ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

চিকিৎসকের প্রাইভেট চেম্বারগুলো দ্রুত চালুর দাবি ক্যাবে’র

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

বৈশ্বিক মহামারী বাংলাদেশে শুরু হবার সময় থেকে চিকিৎসকদের নিরাপত্তার অজুহাতে চিকিৎসকরা বেসরকারী ক্লিনিকে চিকিৎসা সেবা যেরকম বন্ধ রেখেছিলেন, তেমনি তাদের প্রাইভেট চেম্বারগুলিও বন্ধ রেখেছিলেন। যদিও অনেকেই টেলিমেডিসিন সেবা চালু রাখার কথা বলছেন। সরকারী হাসপাতালগুলিতে কাংখিত সেবা না পেয়ে রোগীরা বেসরকারী ক্লিনিকে দ্বারস্থ হন।

আবার সেবায় গলাকাটা ফিস ও নানা ধরনের চার্জ আদায়ের কারনে রোগীরা পরামর্শ ও সেবার জন্য প্রাইভেট চেম্বার নির্ভর হয়ে পড়েন। কিন্তু করোনা মহামারী সংকটে অধিকাংশ চিকিৎসকের প্রাইভেট চেম্বার বন্ধ থাকায় রোগীরা অসহায় হয়ে বিনা চিকিৎসায় মৃত্যু বরণ করতে বাধ্য হচ্ছেন।

সরকারের নির্দেশনায় বেসরকারী ক্লিনিকগুলো কভিট ও নন-কভিট রোগীদের সেবা প্রদান শুরু করলেও চিকিৎসকের প্রাইভেট চেম্বারগুলি আজ পর্যন্ত খোলা হয় নি। ফলে প্রাইভেট চেম্বার নির্ভর রোগীরা ভয়াবহ ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন বলে মনে করছে কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)।

এমতাবস্থায় যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে চেম্বারগুলি খোলার দাবি জানিয়েছেন ক্যাব  চট্টগ্রাম।

আজ ১২ জলাই গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে ক্যাব কেন্দ্রিয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম নাজের হোসাইন, ক্যাব চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাধারন সম্পাদক কাজী ইকবাল বাহার ছাবেরী, ক্যাব মহানগরের সভাপতি জেসমিন সুলতানা পারু, সাধারণ সম্পাদক অজয় মিত্র শংকু, যুগ্ন সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম, ক্যাব চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা সভাপতি আলহাজ্ব আবদুল মান্নান, ক্যাব যুব গ্রুপের সভাপতি চৌধুরী কে এনএম রিয়াদ ও সম্পাদক নিপা দাস উপরোক্ত দাবি জানান।

বিবৃতিতে ক্যাব নেতৃবৃন্দ বলেন চট্টগ্রাম শহরে হাজার থেকে দে হাজার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক গড়ে ত্রিশ থেকে পঞ্চাশ জন রোগীর চিকিৎসা ও পরামর্শ দিতেন। আর দৈনিক ত্রিশ-পয়ত্রিশ হাজারেরও বেশি রোগী নিজেদের নানা অসুস্থতায় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের শরণাপন্ন হতেন। কিন্তু করোনার প্রাদুর্ভাব শুরু হওয়ার পর থেকে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা চেম্বার বন্ধ করে দিয়েছেন। ফলে হাজার হাজার রোগী অবর্ণনীয় দুর্ভোগে পড়েছেন। নানাভাবে চেষ্টা করেও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ বঞ্চিত হচ্ছেন বহু রোগী। অনেক সংকটাপন্ন রোগী শারীরিক যন্ত্রনা ও কষ্ট নিয়ে মানবেতর দিন কাটাচ্ছেন।

বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ আরও বলেন চিকিৎসা একটি মহান মানবিক পেশা। মানুষের জীবন বাঁচানোই এই পেশার মূল কাজ। আর করোনা যেহেতু স্বাস্থ্যগত সংকট, সেকারনে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মী এখানে মূখ্য ভূমিকায় অবর্তীন হবার কথা। কিন্তু সুরক্ষা সামগ্রীর অজুহাতে অনেকেই রোগী দেখা বন্ধ রেখেছেন। অথচ যুদ্ধের ময়দানেও চিকিৎসকরা আহত সৈনিকের চিকিৎসা সেবা দিয়ে জীবন বাঁচান। বাংলাদেশের করোনা মহামারী সংকটে কিছু কিছু চিকিৎসকের বিপরীত ধর্মী ভূমিকায় জাতি হতাশ।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print