ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

১৮ ফেব্রুয়ারীর মধ্যে চট্টগ্রামের সকল অবৈধ ইটভাটা বন্ধের নির্দেশ

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

চট্টগ্রামে মোবাইল কোর্টের যে ৭১টি ইটভাটাকে জরিমানা করা হয়েছে সেগুলোসহ লাইসেন্সবিহীন সকল ইটভাটা বন্ধে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। আদালতের আদেশ পুরোপুরি বাস্তবায়ন না করার প্রেক্ষিতে দায়েরকৃত আদালত অবমাননা মামলার শুনানি শেষে বিচারপতি মো.মজিবুর রহমান মিয়া এবং বিচারপতি কামরুল হোসেন মোল্লার ডিভিশন বেঞ্চ এ নির্দেশ দেন।

আদালত অবমাননার অভিযোগ আনে ‘হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পীস ফর বাংলাদেশ’। আদালত তার আদেশে ৭১টি ইটভাটা আগামী ১৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে বন্ধ করে দেয়া এবং লাইসেন্স বাতিল করে এফিডেভিটের মাধ্যমে আদালতে উপস্থাপন করতে চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক এবং পরিবেশ অধিদফতর’র পরিচালক, চট্টগ্রামকে নির্দেশ দিয়েছেন।

এর আগে অবৈধ ইটভাটা পরিচালনার বিষয়টি উল্লেখ করে গতবছর ১৪ ডিসেম্বর রিট করে ‘হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পীস ফর বাংলাদেশ’। রিটের শুনানি শেষে তৎকালিন ডিভিশন বেঞ্চ ৭ দিনের মধ্যে অবৈধভাবে পরিচালিত চট্টগ্রামের সকল ইটভাটা বন্ধ করে আদালতে দাখিলের নির্দেশ দেয়া হয়। সেই সঙ্গে কাঠ ও পাহাড়ের মাটিকে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা ইটভাটার তালিকা দাখিলের নির্দেশ দেয়া হয়।

চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন আদালতের নির্দেশ অনুসারে ইটভাটা বন্ধের কার্যক্রম শুরু করলেও লোহাগাড়া ও চন্দনাইশ উপজেলাসহ কিছু কিছু জায়গায় ইটভাটা বন্ধ না করে শুধুমাত্র জরিমানা ধার্য করে। আদালতের নির্দেশনা অনুসারে পদক্ষেপ গ্রহণ না করার প্রেক্ষিতে চট্টগ্রামের দু’জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জিল্লুর রহমান, এসএম আলমগীর হোসেনের বিরুদ্ধে বাদীপক্ষ আদালত অবমাননার অভিযোগ করে। আবেদনে বলা হয়, জরিমানা করার পরও ইটভাটাগুলো আবারও চলছে। ক্রমাগত পরিবেশদূষণ ঘটিয়েই চলেছে।

শুনানিতে রিটকারী সংস্থার প্রেসিডেন্ট অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ বলেন, আদালতের নির্দেশনা অনুসারে ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। ইটভাটা প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইন ২০১৩ (সংশোধনী-২০১৯) এর ৪ ধারা অনুসারে কোনো ইটভাটা লাইসেন্স ছাড়া চলতে পারবে না। চালালে আইনের ১৪ ধারা অনুসারে ২ বছর কারাদন্ডের বিধান রয়েছে। কিন্তু স্থানীয় প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তার কারণে শত শত ইটভাটা চট্টগ্রামে পরিচালিত হচ্ছে। যা পরিবেশের মারাত্মক দূষণ ঘটাচ্ছে।

তিনি বলেন, ১৮২টি ইটভাটার জ্বালানি হিসেবে কাঠ ও ইট প্রস্তুতে পাহাড়ের মাটি ব্যবহার করা হচ্ছে। এটি সম্পূর্ণ বেআইনি। আদালতে পরিবেশ অধিদফতরের কৌঁসুলি সৈয়দ কামরুল হোসেন এবং চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসকের কৌঁসুলি ডিএজি নওরোজ রাসেল চৌধুরী আদালতের আদেশ সম্পূর্ণভাবে বাস্তবায়ন না করায় ক্ষমা প্রার্থনা করেন। তারা জানান, রোববার সকাল থেকে লাইসেন্সবিহীন ইটভাটা বন্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ শুরু হয়েছে।

সর্বশেষ

রাজধানীর মিরপুরে পোশাক কারখানায় ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১০ ইউনিট

চট্টগ্রাম বন্দর ও কর্ণফূলী নদীতে যৌথ অগ্নিনির্বাপণ মহড়া

আগামী নির্বাচনে বডি ক্যামেরা, সিসিটিভি ও ড্রোন ব্যবহারের চিন্তা করছে সরকার

চুয়েটে আপত্তিকর ভিডিও ধারণের অভিযোগে শিক্ষার্থী বহিষ্কার

০৯ নং ওয়ার্ড জাসাস কমিটি অনুমোদিত

বাংলাদেশের রাজনীতিতে ৪৭ বছর ⦿বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print