ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

দখলদার সরকার দেশকে নরক রাজ্যে পরিণত করেছে

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের শাহদাত বার্ষিকীর আলোচনা সভায় বিএনপির তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সহ সম্পাদক কাদের গনি চৌধুরী বলেছেন,নির্বাচনকালীন সহায়ক সরকার ছাড়া বাংলার মাটিতে কোন নির্বাচন হবেনা, হতে দেয়া হবে না। তিনি বলেন, বর্তমান দখলদার সরকার দেশকে নরক রাজ্যে পরিণত করেছে। এ অবস্থা থেকে মানুষ মুক্তি চায়। গত শনিবার বিকেলে ফটিকছড়ির ইসলামিয়া বাজারে স্থানীয় বিএনপি আয়োজিত এ আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন লেলাং ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সরোয়ার হোসেন।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ফটিকছড়ি বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ ওমর ফারুক, বিএনপি নেতা হেলাল উদ্দিন, ডাঃ হোসেন, মঈনুল আলম, নাসির শিকদার, নাজিম উদ্দিন, শফিউল আজম, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা ছাত্রদলের সহ সভাপতি মোর্শদ হাজারী, মুহাম্মদ ফয়জুল্লাহ, মঈনুল্লাহ উজ্জল, হাবিব শিকদার রুবেল,ওসমান তাহের সম্রাট, আব্দুল্লাহ আল মামুন,আল মামুন,যুবদল নেতা আজম খান, সাংবাদিক নুরুল ইসলাম রিপন,প্রমুখ। শহীদ জিয়ার শাহদাত বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত এ আলোচনা সভা জনসভায় পরিণত হয়। মানুষ রাস্তায় দাঁড়িয়ে, বাড়ির ছাদে অবস্থান নিয়ে অতিথিদের বক্তব্য শুনেন। এর আগে দেড় শতাধিক মোটর সাইকেল শোভাযাত্রাসহকারে জননেতা কাদের গনি চৌধুরী অনুষ্ঠান স্থলে পৌঁছান।

.

প্রধান অতিথির বক্তব্যে কাদের গনি চৌধুরী বলেন,জিয়াউর রহমান সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সৎ শাসক। চরম শত্রুরা উনার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ আনতে পারেন নি।দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি তার অভিধানে ছিল না। জিয়াউর রহমানই ২৬ মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন এনিয়ে কোনো বিতর্কের কোন সুযোগ নেই। সাত কোটি বাঙালির।আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী জিয়াউর রহমান সেদিন স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। বাংলাদেশের স্বাধীণতার ঘোষনা তৎকালীন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ দেওয়ার কথা থাকলেও তা দিতে তারা ব্যর্থ হয়েছিলেন।

এ জন্য ২৬ মার্চ জিয়াউর রহমান এই ঘোষনা দিয়ে দিশেহারা জাতিকে মুক্তি সংগ্রামের দিকে ধাবিত করেছিলেন। এই ঘোষনা কারো প্রেরিত বার্তা ছিলোনা বরং জিয়াউর রহমানের নিজের লিখা বার্তা ছিলো। এটি যদি কারো পক্ষে হতো তা হলেতো সেনাবাহিনীর বড় অফিসাররাই দিতেন, একজন মেজরের দেয়ার কথানা। জিয়ার ডাকে দেশের সর্বস্তরের মানুষ স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশ নিয়ে দেশ স্বাধীন করেন।

.

পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী যদি যুদ্ধে জয়লাভ করত তাহলে জিয়াউর রহমানকে ফাঁসিতে ঝুলতে হতো। ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ শেখ মুজিবুর রহমান গ্রেফতারের পরমুহুর্তে মেজর জিয়ার দুঃসাহসিক আত্মপ্রকাশ। স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়ে বিতর্ক নিরর্থক এবং নিতান্তই কূট রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের হাতিয়ার মাত্র। মেজর জিয়ার স্বাধীনতার ঘোষণা আছে বিশ্বজুড়ে। ততকালীন মেজর জিয়া পাকিস্তান সেনাবাহিনীর পক্ষ ত্যাগ করে একাত্তরের ২৬ মার্চ চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। দেশের লক্ষ লক্ষ মানুষ নিজ কানে শুনেছেন জিয়ার কন্ঠে ঘোষিত স্বাধীনতার বাণী। শুধু বাংলাদেশের অভ্যন্তরে নয় বর্হিবিশ্বের গোয়েন্দা নেটওয়ার্কেও জিয়াউর রহমানের দেয়া স্বাধীনতার ঘোষণা ধরা পড়ে।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print