ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

শেষ ওভার রোমাঞ্চে জিতল চট্টগ্রাম

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

৬ বলে দরকার ৯ রান। ঢাকার হয়ে ক্রিজে ছিলেন হার্ড হিটার তামিম ইকবাল ও মোহাম্মদ নাঈম। খুব কঠিন ছিল না ঢাকার জন্য। কিন্তু বল হাতে নিজের ক্যারিশমা দেখালেন চট্টগ্রামের পেসার মৃত্যুঞ্জয়। দিলেন মাত্র ৬ রান। তিন ম্যাচ পর ৩ রানের দারুণ জয় দিয়ে বিপিএলের লড়াইয়ে ফিরল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স।

সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে মঙ্গলবার আগে ব্যাট করতে নেমে ৬ উইকেটে ১৪৮ রান করে চট্টগ্রাম। জবাবে ঢাকা পৌঁছাতে পারে ৬ উইকেটে ১৪৫ রানে। ব্যাট হাতে চট্টগ্রামের হয়ে দারুণ ফিফটি করা শামীম হোসেন পাটোয়ারি জেতেন ম্যাচ সেরার পুরস্কার। ৯ ম্যাচে চার জয়ে ৮ পয়েন্ট নিয়ে তালিকায় চতুর্থ স্থানে উঠে এসেছে চট্টগ্রাম। আট ম্যাচে তিন জয় ও চার হারে ৭ পয়েন্ট পাওয়া ঢাকা নেমে গেছে পঞ্চম স্থানে।

জয়ের লক্ষ্যে খেলতে নেমে ঢাকার শুরুটা বাজে। ২০ রানের মধ্যে হারায় ৩ উইকেট। একে একে সাজঘরে ফেরেন মোহাম্মদ শাহজাদ (৭), ইমরান উজ্জামান (৮) ও মাশরাফি (০)। দলের হাল ধরেন এরপর অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ ও তামিম। দুজনে দলকে নিয়ে যান ৯২ রান পর্যন্ত। ২৯ বলে ২৪ রান করে মেহেদী হাসান মিরাজের বলে সাজঘরে ফেরেন মাহমুদউল্লাহ।

এক প্রান্ত আগলে রেখে খেলতে থাকেন তামিম। এর মধ্যে পেয়ে যান ফিফটির দেখা। শুভাগত হোমের সাথে তার জুটি দলকে নিয়ে যায় ১৩৫ রান পর্যন্ত। ম্যাচ তখন অনেকটাই ফিফটি ফিফটি। শেষ ওভারে দরকার পড়ে ৯ রান। সেই সমীকরণ মেলাতে পারেননি তামিম ও নাঈম। হারতে হয় খুব কাছাকাছি গিয়েও।

৫৬ বলে ৬টি চার ও ৩ ছক্কায় ৭৩ রানের ঝলমলে ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন তামিম ইকবাল। ৫ বলে ২ রান করেন নাঈম।

বল হাতে চট্টগ্রামের হয়ে শরিফুল ও মৃত্যুঞ্জয় দুটি, নাসুম ও মিরাজ নেন একটি করে উইকেট।

এর আগে টসের সময় নাটক দেখায় চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। প্রথমে অধিনায়ক ছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। চার ম্যাচ পর তাকে সরিয়ে অধিনায়ক করা হয় নাঈম ইসলামকে। এবার সিলেট পর্বে আবার অধিনায়ক বদল। নাঈমের পরিবর্তে ঢাকার বিরুদ্ধে ম্যাচে দেখা গেল নতুন অধিনায়ক আফিফ হোসেন ধ্রুবকে।

ব্যাট হাতে শুরুটা ভালো হয়নি চট্টগ্রামের। দলীয় ৯ রানে ওপেনার জাকিরকে (১) ফেরান ঢাকার নতুন আফগান বোলার ফজলহক ফারুকি। উইল জ্যাকস ও অধিনায়ক আফিফ হাল ধরেন এরপর।

দলীয় ৪৯ রানে এই জুটি ভাঙেন আরফাত সানি। শাহজাদের স্টাম্পিংয়ের শিকার হন ২৪ বলে ৩ চারে ২৬ রান করা জ্যাকস। এরপর দ্রুত আরো ২ উইকেট হারায় চট্টগ্রাম। মাশরাফির বলে সাজঘরে ফেরেন মেহেদী হাসান মিরাজ (২)। আফিফ হোসেনকে ফেরান ঢাকার অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ২৪ বলে ৪টি চারে ২৭ রান করেন চট্টগ্রাম অধিনায়ক।

এরপর অবশ্য চট্টগ্রামকে মোটামুটি চ্যালেঞ্জিং স্কোরে নিয়ে যান শামীম ও বেনি হাওয়েল। ৩৭ বলে ৫২ রানের দারুণ ইনিংস খেলেন শামীম। তার ইনিংসে ছিল ৫টি চার ও একটি ছক্কার মার। ১৯ বলে ২ ছক্কায় ২৪ রানে অপরাজিত থাকেন হাওয়েল।
ঢাকার হয়ে উইকেট পেয়েছেন সব বোলারই। একটি করে উইকেট নেন মাশরাফি, ফারুকি, আরাফাত, এবাদত, কায়েস ও মাহমুদউল্লাহ।  নয়া দিগন্ত

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print