ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

৪-৩ গোলে আর্জেন্টিনাকে হারিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে ফ্রান্স

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

ফ্রান্সের গতিময় ফুটবল। আর্জেন্টিনার ভঙ্গুর রক্ষণ। এমবাপের জোড়া গোলের পর আগুয়েরোর শেষ মুহূর্তের গোল। ফলাফল ৪-৩!

শেষ পাঁচটি বিশ্বকাপের মধ্যে চারবারই কোয়ার্টার ফাইনাল খেলেছে আর্জেন্টিনা। ২০০২ সালে শুধু মাত্র তারা গ্রুপ পর্ব থেকে বাদ পড়েছিল। এবার বাড়ি যেতে হল দ্বিতীয় রাউন্ড থেকে।

আর্জেন্টিনা আক্রমণাত্মক ফর্মেশন ৪-৩-৩ এ খেলে। মেসির খেলার কথা তাতে সেন্টার ফরোয়ার্ড হিসেবে। কিন্তু তিনি ফলস নাইন হিসেবে ডানদিক থেকে শুরু করেন। এই কৌশল মোটেও কাজে দেয়নি। তাতে বরং বক্সের মুখের বলগুলোতে আর্জেন্টিনার সমস্যা হয়েছে।

৯ মিনিটের মাথায় আর্জেন্টিনার বক্সের বাইরে ফ্রি-কিক পায় ফ্রান্স। গ্রিজম্যানের নেয়া ফ্রি-কিক বারে লেগে ফিরে আসে। তারা এগিয়ে যায় ১৩তম মিনিটে।

মাঝমাঠ থেকে বল নিয়ে আর্জেন্টিনার বক্সের দিকে দৌড় মারেন এমবাপে। চারজনকে বিট করে সামনে চলে যান। বক্সে যখন ঢুকে পড়েন, সঙ্গে ছিলেন রোহো। তিনি এমবাপেকে ফেলে দিলে পেনাল্টি দেন রেফারি। গোল করেন গ্রিজম্যান।

১৯তম মিনিটে প্রথম গোল হজমের মতো ভুল করে আর্জেন্টিনা। পল পগবা নিচ থেকে লংবল দেন এমবাপেকে। সেই আগের মতো দুরন্ত গতিতে বক্সমুখে ছুটে আসেন। এবার ফাউল করেন তাগলিয়াফিকো। একটুর জন্য পেনাল্টি পায়নি ফ্রান্স। বক্সের একটু বাইরে থেকে নেয়া ফ্রি-কিক বাইরে দিয়ে বেরিয়ে যায়।

২৮তম মিনিটে আর্জেন্টিনা একটি সুযোগ সৃষ্টি করে। ডানদিক থেকে বল নিয়ে আসেন পাভন। তখন বক্সে ঢুকে পড়েন মের্কাদো। তিনি আলতো করে পুশ করলে উমিতিতির হাতে লাগে। মের্কাদো পেনাল্টির আবেদন করেন। কিন্তু রেফারি সাড়া দেননি।

আর্জেন্টিনা সমতায় ফিরে আসে ৪১তম মিনিটে। বানেগার কাছ থেকে বল পেয়ে বক্সে না ঢুকেই নিচু ডিফেন্সের মুখে দূরপাল্লার শট নেন ডি মারিয়া। দেখার মতো জোরালো এই শটটি চকিতে জালে জড়িয়ে যায়।

১-১ সমতা থেকে ফিরে এসে দ্বিতীয়ার্ধের ৪৮তম মিনিটে মেসির পাস থেকে গোল করে দলকে এগিয়ে দেন মের্কাদো। বক্সের ডান দিক থেকে গোলে শট নিয়েছিলেন মেসি। সামনে ছিলেন মের্কাদো। পা সরিয়ে আনতে গিয়ে বলে লাগিয়ে ফেলেন। তাতেই শাপেবর। বল জড়িয়ে যায় জালে।

ফ্রান্স সমতায় ফিরে আসে ৫৭তম মিনিটে। লুকাস হার্নান্দেজের কাছ থেকে বল পেয়ে বেঞ্জামিন প্যাভার্ড দূর থেকে সাইডভলি করেন। বল বাঁক খেতে খেতে জালে জড়িয়ে যায়।

৬৪তম মিনিটে ফ্রান্স আবার এগিয়ে যায়। খুব কাছ থেকে নেয়া এমবাপের শট গোলরক্ষক আরমানির হাতের নিচ দিয়ে জালে জড়ায়। ওই এমবাপে চার মিনিট বাদে দ্বিতীয় গোল করে ব্যবধান ৪-২ করেন।

ডিফেন্স তখন যাচ্ছেতাই। এলোমেলো রক্ষণের সামনে এমবাপে প্রমাণ করেন তিনি বিশ্বসেরাদের একজন।

অলিভিয়ার জিরৌদের কাছ থেকে বল পেয়ে ঠাণ্ডা মাথায় শট নেন। অবাক করার বিষয় হল আর্জেন্টিনার একজন ডিফেন্ডারকেও তার পাশে দেখা যায়নি।

আর্জেন্টিনার আফসোস বাড়ে অতিরিক্ত সময়ের প্রথম মিনিটে। মেসির ক্রস থেকে হেড করে গোল করেন আগুয়েরো। ব্যবধান ৪-৩ হলেও ম্যাচে ফেরার মতো যথেষ্ট সময় ছিল না।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট