Search
Close this search box.

ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

রনির নেতৃত্বেই অশান্ত হচ্ছে চট্টগ্রাম কলেজ ক্যাম্পাস

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

BSL CTG COLLAGE=
মহানগর ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজিম রনি বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করেন চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের একাংশ।

চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগ সেক্রেটারী নুরুল আজিম রনির নেতৃত্বেই চট্টগ্রাম কলেজ ক্যাম্পাস অশান্ত হচ্ছে। রনির প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ প্ররোচনায় চট্টগ্রাম কলেজ ও মহসিন কলেজে বহিরাগতদের আনাগোনা বৃদ্ধি পেয়েছে।

বুধবার চট্টগ্রাম কলেজের প্রধান ফটকে এক সংবাদ সম্মেলনে এমন দাবী করেন কলেজ ছাত্রলীগের একাংশ।

চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগ ও চকবাজার এলাকার সাবেক ছাত্রলীগ নেতা নুর মোস্তফা টিনুর সমর্থকরা এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন কলেজ ছাত্রলী নেতা খালেদ মাহমুদ চৌধুরী টুটুল।

লিখিত বক্তব্যে বলা হয়,সাবেক ছাত্রলীগ নেতা টিনুর নেতৃত্বে গত ১৬ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম কলেজ ও হাজি মো. মহসিন কলেজ শিবির মুক্ত করা হয়। তখন মহানগর ছাত্রলীগ নেতা রনির কোন হদিস ছিলনা।

এর পর গত ১১ মে জামায়াত নেতা মতিউর রহমান নিজামীর গায়েবানা জানাজাকে কেন্দ্র করে শিবির পূনরায় চট্টগ্রাম কলেজ দখল করার চেষ্টা করলে টিনুর নেতৃত্বে সাধারন ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা তা প্রতিহত করে। তখন রনি কারান্তরীন ছিলেন।

সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়,গত ৩১ জুলাই কলেজ সম্মুখে জঙ্গিবাদ বিরোধী মানববন্ধন চলাকালে দুপুর সাড়ে ১২টায় রনি গ্রুপের ছাত্রলীগ নামধারী চিহ্নিত সন্ত্রাসী মাহমুদুল করিম, জাহেদ হোসেন সায়মন,জাবেদুল ইসলাম জিতুর নেতৃত্বে ২০/২৫ জন অস্ত্রধারী প্রকাশ্য অস্ত্র ও পিস্তল উচিয়ে মানবন্ধনে হামলা চালায়।

এসময় মহানগর ছাত্রলীগ নেতা ইসমাঈল হোসেন জীবন,মিজানুর রহমান, সৌর। উদ্দিন বাপ্পা,ঈমাম উদ্দিনসহ অনেকেই গুরুতর আহন হন। এ ঘটনার পর পুলিশ অস্ত্রধারীদেও আটক না করে উল্টো সাধারন শিক্ষার্থীদেরকে হয়রানি করে। মামলার পর ২৪ ঘন্টার আল্টিমেটাম দেয়ার পরেও প্রশাসন অস্ত্রধারীদের আটক করেনি।

সংবাদ সম্মেলনে বলা হয় “বহিরাগত” শব্ধটি ব্যবহার করে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে। মানববন্ধনে হামলাকারীরা কারা ছিল কলেজের সিসিটিভি ফুটেজ দেখলেই প্রমান হবে।

লিখিত বক্তব্যে বলা হয়,নুরুল আজিম রনির সাথে যারা ছাত্রলীগের নাম বহন করছে তাদের সবাই অনুপ্রবেশকারী। এদের মধ্যে জনৈক ইউসুফ কবির শিবিরেরর সাবেক সাথী ছিলেন,তার পিতাও জামায়াতের রুকন।

এ ছাড়া শরীফুল ইসলাম মাহীর,জাবেদুল ইসলাম জিতু,মাহমুদুল করিম সবাই জামায়াত শিবিরের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত। জামায়াত নেতা কুতুব দিয়ার সাবেক এমপি হামিদুর রহমান আজাদের সাথে মাহমুদুল করিমের গভীর সম্পর্ক রয়েছে।

সংবাদ সম্মেলনে বলা হয় ছাত্রলীগ অস্ত্র নয় কলমকেই শক্তি মনে করে। অস্ত্র দিয়ে নয় মেধা দিয়ে যুদ্ধ করতে চায়। চট্টগ্রাম কলেজের সুনাম অক্ষুন্ন রাখতে এবং কলেজে শিক্ষার সুষ্ঠ পরিবেশ বজায় রাখতে ৩দিনের কর্মসুচী ঘোষনা করা হয়। কর্মসুচীর মধ্যে রয়েছে অস্ত্রধারীদের গ্রেফতারের দাবীতে ৪ আগষ্ট পুলিশ কমিশনারের নিকট স্মারকলিপি প্রদান,৬ আগষ্ট কলেজে গনস্বাক্ষর কর্মসুচী,৭ আগষ্ট অস্ত্রধারীদেও গ্রেফতারের দাবীতে সচেতনতামূলক লিপলেট বিতরণ।

৭ আগষ্টের পূর্বে তাদের দাবী প্রশাসন মেনে না নিলে এর পর লাগাতার ছাত্র ধর্মঘট চলবে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন কলেজ ছাত্রলীগ নেতা সুভাষ মল্লিক সবুজ, মোক্তার হোসেন রাজু, সানী দাশ, সোহেল, আবুল খায়ের আকাশ, ওয়াহিদুজ্জামান প্রমুখ।

সর্বশেষ

মুসলিম উম্মাহর প্রতিনিধিত্ব তৈরি করার কাজ করছে আইআইইউসি

রামপুরা থেকে কণ্ঠশিল্পী মনি কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

সাকিববিরোধী বিক্ষোভ নিয়ে যা বললেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

দেশ পরিচালনার দায়িত্ব দেয়া হলে মালিক হব নাঃ জামায়াতের আমির

মিরপুরে ১০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে ১০০ কোটি ডলারের চেক জালিয়াতি বন্ধ

আমলাতন্ত্রে ফ্যাসিবাদের দালালেরা এখনো ঘাপটি মেরে আছেঃ নীরব

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print