ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

এমসি কলেজে গণধর্ষণ মামলায় এখনও অধরা তারেক

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

সিলেট এমসি কলেজের ছাত্রাবাসে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের মামলায় এজাহারভুক্ত ছয় আসামির মধ্যে পাঁচজনকে ইতোমধ্যে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ ও র‌্যাব। এখন পর্যন্ত কেবল আসামি তারেকুল ইসলাম তারেককে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ।

গত শুক্রবারের ধর্ষণের এ ঘটনায় নির্যাতিত তরুণীর স্বামী শাহপরান থানায় মামলা করেন। মামলার এজাহারে তিনি উল্লেখ করেন, এমসি কলেজের প্রধান ফটক থেকে তাদের জিম্মি করে যারা ধরে নিয়ে আসেন তাদের মধ্যে তারেকও ছিলেন। তিনি নির্যাতিত দম্পতির প্রাইভেটকারের দখল নিয়েছিলেন এবং তা চালিয়ে তাদের ছাত্রাবাসে নিয়ে আসেন। এরপর ধর্ষণ ও নির্যাতনেও অংশ নেন তিনি।

মামলার এজাহারভুক্ত আসামিদের মধ্যে সর্বশেষ সোমবার রাত ১১টার দিকে জৈন্তাপুর উপজেলার হরিপুর থেকে মাহফুজুর রহমানকে গ্রেপ্তার করে কানাইঘাট থানা পুলিশ। এর আগে রবিবার সকালে ছাতক থেকে মামলার প্রধান আসামি সাইফুর রহমান ও মাধবপুর থেকে অর্জুন লস্করকে গ্রেপ্তার করা হয়। ওই দিন রাতেই হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ থেকে রবিউল ইসলামকে, হবিগঞ্জ সদর থেকে শাহ মাহবুবুর রহমান রনিকে এবং সিলেটের ফেঞ্চুগঞ্জ থেকে সন্দেহভাজন মো. আইনুদ্দিন ও মো. রাজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

এজাহারে নাম না থাকলেও ঘটনার পর থেকে আইনুদ্দিন ও রাজনের নাম উচ্চারিত হচ্ছিল। গ্রেপ্তার হওয়া অন্য আসামিরাও এ ঘটনায় আইনুদ্দিন ও রাজন জড়িত বলে জানিয়েছেন। গ্রেপ্তার সবাই ছাত্রলীগের নেতা-কর্মী বলে জানা গেছে।

গ্রেপ্তারদের মধ্যে সাইফুর, অর্জুন ও রবিউলকে সোমবার এবং রনি, রাজন ও আইনুদ্দিনকে মঙ্গলবার পাঁচ দিন করে রিমান্ডে নিয়েছে শাহপরান থানা পুলিশ।

সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্তি উপকমিশনার (গণমাধ্যম) জ্যোর্তিময় সরকার বলেন, ‘আমরা মামলার এজাহারভুক্ত সব আসামিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছি। ইতোমধ্যে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারেককে গ্রেপ্তারেও বিভিন্ন স্থানে অভিযান চলছে। আশা করছি দ্রুতই তাকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হবে।’

গত শুক্রবার এমসি কলেজে স্বামীর সাথে বেড়াতে গিয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন এক তরুণী। রাত সাড়ে ৮টার দিকে কলেজ ছাত্রাবাসে স্বামীকে বেঁধে রেখে ওই তরুণীকে ধর্ষণ করে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। এ সময় তার স্বামীকে দুজন আটকে রাখেন।

এ ঘটনায় তরুণীর স্বামীর দায়ের করা মামলায় আসামিরা হলেন- সাইফুর রহমান (২৮), সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার উমেদনগরের রফিকুল ইসলামের ছেলে তারেকুল ইসলাম তারেক (২৮), হবিগঞ্জ সদরের বাগুনীপাড়ার মো. জাহাঙ্গীর মিয়ার ছেলে শাহ মো. মাহবুবুর রহমান রনি (২৫), জকিগঞ্জের আটগ্রামের কানু লস্করের ছেলে অর্জুন লস্কর (২৫), দিরাই উপজেলার বড়নগদীপুর (জগদল) গ্রামের রবিউল ইসলাম (২৫) ও কানাইঘাটের গাছবাড়ি গ্রামের মাহফুজুর রহমান মাসুম (২৫)। এছাড়া অজ্ঞাতনামা আরও তিনজনকে আসামি করা হয়। –সূত্র: ইউএনবি

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print