ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

ক্ষমতাধর একটি দেশ বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতি দেখে হতবাক : আ জ ম নাছির

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সিটি মেয়র আ.জ.ম. নাছির উদ্দীন বলেছেন, কোন বিদেশী প্রভুর প্রেসকিপশনে নয়, ক্ষমতায় কে আসবে বা কে যাবে তা এদেশের জনগণ তাদের ভোটধিকারের মাধ্যমে নির্ধারণ করে দেবে। ক্ষমতাধর বিদেশী রাষ্ট্রগুলোর মনে রাখা উচিত বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র। দেশের অভ্যন্তরীন বিষয়ে কোন বিদেশী শক্তির নাক গলানোর সুযোগ নেই। ক্ষমতাধর একটি দেশ বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতি দেখে হতবাক। এটা তাদের সহ্য হচ্ছে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার ক্ষমতায় থাকুক ঐ দেশটি চায় না। ক্ষমতা দেশটির চরিত্র ও ভূমিকা কারো অজানা নয়।

আজ বুধবার বিকেলে জামালখানে দেওয়ালে স্থাপিত জাতির জনক বঙ্গবন্ধু ও জননেত্রীর ছবির ভাংচুরের প্রতিবাদে তাৎক্ষণিক বিএনপি জামাতের নৈরাজ্য ও নাশকতা বিরোধী বিক্ষোভ মিছিল পূর্ব সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি একথা বলেন।

আ জ ম নাছির বলেন, ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে ঐ দেশটি পাকিস্তানের পক্ষে বঙ্গপোসাগরে সপ্তম নৌবহর পাঠিয়েছিল। বৈশ্বিক প্রতিবাদ ও নিন্দার মুখে ঐ সপ্তম নৌবহরকে ফিরে যেতে বাধ্য করা হয়েছিল। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জাতিসংঘে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ও পাকিস্তানের পক্ষে ভেটো দিয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশের পক্ষে তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন পাল্টা ভেটো প্রদান করায় তাদের স্বার্থ হাসিল হয় নি এবং তারা পরাজিত হয়। এছাড়াও পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতে এরা স্বাধীন বাংলাদেশের বঙ্গবন্ধু সরকারের বিরুদ্ধে পরাজিত পাকিস্তানের সাথে ষড়যন্ত্র করে। ১৯৭৩ সালে নগদ মূল্যে আমেরিকা থেকে বাংলাদেশ খাদ্য সামগ্রী কিনেছিল। বাংলাদেশে একটি কৃত্রিম দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি কুমতলবে আমেরিকা খাদ্যবাহী জাহাজটিকে ফিরিয়ে নেয় এবং প্রচার করে যে বাংলাদেশে দুর্ভিক্ষে লক্ষ লক্ষ লোক মারা যাবে। এই সাময়িক দুর্ভিক্ষ বঙ্গবন্ধু মোকাবিলা করে সফলতার সাথে বাংলাদেশকে উন্নয়নের পথে নিয়ে যাচ্ছিল। সৌভাগ্যবশত সে বছর বাম্পার ফসল উৎপাদিত হয়। এটাও তাদের সহ্য হয়নি। তাই ১৯৭৫ সালে মার্কিনি গোয়েন্দা সংস্থা সিআই ও পাকিস্তানী গোয়েন্দা সংস্থার পরিকল্পনায় ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে নিশংসভাবে হত্যা করা হয়।

এসময় আরো বক্তব্য রাখেন, চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মসিউর রহমান চৌধুরী, উপ-দপ্তর সম্পাদক কাউন্সিলর জহর লাল হাজারী, সাবেক কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা হেলাল আকবর চৌধুরী বাবর, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের মিথুন বড়ুয়া, ওয়ার্ড কাউন্সিলর শৈবাল দাশ সুমন, আব্দুস সালাম মাসুম, নুর মোস্তফা টিনু, চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি দেবাশীষ নাথ দেবু, সাখাওয়াত হোসেন সাকু, আব্দুল্লাহ আল মামুন, সাবেক যুবলীগ নেতা জাবেদুল আলম সুমন, নঈম উদ্দীন, মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি ইমরান আহমেদ ইমু, জাকারিয়া দস্তগীর, মিঠুন মল্লিক, ওয়াহেদ রাসেল, শৈবাল দাশ, চট্টগ্রাম কলেজের মাহমুদুল করিম, কোতোয়ালী থানা ছাত্রলীগের সভাপতি আদিত্য নন্দী, মাকসুদুর রহমান মাসুদ প্রমুখ।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print