মীর হেলালসহ বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে এই মামলা দায়ের করা হয়েছে। সরকার পরিকল্পিতভাবে বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করার গভীর চক্রান্তে লিপ্ত। সেই পরিকল্পনার অংশ হিসাবে কাল্পনিক ও গায়েবি মামলা দায়েরের ঘটনা নিত্য ঘটছে। কিন্তু হামলা-মামলার মাধ্যমে বিএনপিকে ধমিয়ে রাখতে পারেনি, পারবেও না। বিএনপি কোন সময় আপোস করেনি। এসব বানোয়াট মামলা দিয়ে বিএনপি নেতাকর্মীদেরকে ঘরে আবদ্ধ করে রাখতে পারবে না।
নেতৃবৃন্দ অবিলম্বে হাটহাজারী থানায় ব্যারিস্টার মীর হেলালসহ নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানান। একইসাথে কারাবন্দি আসলাম চৌধুরী ও ডা. শাহাদাত হোসেনসহ গ্রেফতারকৃত সকল নেতাকর্মীর মুক্তি দাবী জানান।
মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবী গোলাম আকবর খোন্দকারের:
বিএনপি চেয়ারপার্সন এর উপদেষ্টা কাউন্সিল, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক, সাবেক রাষ্ট্রদূত গোলাম আকবর খোন্দকার এক বিবৃতিতে বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটর সদস্য, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক কমিটির সদস্য, এবং সদস্য কেন্দ্রীয় আহবায়ক কমিটি, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন, হাটহাজারী পৌর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুস শুক্কুর, পৌর বিএনপি নেতা অহিদুল আলম, চট্রগ্রাম উত্তর জেলা যুবদলের সহ সভাপতি সৈয়দ ইকবাল, চট্রগ্রাম উত্তর জেলা সেচ্ছাসেবক দলের সহ সভাপতি গিয়াস উদ্দিন চেয়ারম্যান, চট্রগ্রাম উত্তর জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মনিরুল আলম জনি, উত্তর জেলা যুবদলের সহ সম্পাদক আব্দুল কাদের, হাটহাজারী পৌরসভা যুবদলের আহ্বায়ক মির্জা এমদাদ, হাটহাজারী উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব নুরুল কবির তালুকদার, হাটহাজারী উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক তকিবুল হাসান চৌধুরী তকি, হাটহাজারী পৌরসভা যুবদলের সদস্য সচিব হেলাল উদ্দিন, রেজাউল করিম হাটহাজারী পৌরসভা বিএনপি নেতা রেজাউল করিম, হাটহাজারী উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক কামরুদ্দিন নাহিদ ও গিয়াস উদ্দিন মাহমুদ, চট্রগ্রাম উত্তর জেলা সেচ্ছাসেবক দলের সহ সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফুল ইসলাম, সাবেক ছাত্রদল নেতা আকরাম উদ্দিন পাভেল, হাটহাজারী পৌরসভা যুবদল নেতা মোহাম্মদ পারভেজ, পৌরসভা বিএনপি নেতা রেজাউল করিম, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা ইলিয়াস মেহেদী, উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক বাবু সালাম, যুবদল নেতা মোহাম্মদ এমদাদ, মোঃ আছহাব উদ্দিন রুবেল, পৌরসভা সেচ্ছাসেবক দল নেতা মোহাম্মদ মুন্না, জুনায়েদ ইভান সহ প্রমূখ নেতৃবৃন্দের নামে মিথ্যা মামলা দায়ের করায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, হাটহাজারীতে সংঘটিত কোন কর্মকান্ডের সাথে বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদলের কোন নেতাকর্মী জড়িত ছিল না। হেফাজতের সাথে সম্পৃক্ত করে মিথ্যা মামলায় জড়ানো কোন নেতাকর্মী সেদিন ঐ এলাকায়ও ছিল না। সম্পুর্ন ষড়যন্ত্র মূলক ভাবে মিথ্যা মামলায় এসব নেতাকর্মীদের জড়িত করে হয়রানি ও নির্যাতন করছে।
তিনি অবিলম্বে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করার জোর দাবী জানান এবং গ্রেফতারকৃত নেতৃবৃন্দের মুক্তির দাবী জানান।
জাসাস এর নিন্দা:
বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মীর হেলালএর বিরুদ্ধে হাটহাজারী থানায় অসত্য, বানোয়াট ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলা দায়েরের ন্যাক্কারজনক ঘটনায় ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থা জাসাস,চট্টগ্রাম মহানগর ও কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ।
জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থা জাসাস, চট্টগ্রাম মহানগর বিবৃতিতে বলেন,দেশের বর্তমান করণা বিরাজমান পরিস্থিতিতে ব্যারিস্টার মীর হেলালের বিরুদ্ধে অসত্য, বানোয়াট মামলা দায়ের প্রমাণিত হয় এটি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।
বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ আওয়ামী লীগ সরকারের এই দ্বিমূখী ও ষড়যন্ত্রমূলক আচরণের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ এবং এধরণের অপতৎপরতা বন্ধের আহবান জানান।
সেই সাথে অবিলম্বে মীর হেলারের বিরুদ্ধে মিথ্যা বানোয়াট মামলা প্রত্যাহারের জোর দাবি করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর জাসাস এর সভাপতি সংগীতশিল্পী আব্দুল মান্নান রানা,জাসাস কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম,জাসাস কেন্দ্রীয় কমিটির বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক এম,এ মুসা বাবলু,চট্টগ্রাম মহানগর জাসাসের সাধারণ সম্পাদক মামুনুর রশীদ শিপন,কেন্দ্রীয় জাসাসের সাবেক সহ-প্রচার সম্পাদক জসিম উদ্দিন চৌধুরী,জাসাস কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহ-গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক নাজমা সাঈদ,চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় জাসাসের সাবেক সাধারন সম্পাদক কাজী সাইফুল ইসলাম টুটুল,জাসাস চট্টগ্রাম মহানগরের সিনিয়র সহ-সভাপতি দোস্ত মোহাম্মদ,সহ সভাপতি শেখ জামিল হোসেন,সহ সভাপতি জাসাস নেতা সৈয়দ জিয়া উদ্দীন,ফজলুল হক মাসুদ,মহিন উদ্দিন মহিন,সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক নজরুল ইসলাম তুহিন,সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল কালাম,মহানগর জাসাসের দপ্তর সম্পাদক মঈন উদ্দিন জুয়েল,প্রচার সম্পাদক এস এম তারেক প্রমূখ নেতৃবৃন্দ।