ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

ডা. মুরাদ ও নাহিদ হেলালের বিরুদ্ধে চট্টগ্রাম, ঢাকা ও রাজশাহীতে মামলার আবেদন

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

জিয়া পরিবার এবং ব্যারিস্টার জাইমা রহমান সম্পর্কে কুরুচিপূর্ণ, নারী বিদ্বেষী এবং মর্যদাহানীকর ভাষা ব্যবহারের অভিযোগে সাবেক তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে  চট্টগ্রাম ও ঢাকা ও রাজশাহীতে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলার আবেদন করা হয়েছে।

আজ রবিবার ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালতে ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট ওমর ফারুক ফারুকী বাদী হয়ে এ আবেদন করেন।

চট্টগ্রাম সাইবার ট্রাইব্যুনাল আদালতে দুপুরে ডাক্তার মুরাদ হাছান ও নাহিদ হেলাল প্রকাশ নাহিদ রেইন্সের বিরুদ্ধে মামলার আবেদন করেন চট্টগ্রাম আইনজীবি সমিতির সাবেক সভাপতি এডভোকেট বদরুল আনোয়ার।

বাদীর পক্ষে মামলার আবেদন এডভোকেট এনামুল হক এনাম।  িতিনি বলেন, বিএনপির ভবারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কন্যা ব্যারিস্টার জাইমা রহমান সম্পর্কে কুরুচিপূর্ণ, নারী বিদ্বেষীমূলক বক্তব্য দেয়ার অভিযোগে

ডা. মুরাদ হাছান ও মুহাম্মদ মহিউদ্দিন হেলাল নাহিদ ওরফে নাহিদ হেলালের বিরুদ্ধে চট্টগ্রাম সাইবার ট্রাইব্যুনাল আদালতের বিচারক তোফায়েল হাসানের আদালতে অভিযোগ দায়ের করা। আদালত পরে এ বিষয়ে শুনানী করবেন বলে জানিয়েছেন।

এদিকে আজ রবিবার বেলা সাড়ে ১১টায় বগুড়া আইনজীবী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম বাদী হয়ে রাজশাহীর সাইবার ট্রাইব্যুনালে মামলাটি করেন।

মামলায় ভার্চুয়াল টকশোর উপস্থাপক শেখ মহিউদ্দিন হেলালকেও আসামি করা হয়েছে। আদালতে মামলা করার সময় বাদী সাইফুল ইসলামের সঙ্গে রাজশাহী মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট শফিকুল হক মিলন, রাজশাহী আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক পারভেজ তৌফিক জাহিদীসহ বগুড়া ও রাজশাহীর জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

মামলার আর্জিতে অভিযোগে বলা হয়, ‘আসামি মুরাদ হাসান তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ছিলেন ও আসামি নাহিদ ডিজিটাল মিডিয়া উপস্থাপক। গত ১ ডিসেম্বর আসামি নাহিদ আসামি মুরাদের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করেন। যা পরবর্তীতে মুরাদ হাসান তাঁর ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে প্রচার ও প্রকাশ করেন। সাক্ষাৎকার প্রদানকালে মুরাদ উদ্দেশ্যমূলকভাবে জিয়া পরিবার এবং ব্যারিস্টার জাইমা রহমান সম্পর্কে অত্যন্ত কুরুচিপূর্ণ, নারী বিদ্বেষী এবং মর্যদাহানীকর ভাষা ব্যবহার করেন।’

অভিযোগে আরো বলা হয়, ‘ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক প্রচারের ফলে সমাজে তথা রাষ্ট্রের সর্বমহলে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়। সামাজিক প্লাটফর্মে ডিজিটাল প্রক্রিয়ার মাধ্যমে স্বেচ্ছায়, স্বজ্ঞানে এবং উদ্দেশ্যমূলকভাবে মিথ্যা তথ্য ও বক্তব্য দিয়ে ব্যারিস্টার জাইমা রহমানকে সামাজিক ও ব্যক্তিগতভাবে অপমান অপদস্থ ও হেয় প্রতিপন্ন কারার অভিপ্রায়ে উক্ত ভিডিওটি প্রকাশ এবং প্রচার করেছেন, যা সার্বিকভাবে জিয়া পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সঙ্গে সমগ্র নারী সমাজের জন্য মানহানিকর এবং অপমানজনক।’’

মামলার অভিযোগ আরো উল্লেখ করা হয়, ‘ব্যারিস্টার জাইমা রহমানের বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য প্রকাশ এবং প্রচারের মাধ্যমে দেশে রাজনৈতিক সম্প্রদায়ের মধ্যে শত্রুতা, ঘৃর্ণা, বিদ্বেষ ও মানহানিকর পরিস্থিতি সৃষ্টির মাধ্যমে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮ এর ২৫/২৯/৩১/৩৫ ধারার অপরাধ করেছে। ন্যায় বিচারের স্বার্থে আসামির বিরুদ্ধে অপরাধ আমলে গ্রহণ করে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি আদেশ দানে আদালতে মর্জি হয়।’

সর্বশেষ

০৯ নং ওয়ার্ড জাসাস কমিটি অনুমোদিত

বাংলাদেশের রাজনীতিতে ৪৭ বছর ⦿বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print