ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

করোনা সংকটে ডা. শাহাদাতের ব্যাতিক্রমী উদ্যোগ “টেলিমেডিসিন সেবা”

ডা. শাহাদাত হোসেন।

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

ডা. শাহাদাত হোসেন।

বিশ্বব্যাপী এক মহামারীর নাম করোনাভাইরাস। দ্রুত এই মহামারী পুরো বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ায় আতঙ্কে প্রায় সকলেই। বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম কিছু নয়, দিন দিন বাড়তে চলেছে বাংলাদেশের আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা। মহামারী করোনাভাইরাস মোকাবেলায় দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন ডাক্তার নার্স সহ স্বাস্থ্যকর্মীরা। তবে এখন ডাক্তাররাও আক্রান্ত হতে শুরু হওয়ায় এবং করোনা রোগীর সংস্পর্শে আসায়, কোয়ারেন্টাইনে চলে যেতে হচ্ছে অনেক স্বাস্থ্যকর্মীকে।

আর এতে স্বাস্থ্যসেবায় ব্যাঘাত ঘটছে। আর এ পরিস্থিতিতে বিপাকে পড়ছে সাধারণ জনগন। এই সংকটময় মুহূর্তে একজন চিকিৎসক হিসাবে জনগনের পাশে দাড়িয়েছেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি’র সভাপতি ও আসন্ন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের মেয়র পদপ্রার্থী ডাক্তার শাহাদাত হোসেন।

ভিডিও-

এই লকডাউনের মধ্যেও জনগনকে চিকিৎসা সেবা দিতে তিনি নিয়েছেন ভিন্ন উদ্যোগ। করোনাভাইরাসের সৃষ্ট পরিস্থিতিতে মানুষকে চিকিৎসা সেবা দিতে বিনামূল্যে টেলিমেডিসিন সেবা চালু করেছেন তিনি।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে নিজের অফিসিয়াল পেইজ থেকে প্রতিদিন লাইভে এসে সরাসরি ফোন কলের মাধ্যমে তিনি দিয়ে যাচ্ছেন টেলিমেডিসিন সেবা যা চট্টগ্রামে নজিরবিহীন।

এই রমজান মাসেও তিনি প্রতিদিন সন্ধ্যা ৫টা থেকে ৬টা পর্যন্ত নিজস্ব পেইজে (www.facebook.com/DrShahadatBNP) লাইভে এসে এসে 01715 198612 নাম্বারের মাধ্যমে নগরবাসীকে দিয়ে যাচ্ছেন জ্বর সর্দি-কাশি ব্যথাসহ ইত্যাদি করোনার উপসর্গ প্রায় সকল রকম রোগের চিকিৎসা। পাশাপাশি করোনাভাইরাস মোকাবেলায় সকলকে সচেতন করছেন তিনি।

আর এ উদ্যোগ সাড়া ফেলেছে নগরবাসীর মধ্যেও। প্রতিদিন শতশত নগরবাসী, ও বিশ্ববাসী, মোবাইল কলের মাধ্যেমে এ সেবা নিচ্ছেন। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত ছাড়াও, বাইরের বিভিন্ন দেশ থেকেও আসছে ফোন কল। ঘরে বসে খুব অল্প সময়ের মাধ্যে বিভিন্ন রকম রোগের চিকিৎসা পেয়ে খুশি সবাই।

এ ব্যাপারে ডা. শাহাদাত বলেন, সাধারণ মানুষ দেশের এই পরিস্থিতিতে চিকিৎসা সেবা নিয়ে সংকটে পড়েছেন। তাদের দুর্ভোগের কথা ভেবে এই টেলিমেডিসিন সেবা চালু করেছি। প্রতিদিন নির্দিষ্ট মানুষ ফোন করে তাদের স্বাস্থ্য সেবা নিচ্ছে।

দেশের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে ডা. শাহাদাত বলেন- বাংলাদেশে ৬৪ জেলায় যদি আমরা ঠিকমতো ইনভেস্টিগেশন কিট দিতে পারতাম হয়তো আমরা প্রথম থেকেই করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত করতে পারতাম। দুভার্গ্য আমাদের হয়তো টেস্ট কিটের সংকটএবং পিসিআর সমৃদ্ধ ল্যাব এর অভাবে আমরা দিতে পারি নাই।আজকে ৬৪ জেলার মধ্যে ৫৫টিতে করোনা আক্রান্ত রোগী পাওয়া গিয়েছে।যে জিনিসটি আমাদের জন্য দুর্ভাগ্যজনক আমার মনে হয়,স্বাস্থ্যমন্ত্রনালয় সবাইকে নিয়ে ভাবতে হবে। ভারতের বিভিন্ন বিজ্ঞানীরা বলেছেন চীনের যে ইনভেস্টিগেশন কিট এসেছে তার কার্যকরিতা নিয়ে সন্দিহান প্রকাশ করেছে,তবে আমাদের কোনো রেসাল্ট যদি পজেটিভ বা নেগেটিভ দেখা সেটি ২৪ ঘন্টার মধ্যে আবার পরীক্ষা করা উচিত তাহলেই সঠিক রেজাল্ট পেতে পারি। আজ ড. জাফরউল্লাহ যে কিট গুলো নিয়ে এসেছেন তা দ্রুত বাজারে সরবরাহ করা উচিত বলে আমরা মনে করছি।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print