ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

৩৩৩ নম্বরে খাদ্য চাওয়ায় বৃদ্ধকে শাস্তি, সেই ইউএনওকে দায়মুক্তি দিয়ে প্রতিবেদন

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

জাতীয় হটলাইন ৩৩৩ নম্বরে ফোন করে খাদ্য সহায়তা চাওয়া নারায়ণগঞ্জের ব্যক্তিকে উল্টো শাস্তি দেয়ার ঘটনায় জেলা প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। প্রতিবেদনে শাস্তি দেয়া সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আরিফা জহুরাকে ওই ঘটনা থেকে দায়মুক্তি দেয়া হয়েছে।

গত বৃহস্পতিবার রাতে তদন্ত কমিটির প্রধান অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) শামীম বেপারি জেলা প্রশাসকের ডাকবাংলোয় গিয়ে প্রতিবেদনটি দাখিল করেন। যদিও আগামীকাল রোববার (৬ জুন) আনুষ্ঠানিকভাবে এ তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার কথা ছিল বলে জানা গেছে।

৫ পৃষ্ঠার তদন্ত প্রতিবেদনের সঙ্গে কয়েকশ’ ডকুমেন্ট ও ভিডিও ফুটেজ জমা দেয়া হয়েছে। জেলা প্রশাসক মোস্তাইন বিল্লাহ প্রতিবেদন পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

.

জানা গেছে, প্রতিবেদনে ভুক্তভোগীকে জরিমানা করা সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আরিফা জহুরাকে সরাসরি দোষী করা না হলেও ভবিষ্যতে ৩৩৩ এর ফোনের ক্ষেত্রে সেবা গ্রহীতা সম্পর্কে খোঁজখবর নিতে শুধু স্থানীয় জনপ্রতিনিধির ওপর নির্ভর না করে এলাকার মুক্তিযোদ্ধা, মসজিদের ইমাম এবং প্রয়োজনবোধে গণমাধ্যমকর্মীদের সহায়তা নেয়ার সুপারিশ করা হয়েছে।

তদন্ত সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, এ ঘটনার জন্য স্থানীয় জনপ্রতিনিধির যথাযথভাবে তথ্য দিতে না পারাকেই দায়ী করা হয়েছে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি সেবা গ্রহীতার আর্থিক সঙ্গতির বিষয়ে যথাযথভাবে তথ্য দিতে পারেননি।

জনপ্রতিনিধি হিসেবে তাকে আরও দায়িত্বশীল হওয়া প্রয়োজন ছিল বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। তাই ভবিষ্যতে ৩৩৩ এর ফোনের ক্ষেত্রে সংশ্নিষ্ট সরকারি কর্মকর্তাকে আরও সতর্ক হওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে।

নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোস্তাইন বিল্লাহ বলেন, তদন্ত প্রতিবেদনটি গ্রহণ করা হয়েছে এবং সেটি স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। সিদ্ধান্ত দেবে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়।

কমিটির প্রতিবেদনে স্থানীয় ইউপি সদস্য আইয়ুব আলীকে অভিযুক্ত করা হয়েছে এবং তার ভুল তথ্যে এমন ঘটনা ঘটায় এতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) অব্যাহতির সুপারিশ করা হয়েছে বলে জানা গেছে।

উল্লেখ্য, খাদ্যসহায়তা চেয়ে ৩৩৩ নম্বরে ফোন করেন কাশিপুর ইউনিয়নের দেওভোগ এলাকার ফরিদ আহমেদ। তার ৪ তলা বাড়ি ও হোসিয়ারি কারখানা থাকার সংবাদ পেয়ে খাদ্যসহায়তা না দিয়ে তাকে ২ দিনের মধ্যে ১০০ জনের মধ্যে খাদ্য বিতরণের নির্দেশ দেন ইউএনও আরিফা জহুরা। এ নির্দেশনা না মানলে ৩ মাসের জেল হতে পারে বলে ফরিদ আহমেদকে জানান ইউপি সদস্য আইয়ুব। এ ঘটনা নিয়ে সারাদেশে রীতিমতো তোলপাড় হয়।

সর্বশেষ

চট্টগ্রাম বন্দর ও কর্ণফূলী নদীতে যৌথ অগ্নিনির্বাপণ মহড়া

আগামী নির্বাচনে বডি ক্যামেরা, সিসিটিভি ও ড্রোন ব্যবহারের চিন্তা করছে সরকার

চুয়েটে আপত্তিকর ভিডিও ধারণের অভিযোগে শিক্ষার্থী বহিষ্কার

০৯ নং ওয়ার্ড জাসাস কমিটি অনুমোদিত

বাংলাদেশের রাজনীতিতে ৪৭ বছর ⦿বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print