ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

রাঙামাটিতে পাহাড়ি দুই নেতা হত্যা মামলার অগ্রগতি নেই

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

রাঙামাটি জেলা প্রতিনিধিঃ
২০১৭ সালের ৫ ডিসেম্বর জেলার নানিয়ারচর উপজেলা সদরের তৈচাকমা দজর পাড়া এলাকায় (১৮ মাইল) সাবেক ইউপি সদস্য অনাদী রঞ্জন চাকমাকে এবং তার ১০ দিন পর ১৫ ডিসেম্বর রাঙামাটি সদরের বন্দুকভাঙ্গার ধামাইছড়া মোনপাড়া নামক এলঅকায় ইউপিডিএফ সংগঠক অনল বিকাশ চাকমা ওরফে প্লুটোকে নির্বিচারে গুলি করে গুলি করে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা।

সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের গুলিতে নির্মমভাবে নিহত এই দুইটি হত্যাকান্ডের কোনো প্রকার অগ্রগতি নেই অভিযোগ করে উক্ত নিহত দ্’ুজনের পরিবারের সদস্যরা মানবেতর জীবনযাপন করছে বলে জানিয়েছেন স্বজনরা।

পরিবারের সদস্যরা মঙ্গলবার দুপুরে রাঙামাটির কুতুকছড়ি এলাকায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব অভিযোগ করে বলেন, রাঙামাটিতে পৃথক দুই হত্যাকান্ডে এ পর্যন্ত কোনো গ্রেফতার নেই। প্রশাসনের নাকের ডগায় প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও হত্যাকরী কাউকে গ্রেফতার করছে না পুলিশ।

অন্যদিকে সন্ত্রাসীদের আতঙ্কে এবং সম্পূর্ণ অসহায় হয়ে মানবেতর পরিস্থিতিতে বাস করছে নিহতের উভয় পরিবার ও স্বজনরা। মঙ্গলবার দুপুরে রাঙ্গামাটি সদরের কুতুকছড়ি ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে আহূত সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি করেছেন নিহত পরিবারের সদস্য ও স্বজনরা। তারা অবিলম্বে সাবেক ইউপি সদস্য অনাদি রঞ্জন চাকমা এবং ইউপিডিএফের সংগঠক অনল বিকাশ চাকমা ওরফে প্লুটো হত্যাকারীদের গ্রেফতার ও কঠোর শাস্তির দাবি জানান।

এ দু’টি হত্যাকান্ডের জন্য নিহতের পরিবারের পক্ষে ইউপিডিএফ দলছুট নেতা তরুণ জ্যোতি চাকমা তরু ওরফে বর্মার নেতৃত্বাধীন ‘নব্য মুখোশ বাহিনী’ নামক সন্ত্রাসীদের দায়ী করা হয়েছে। এছাড়া ৩ জানুয়ারি খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফ সংগঠক মিঠুন চাকমা হত্যার ঘটনারও তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো হয়েছে সংবাদ সম্মেলনে। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান অনাদী রঞ্জন চাকমার ছেলে রিন্টু চাকমা। এ সময় অনল বিকাশ চাকমা প্লুটের স্ত্রী আলপনা চাকমা ও অনাদী রঞ্জন চাকমার স্ত্রী মনাদেবী চাকমাসহ দুই পরিবারের ১৫-১৬ সদস্য ও স্বজন উপস্থিত ছিলেন।

সংবাদ সম্মেলন থেকে তিন দফা দাবি জানানো হয়। দাবিগুলো হল- অবিলম্বে অনাদী রঞ্জন চাকমা, অনল বিকাশ চাকমা প্লুটো ও মিঠুন চাকমার খুনিদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। বর্মা-তরুর নেতৃত্বাধীন ‘নব্য মুখোশ বাহিনী’ নামক সন্ত্রাসী সংগঠনটি নিষিদ্ধ করে তাদের সন্ত্রাসী কর্মকান্ড বন্ধ করতে হবে এবং এসব সন্ত্রাসী ও তাদের গডফাদারদের বিচারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। ভবিষ্যতে যাতে আর কাউকে অনাদী, প্লূটো ও মিঠুনের মতো অকালে প্রাণ হারাতে না হয় এবং আর কোনো পরিবারকে এ ধরনের ভাগ্য বরণ করতে না হয়, তার জন্য সরকারকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print