ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

নগর জুড়ে চলছে লাখো মানুষের ধর্মীয় উৎসব ‘জশনে জুলুস’

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (স.) পালন উপলক্ষে বন্দর নগরী চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত হয়েছে বৃহত্তম ধর্মীয় শোভাযাত্রা জশনে জুলুস। আজ শনিবার (২ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টায় নগরীর ষোলশহরে জামেয়া আহম্মদিয়া সুন্নিয়া মাদ্রাসা প্রাঙ্গণ থেকে নানা বয়সী লাখো মানুষের অংশ গ্রহণের মধ্য দিয়ে এ জুলুস বের হয়।

পাকিস্তান থেকে আগত ধর্মীয় নেতা আল্লামা সৈয়্যদ মুহাম্মদ তাহের শাহ’র নেতৃত্বে প্রতি বছরের এ শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়।

.

বিশ্বমানবতার মুক্তিরদূত মহানবী হজরত মুহাম্মদ (স.)-এর পৃথিবীতে শুভাগমনের এ দিনটি ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যপূর্ণভাবে উদযাপন করতেই চট্টগ্রাম আনজুমান ট্রাস্ট এ জুলুসের আয়োজন করে। হামদ, না’ত ও দরুদ সালাম পড়ে জুলুসের এ শোভাযাত্রাটি নগরীর মুরাদপুর ষোলশহরস্থ আলমগীর খানকা এ-কাদেরিয়া সৈয়্যদিয়া তৈয়্যবিয়া থেকে শুরু হয়ে বিবিরহাট, মুরাদপুর, মির্জারপুল, কাতালগঞ্জ হয়ে অলিখাঁ মসজিদ চকবাজার, প্যারেড ময়দানের পূর্বপাশ, চন্দনপুরা, সিরাজুদ্দৌলা সড়ক, দিদার মার্কেট, দেওয়ান বাজার, আন্দরকিল্লা, মোমিন রোড, কদম মোবারক, চেরাগি পাহাড়, জামালখান, প্রেসক্লাব, খাস্তগীর স্কুল, গণি বেকারি, চট্টগ্রাম কলেজ, প্যারেড ময়দানের পশ্চিম পাশ হয়ে পুনরায় কাতালগঞ্জ, মুরাদপুর, বিবিরহাট প্রদক্ষিণ শেষে আবার জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া কামিল মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে ফিরে যাবে দুপুরের মধ্যে। জামেয়া ময়দানে দুপুর ১২টায় মাহফিল এবং মাহফিল শেষে জোহর নামাজ ও দোয়া অনুষ্ঠিত হবে।

.

এদিকে জশনে জুলুস উপলক্ষে শনিবার ভোর থেকেই নগরীর বিভিন্ন এলাকয় তারকা খচিত ধমীয় পতাকা নিয়ে অবস্থান নিয়েছে।
এসময় শুভাযাত্রায় অংশগ্রহণকারীদের মাঝে কোমল পানীয় ও হাল্কা খাবার বিতরণ করতে দেখা যায়।
এদিকে বিশাল এ শোভাযাত্রার কারণে নগর জুড়ে তীব্র জানজট লেগে গেছে। লাখ লাখ মানুষের অংশ নেয়া বিশাল জুলুসের নিয়ন্ত্রণ করতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

জামেয়া ময়দানে দুপুর ১২টায় মাহফিল এবং মাহফিল শেষে জোহর নামাজ ও দোয়া অনুষ্ঠিত হবে।
আয়োজক প্রতিষ্ঠান আনজুমান-এ-রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনায় কর্মকর্তা সৈয়দ আনোয়ার হোসেন জানান এবারের জুলুসে বৃহত্তর চট্টগ্রামে ২০ লাখ থেকে ২৫ লাখ ধর্মপ্রাণ লোক অংশ গ্রহণ করেছে।

.

আনজুমান ট্রাস্ট এর মতে, ১৯৭৪ সালে গাউসে জামান সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ্ (রহ.) বাংলাদেশে সর্বপ্রথম মিলাদুন্নবী (স.) উপলক্ষে জশনে জুলুসের প্রবর্তন করেন। যা আজ বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নবী দিবসে সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় অনুষ্ঠান হিসেবে অনুসৃত ও উদযাপিত হয়। এবারের জুলুসে অতিথি হিসেবে আরো উপস্থিত আছেন পাকিস্তান দরবারে আলিয়া কাদেরিয়া সিরিকোট শরিফের আউলাদে রসুল, আল্লামা সৈয়্যদ মুহাম্মদ কাসেম শাহ্ (মা.জি.আ.) ও আল্লামা সৈয়দ মুহাম্মদ আহমদ শাহ্ (মা.জি.আ.)।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print