ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

বন্দরে আসা রেলের মিটারগেজ কোচের চালান খালাস হচ্ছে

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

চট্টগ্রাম বন্দরে দক্ষিণ কোরিয়া আসা রেলকোেচের চালানে খালাস করা হচ্ছে। বন্দরের ১২ নম্বর জেটিতে কোচগুলোর খালাস কার্যক্রম শুরু হয়। এ চালানে ১৫টি করে মোট ৩০টি মিটারগেজ কোচ আছে বলে জানিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ। চুক্তি অনুযায়ী দক্ষিণ কোরিয়া থেকে পর্যায়ক্রমে মোট ১৫০টি কোচ আসার কথা রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে- শীততপ নিয়ন্ত্রিত (এসি) স্লিপিং বার্থ ৩০টি, এসি চেয়ার কোচ ৩৮টি, শোভন চেয়ার ৪৪টি এবং খাবার গাড়িরসহ শোভন চেয়ার ১৬টি, পাওয়ার কার (বিদ্যুৎ সঞ্চালন বগি) শোভন চেয়ার কোচ ১২টি, একটি করে খাবার গাড়ি ও পরিদর্শন গাড়ি।

রেলওয়ে সূত্র জানায়, এমভি স্টার টাইচি জাহাজটি গত ২৪ ডিসেম্বর কোরিয়া থেকে কোচগুলো নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরের উদ্দেশে ছেড়ে আসে। বুধবার (৪ জানুয়ারী) বিকেলে চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছায়। এসব কোচ খালাসের পর রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের হালিশহরের গুডস পোর্ট ইয়ার্ডে (সিজিপিওয়াই) রাখা হচ্ছে। পরে সেখান থেকে পাহাড়তলী কারখানায় নিয়ে যাওয়া হবে।

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব মো. ওমর ফারুক বলেন, ‘দক্ষিণ কোরিয়া থেকে রেলওয়ের জন্য নতুন কোচ নিয়ে একটি জাহাজ বন্দরে এসেছে। এসব কোচ বন্দর থেকে খালাস শুরু হয়েছে।’

রেলওয়ে মহাব্যবস্থাপক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, নিরাপদ ও আরামদায়ক হওয়ায় রেলপথে যাত্রীর পাশাপাশি রেললাইনও বেড়েছে। ফলে বিদ্যমান কোচ ও ইঞ্জিন দিয়ে রেল পরিচালনায় হিমশিম খাচ্ছি। আমাদের অনেক রেলকোচ ও ইঞ্জিন পরিচালনাও অনেক ব্যয়বহুল হয়ে পড়েছে। তবে আশা করছি, দক্ষিণ কোরিয়া থেকে ইঞ্জিন ও কোচ চলে এলে রেলপথে আরও গতি বাড়বে।

রেলওয়ে সূত্র জানায়, চুক্তি অনুযায়ী ১৫০টি মিটারগেজ কোচ সরবরাহ করছে দক্ষিণ কোরিয়ার যৌথ কোম্পানি সংশিন আরএসটি-পসকো ইন্টারন্যাশনাল। নতুন এই ১৫০ কোচ কিনতে ব্যয় হচ্ছে ৬৫৮ কোটি ৮১ লাখ ৩০ হাজার টাকা। এসব কোচ আমদানিতে ঋণ সহায়তা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়ার এক্সিম ব্যাংক। আমদানি করা নতুন রেল কোচগুলো স্টেইনলেস স্টিল বডি, বায়ো-টয়লেট সংযুক্ত। স্বয়ংক্রিয় এয়ার ব্রেক, স্বয়ংক্রিয় ফোল্ডিং ডোরসহ রয়েছে আধুনিক নানা সুবিধা।

উল্লেখ্য, রেল যোগাযোগকে আরও গতিশীল করতে দক্ষিণ কোরিয়া থেকে ১৫০ কোচ কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথ আগামী কয়েকমাসের মধ্যেই সম্পূর্ণরূপে ডাবল লাইনে উন্নীত হবে। ফলে ঢাকা-চট্টগ্রাম ট্রেন যোগাযোগের ক্ষেত্রে প্রতিটি ট্রেনের সময় বাঁচবে। যাত্রীদের ৩০ মিনিট থেকে একঘণ্টা সময় সাশ্রয় হবে।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print