ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

টেরিবাজারে দোকান কর্মচারীর মৃত্যু: অভিযোগ পুলিশের পিটুনি!

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

নগরীর কোতোয়ালী থানার টেরিবাজারে শ্রী গিরি ধর নামে এক বৃদ্ধ দোকান কর্মচারীর মৃত্যুকে ঘিরে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে।

স্থানীয়রা অভিযোগ করেছে পুলিশের পিঠুনীতে ৬০ বছরের এই বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে।

অপর দিকে পুলিশ ও ব্যবসায়ী সমিতির নেতারা বলছে হার্ট এ্যাটাকে তার মৃত্যু হয়েছে।

আজ বুধবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। নিহত গিরি ধর (৬০) টেরিবাজার মহাদেশ মার্কেটের  প্রার্থনা নামে একটি কাপড়ের দোকানের কর্মচারী ছিলেন।

এ ঘটনায় দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে ওই এলাকায় টহল টিমে থাকা কোতোয়ালী থানার এএসআই কামরুল ও দুই কনস্টেবলকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। তদন্তে ঘটন করা হয়েছে একটি কমিটি।

সিএমপির অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (দক্ষিণ) শাহ মুহাম্মদ আবদুর রউফকে প্রধান করে গঠিত তিন সদস্যের কমিটিকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। তদন্ত কমিটির অপর দুই সদস্য হলেন- সহকারী কমিশনার (কোতোয়ালী জোন) ও কোতোয়ালী থানার ওসি।

সিএমপির কোতোয়ালী থানার ওসি মোহাম্মদ মহসীন পাঠক ডট নিউজকে বলেন, করোনা পরিস্থিতির কারণে টেরিবাজারের সকল মার্কেট বন্ধ রয়েছে। এ অবস্থায় আজ ইফতারের আগ মূহুর্তে গিরি ধর নামে ওই কর্মচারী কিছু কাপড় চুরি করে নিয়ে যাওয়ার সময় এলাকার লোকজন আটক করে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ সেখানে যায়। জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে সে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায় সেখানে রাত ৮টার দিকে সে মারা যায়। হার্ট এ্যাটাকে তার মৃত্যু হয়েছে।

কর্মচারীকে সেখানকার লোকেরাই আটক করে। পরে টহল পুলিশ গেলে তাদের অবহিত করা হয়।
পুলিশ তাকে ফাঁড়িতে নেয় নাই। বক্সিবিটেরই খোলা এক স্থানে ৪ গাইট কাপড় রাখা হয়। গিরিধারী চৌধুরীর বয়স প্রায় ৬০ বছর কোন প্রতক্ষ্যদর্শী তাকে পুলিশ বা কেহ মারধর করেছেন এমন সাক্ষ্য প্রদান করেন নাই এখন পর্যন্ত। সেখানে তাকে তার মালিককে ফোন দিতে বলা হলে তিনি অসুস্থতা বোধ করেন। সাথে সাথেই তাকে প্রথমে রিকশা, পরে এম্বুলেন্সে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়।

উল্লেখ্য, তিনি এর আগেও তিনবার স্ট্রোক করেছেন। সম্প্রতি ভারত থেক্র চিকিৎসা করে এসেছেন। এর আগেও তিনি আরও ৩ বার ষ্টক করেছিলেন।

পুলিশী পিটুনীতে মারা যাওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে ওসি বলেন, এটি ঠিক নয়। কিছু মানুষ তার মৃত্যু নিয়ে গুজব ছড়াচ্ছেন। পুলিশ তাকে মারে নি।

এদিকে স্থানীয় কয়েকজন জানায়, কোতোয়ালীর এ এস আই কামরুলের লাঠি পেটায় গিরি ধর অসুস্থ হয়ে পড়ে। পরে হাসপাতালে নেয়ার পথে মারা যায়।

টেরিবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মান্নান বলেন, আমি বাসায় ছিলাম। ঘটনা শুনে এখানে এসেছি। শুনেছি কাপড় চুরি করে পালিয়ে যাবার সময় বেশ কিছু কাপড়সহ তাকে আটক করা হয়েছে। পরে সে অসুস্থ হয়ে মারা গেছেন।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পুলিশ মেরেছে কিছু আমি জানি না। আমি তখন বাসায় ছিলাম। পরে এসেছি।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print