ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

ভোরের ট্রেন ছাড়ছে রাতে, ঈদে ঘরে ফেরা মানুষের চরম ভোগান্তি

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

ঈদযাত্রায় ভোগান্তিতে পড়েছেন যাত্রীরা। বাসের যাত্রীরা দুর্ভোগে পড়েছেন সড়কে, ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাটাতে হচ্ছে থেমে থাকা বাসের মধ্যে। তবে এটাকেও ছাপিয়ে গেছে ট্রেনের শিডিউল। পুরো শিডিউলই লণ্ডভণ্ড হয়ে গেছে। অনেক ট্রেন ১২ ঘণ্টা অপেক্ষার পরও স্টেশনে পৌঁছায়নি।

তবে কর্তৃপক্ষ বলছে ট্রেনে অতিরিক্ত যাত্রী থাকায় ধীরগতি তৈরি হয়েছে, এতে ট্রেন বিলম্বে স্টেশনে আসছে। আজ শনিবার বিকেলের পর কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনের এমন চিত্র।

ঢাকা থেকে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলগামী ট্রেন ৮ থেকে ১৪ ঘণ্টা দেরিতে ছাড়ছে। ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয়ের ফলে শনিবার কমলাপুর ও বিমানবন্দর রেলস্টেশনে যাত্রীদের উপচেপড়া ভিড় দেখা গেছে। ব্যাপক শিডিউল বিপর্যের কারণে শিডিউল পুনঃনির্ধারণ করেছে রেল কর্তৃপক্ষ। বিলম্ব হওয়া ট্রেনের যাত্রীরা যদি চান তাহলে টিকিট ফেরত দিয়ে টাকা নিতে পারবেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

স্টেশন সূত্রে জানা গেছে, এদিন কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে মোট ৫৫টি ট্রেন দেশের বিভিন্ন গন্তব্যের উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়ার কথা রয়েছে। এর মধ্যে ৩৪টি আন্তঃনগর, ৩টি ঈদ স্পেশাল, বাকিগুলো মেইল ট্রেন। মেইল ট্রেন সময়মতো স্টেশন ছাড়লেও শিডিউল বিপর্যয়ে পড়ে আন্তঃনগর ও ঈদ স্পেশাল।

এদিন নীলসাগর এক্সপ্রেস সকাল ৮টায় কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে চিলাহাটির উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়ার কথা থাকলেও ১২ ঘণ্টা পেরিয়ে রাত সাড়ে ৮টায় সম্ভাব্য সময় দেওয়া হয়েছে। যদিও স্টেশন কর্তৃপক্ষ জানে না কয়টা নাগাদ স্টেশনে ট্রেনটি এসে পৌঁছাবে। তারপর ছেড়ে যাওয়ার বিষয়।

রংপুর এক্সপ্রেস সকাল ৯টায় স্টেশন ছাড়ার কথা থাকলেও এটি ছাড়ার সম্ভাব্য সময় দেওয়া হয়েছে রাত ৯টায়। লালমনি ঈদ স্পেশাল সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে স্টেশন ছাড়ার কথা থাকলেও এটি ছাড়ার সম্ভাব্য সময় দেওয়া হয়েছে রাত সাড়ে ১০টা, সিল্ক সিটি দুপুর ২টা ৪০ মিনিটে ছাড়ার কথা থাকলেও এটি ছাড়ার সময় দেওয়া আছে রাত ১১টা ৫৫ মিনিট, খুলনা অভিমুখী চিত্রা এক্সপ্রেস সন্ধ্যা ৭টায় ছাড়ার কথা থাকলেও এটি ছাড়ার সম্ভাব্য সময় দেওয়া হয়েছে রাত ১টা ৪০ মিনিট, দ্রুতযান এক্সপ্রেস রাত ৮টায় ছাড়ার কথা থাকলেও এখনও সেটি ছাড়ার কোনো সময় দেওয়া হয়নি।

এদিকে ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয়ে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন নারী ও শিশুসহ অন্য যাত্রীরা। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত স্টেশনে অবস্থান করায় ক্লান্ত হয়ে অনেকেই ঘুমিয়ে পড়েন। তবে বিকেল থেকে মশার উপদ্রব বাড়ায় ডেঙ্গুজ্বরের আশঙ্কাও করছেন অনেকে।

কমলাপুর স্টেশন ম্যানেজার আমিনুল ইসলাম জানিয়েছেন, প্রতিটি ট্রেন যাত্রীতে কানায় কানায় পূর্ণ। বাড়তি যাত্রীর কারণে ট্রেন স্বাভাবিক গতিতে চলছে না। এ কারণে ট্রেন যেতে বিলম্ব করছে। ঢাকায় ফিরতেও দেরি করছে।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print