
বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৬৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ সোমবার (৪ জানুয়ারি)। বাংলা, বাঙালির স্বাধীনতা ও স্বাধীকার অর্জনের লক্ষ্যে ১৯৪৮ সালের এদিন জন্ম নেয় বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। শেখ মুজিবুর রহমানের প্রেরণা ও পৃষ্ঠপোষকতায় প্রতিষ্ঠিত হয় ছাত্রলীগ। ৬৯ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে চট্টগ্রাম মহানগরীরসহ বিভিন্ন কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা উপশাখায় পালিত হচ্ছে নানা কর্মসূচি।
কেক কাটলেন মহিউদ্দিন ও নাছির:
প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের উদ্যোগে দিনব্যাপী পালিত হচ্ছে নানা অনুষ্ঠান। সকালে নগরীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার পাদদেশে বর্ণিল আয়োজনের মধ্য দিয়ে শুরু হয় অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সাবেক মেয়র ও নগর আওয়ামী লীগের সভাপতি এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী ও বর্তমান মেয়র ও নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দিন। দুজনের উপস্থিতিতে প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর কেক কাটা হয়।
নগর ছাত্রলীগের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচীর আলোকে নগরীর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোতে সকাল ১০টায় নানা কর্মসূচীর মধ্য দিয়ে কর্মসূচির হয়।পরে নগর ছাত্রলীগের সভাপতি ইমরান আহম্মেদ ইমুর সভাপতিত্বে ও সাধারন সম্পাদক নূরুল আজিম রনি পরিচালনায় শহীদ মিনার পাদদেশে বর্ণাঢ্য আয়োজনে কেককাটা আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
বেলা ১১ টায় অনুষ্ঠানের শুরুতে নগরীর বিভিন্ন কলেজ ও ওয়ার্ড থেকে আগত ছাত্রলীগের তৃণমূলের নেতৃবৃন্দ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত কর্মসূচীতে বক্তব্য রাখেন। বক্তব্যে সকল বক্তা শেখ হাসিনার স্বপ্নের নিরক্ষরমুক্ত বাংলাদেশ গঠনে চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগ পরিবারের ভূমিকা ও কার্যক্রম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোকপাত করেন।

বেলা ১২ টায় অনুষ্ঠান স্থলে কর্মসূচীর প্রধান অতিথি সাবেক সিটি মেয়র এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী ও বিশেষ অতিথি চসিক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিন উপস্থিত হন। এসময় আঁতশবাজি ও ভূভূজেলা আওয়াজে অতিথিদের বরণ করে নেয়া হয়। বেলা ১২ টা ১৫ মিনিটে কর্মসূচীর মূল পর্ব শুরু হওয়ার প্রাক্কালে পবিত্র কোরআন তেলোয়াত করা হয়। এরপর জাতীয় পতাকা ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করেন অনুষ্ঠানের অতিথিবৃন্দ ও নগর ছাত্রলীগ সভাপতি সাধারন সম্পাদক।
এ.বি.এম মহিউদ্দীন চৌধুরী ও আ জ ম নাছির উদ্দিনের হাতে জাতীয় পতাকা ও সংগঠনের সভাপতি ইমরান আহমেদ ইমু ও সাধারন সম্পাদক নূরুল আজিম রনির হাতে দলীয় পতাকা উত্তোলনের সময় চারদিক থেকে জাতীয় সংগীতের করুন সুর বেজে উঠে।
জাতীয় সংগীত শেষে জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগানে মুখরিত পরিবেশে সকলে পায়রা উড়িয়ে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কর্মসূচীতে অনন্য এক আনন্দের উচ্ছাস ফিরিয়ে আনেন।
পরবর্তীতে সংগঠনের সাধারন সম্পাদকের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছাত্রলীগের সমস্থ নেতৃত্ববৃন্দকে ধন্যবাদ জানিয়ে শেখ হাসিনার স্বপ্নের নিরক্ষর মুক্ত বাংলাদেশ বিনির্মানে চট্টগ্রামে মহিউদ্দিন-নাছির নেতৃত্বে ছাত্রলীগ কাজ করছে বলে জানানো হয়।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদিকা,মানবধিকার কর্মী ও চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাপরিদর্শক এ্যাডভোকেট জিনাত সোহানা চৌধুরী।জামাল খান ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সাধারন সম্পাদক মোরশেদুল আলম।অনুষ্ঠানস্থলে এসময় বিপুল সংখ্যক সংবাদমাধ্যমের কর্মকর্তাদের সংগঠনের পক্ষে থেকে ধন্যবাদ জানানো হয়।

প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখতে গিয়ে এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধূরীর ছাত্রলীগকে ভাল সংবাদের শিরোনাম হওয়ার চেষ্টায় ব্রত হওয়ার নির্দেশ দেন।
তিনি এসময় বলেন,অপকর্ম করুক আর না করুক ছাত্রলীগ সংবাদ শিরোনাম হয়ে যায়।আমরা চাই ছাত্রলীগ ভাল সংবাদ শিরোনাম হবে। খারাপের শিরোনাম হওয়ার জন্য জাতির জনক এ সংগঠনের প্রতিষ্ঠা করেননি। এটা আমাদের সকলের অনুধাবন করা উচিত। ছাত্ররা এ সংগঠনের নেতৃত্বে দিয়ে শিক্ষার্থীদের সুখে দু:খে পাশে থাকবে এই আমাদের আশা। সমাজের বাকী সবাইকে তাই তাদের সে পথে চলার জন্য সহযোগিতা করা প্রয়োজন। এসময় তিনি জনসংখ্যা বিবেচনায় চট্টগ্রামে নতুন শিক্ষা প্রতিষ্টান গড়ে না উঠলেও শেখ হাসিনার সুনজরের জন্য ধন্যবাদ জানান। ছাত্রলীগের আহবানে শেখ হাসিনার স্বদিচ্ছার বহি:প্রকাশ অতীতের মত এবারো হবে বলে বিশ্বাস রাখার আহবান জানান ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর কর্মসূচীর বক্তব্যে।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আ জ ম নাছির উদ্দিন বলেন, ছাত্রলীগ নীতি নৈতিকতার আদর্শিক সংগঠন।ছাত্রলীগের নেতৃত্বের এ বিষয়টি স্মরন রেখে কাজ করতে হবে।ছাত্রলীগের নেতৃত্বে এ দেশের সকল আন্দোলনের মুক্তির পথ হয়েছিল উদাহরন দিয়ে স্বনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ছাত্রলীগের ব্যাপক ভূমিকা রাখার আশা ব্যাক্ত করেন।
এসময় সংগঠনের সভাপতি ইমরান আহম্মেদ ইমু ও সাধারন সম্পাদক নূরুল আজিম রনি চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের দায়িত্বপালন কালে ঐতিহাসিক জাতীঁয় শিক্ষানীতি আলোকে ও শেখ হাসিনার নিরক্ষর মূক্ত বাংলাদেশ বিনির্মানের লক্ষ্য কেন্দ্রীয় সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ সাধারন সম্পাদক এস এম জাকির হেসাইনের নির্দেশে শিক্ষাবান্ধব কর্মসূচীর মাধ্যমে সরকারের শিক্ষাসেবা তৃণমূলের শিক্ষার্থীদের নিকট পৌছে দেয়ার কথা উল্লেখ করে আগামীতেও এ কার্যক্রম অব্যাহত রাখার ঘোষনা দেন।এসময় সমগ্র দেশে ছাত্রদের হাতে ছাত্রলীগের নেতৃত্ব থাকার বিষয়ে সকল প্রতিবন্ধকতা দূর হবে আশাবাদ ব্যাক্ত করেন।
নাছিরের নেতৃত্বে নগর ছাত্রলীগের র্যালী:

চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের পাঠানো অপর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ৬৯ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী বর্ণাঢ্য র্যালী ও কেক কাটা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপন করে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ চট্টগ্রাম মহানগর শাখা। ৪ জানুয়ারী সকালে নগরীর জেএমসেন হল চত্বরে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সাবেক ও বর্তমান নেতৃবৃন্দ সহ নগরীর বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, থানা ও ওয়ার্ড পর্য্যায় থেকে হাজার হাজার ছাত্রলীগের কর্মী জেএমসেন হল চত্বরে জমায়েত হয়।
সেখানে কেক কেটে এবং বেলুন ও ফেষ্টুন উড়িয়ে ছাত্রলীগের ৬৯ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর কর্মসূচী শুভ উদ্বোধন করেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ও চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দীন। পরে বর্ণাঢ্য র্যালীতে তিনি নেতৃত্ব দেন। র্যালীটি বাদ্যযন্ত্রের তালে তালে জেএমসেন হল থেকে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে নিউমার্কেট এলাকায় সমাপ্ত করা হয়।

র্যালীতে হাজার হাজার ছাত্রলীগের নেতা-কর্মী যোগদান করে র্যালীটিকে প্রানবন্ত করে তোলে। র্যালীটি সমাপ্তি করেন মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সফর আলী।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি আ জ ম নাছির উদ্দীন ছাত্রলীগের ইতিহাস ও ঐতিহ্য তুলে ধরেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতার পেছনে ছাত্রলীগের অগুনন নেতাকর্মীর রক্ত মিশে আছে। ১৯৪৮ সনের ৪ জানুয়ারী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হলে প্রতিষ্ঠিত পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের ইতিহাস ও ঐতিহ্য বাংলাদেশ যতদিন টিকে থাকবে ততদিন বহন করে নিবে বাংলার ছাত্র সমাজ।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ চট্টগ্রাম মহানগর শাখার সহ সভাপতি মিথুন মল্লিক।
অনুষ্ঠান উপস্থাপনায় ছিলেন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ চট্টগ্রাম মহানগর শাখার যুগ্ম সাধারন সম্পাদক ওয়াহেদ রাসেল। বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহ সম্পাদক আবদুল্লা আল মামুন,ইয়াছির আরাফাত, সিটি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের ভিপি আবু তাহের, সাবেক সহসম্পাদক মোহাম্মদ ইউনুছ,মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন, মহনগর ছাত্রলীগের সহ সভাপতি ইমতিয়াজ বাবলা,রেজাউল আলম রনি, মহিউদ্দিন মাহি,রোকন উদ্দিন রানা, সরোয়ার উদ্দিন, মো. শাকিল, এম কাইছার উদ্দিন, জাহেদুল হক চৌধুরী মার্শাল, মো. রাজা মিয়া, মঈনুর রহমান, মঈন শাহরিয়ার, হাসমত আলী রাসেল, সনেট চক্রবর্তী, ইমরান আলী মাসুদ, মোর্শেদুল আলম, অসিউর রহমান, মনির চৌধুরী, রাশেদুল আলম, হুমায়ুন কবির, ইসমাইল হোসেন শুভ, রায়হানুল কবির শামীম,কমার্স কলেজ ছাত্রলীগ নেতা সাব্বির আহমেদ, সিটি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ছাত্রলীগের কলেজ ছাত্র সংসদের জি এস মারুফ আহমেদ সিদ্দিকী, সাধারন সম্পাদক এম রাশেদ চৌধুরী, এজিএস নিয়াজ মোর্শেদ, ব্যারিষ্টার সুলতান কলেজ ছাত্র সংসদের ভিপি জাহিদ হোসেন খোকন, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ছাত্র সংসদের ভিপি আরমান চৌধুরী, জিএস সাব্বির আহমেদ, চমেক সভাপতি তারিকুল ইসলাম রতিন, সাধান সম্পাদক নাহিদ হাসান, আইন কলেজ ছাত্র সংসের ভিপি ওয়ায়েজ কাদের, সভাপতি নোমান জিহাদ, সাধারন সম্পাদক মাকসুদুর রহমান মাসুদ,পলিটেকনিক ছাত্র সংসদের ভিপি বেলাল উদ্দিন, জিএস আরিফ হাসান, সভাপতি মিজানুর রহমান, সাধারন সম্পাদক রোমান দাশ, সার্দান মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি ডা.আতিক বাপ্পী, ডা. মঈনুল হাসান সাবেরী, হাজেরা তজু ডিগ্রী কলেজ ছাত্রলীগ এর সভাপতি মঈনুদ্দিন রিপন, চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগ নেতা মোস্তফা কামাল, কামরুজ্জামান কমল, ওবায়দুল হক প্রমুখ।
চবি ছাত্রলীগের বর্ণাঢ্য র্যালী:

ক্যাম্পাসে বর্ণাঢ্য এক আনন্দ র্যালীর মাধ্যমে চবি ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর উৎসব শুরু হয়। সভাপতি মোঃ আলমগীর টিপু ও যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদের নেতৃত্বে বেলা ১২ টায় চবি জিরো পয়েন্ট থেকে গৌরব, ঐতিহ্য, সংগ্রাম ও সাফল্যের ৬৯ বছর, প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর আনন্দ র্যালীতে শোভিত জাতীয় পতাকার পাশাপাশি র্যালীর সামনে দ্যুতি ছড়াচ্ছিল ছাত্রলীগ এর সাংগঠনিক পতাকা।
নেতাকর্মীদের হাতে ছিল ফেস্টুন, ভুভুজেলা, বাঁশি। আনন্দ র্যালীতে পুরো ক্যাম্পাসে উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি হয়। র্যালীটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মোড় প্রদক্ষিণ করে বঙ্গবন্ধুর চত্বরে এসে শেষ হয়। এসময় সভাপতি মোঃ আলমগীর টিপু ও যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ সকল নেতাকর্মীকে সাথে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।

বেলা সাড়ে ১২টায় উৎসব মুখর পরিবেশে ফায়ার ক্যান্ডেল শোভিত ৬৯তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর কেক কাটেন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। পরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী ও ম প্রক্টর আলী আজগর চৌধুরীর সাথে প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন চবি ছাত্রলীগ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক।
এসময় উপস্থিত ছিলেন জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি মনসুর আলম, সহ-সভাপতি গোলাম রসুল নিশান, আনোয়ারুল আলম রকি, আল আমিন রিমন, সৌমেন দাশ জুয়েল, মোঃ নূর হোসাইন, শাখাওয়াত রায়হান, লুৎফর রহমান, কাউসার ফেরদৌস ফুয়াদ, রেজাউল হক রুবেল, আব্দুল মালেক, রেজাউল করিম, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বায়েজিদ সজল, কৈশিক বিশ্বাস, তারেকুল ইসলাম, মিজানুর রহমান মিনু, সাংগঠনিক সম্পাদক বোরহান উদ্দিন, মিনহাজুল ইসলাম, মোঃ ফারুক, মোঃ ইলিয়াস, ছাত্রলীগ নেতা রায়হান মাহমুদ শুভ, মাহাবুবুল আলম, জাহেদুল আলম, ইমাম হোসেন গাজী, মিজানুর রহমান বিপুল, ইকবাল হোসেন টিপু, আরাফাত চৌধুরী, ইমাদ উদ্দিন ফয়সাল পারভেজ, রকিবুল হাসান দিনার সহ চবি ছাত্রলীগের সর্বস্তরের নেতাকর্মী।
চট্টগ্রাম কলেজ, মহসিন কলেজ ছাত্রলীগ:

বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া সংগঠন। গৌরব, ঐতিহ্য, সংগ্রাম ও সাফল্যে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৬৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে চট্টগ্রাম কলেজ ও হাজী মুহঃ মহসিন কলেজ ছাত্রলীগ পূন: প্রতিষ্ঠার অন্যতম অগ্রনায়ক, চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি ও চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি এম. কায়সার উদ্দীনের নেতৃত্বে ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী সফল ও সার্থক করার লক্ষ্যে কলেজ ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দকে নিয়ে স্বাগত মিছিল ও প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন করা হয়।