ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, ১৫ জন আহত

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে আবারও ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষ হয়েছে।  এতে অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছে।

পূর্ব বিরোধের জের ধরে বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১টার দিকে ছাত্রলীগের বিজয় ও সিক্সটি নাইন গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।

সংঘর্ষ শুরুর এক ঘণ্টা পর পুলিশ ক্যাম্পাসে অবস্থান নিয়ে দু’পক্ষকে সরিয়ে দেয়। বর্তমানে বিজয় গ্রুপ সোহরাওয়ার্দী হল ও সিক্সটি নাইন গ্রুপ শাহজালাল হলে অবস্থান করছেন। তবে এ ঘটনায় উভয় গ্রুপে উত্তেজনা বিরাজ করছে। সংঘর্ষে অন্তত ১৫ জন আহত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্যকেন্দ্রে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে চারজনকে গুরুতর অবস্থায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

সংঘর্ষে জড়ানো বিজয় গ্রুপের নেতাকর্মীরা শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান ও সিক্সটি নাইন গ্রুপের নেতাকর্মীরা নিজেদের সাবেক সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীনের অনুসারী হিসেবে পরিচিত।

এর আগে গতকাল বুধবারও বিজয় গ্রুপের কর্মী কামরুল ইসলামের গ্রুপ পরিবর্তন নিয়ে এই সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়।

চবি’র সহকারী প্রক্টর নাজেমুল মুরাদ বলেন, দু’পক্ষকেই হলে পাঠানো হয়েছে। ক্যাম্পাসে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন আছে।

জানা যায়, ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের কামরুল ইসলাম ২০১৯ সালের দিকে সিক্সটি নাইনের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। পরে তিনি বিজয় গ্রুপে যোগ দেন। এ নিয়ে সিক্সটি গ্রুপের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের কর্মীদের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরেই কামরুলের বিরোধ হয়ে আসছে। এ বিরোধকে কেন্দ্র করে গত রবিবার কামরুলকে মারধর করেন সিক্সটি নাইন গ্রুপের কর্মীরা।

পরে বুধবার রাতে সোহরাওয়ার্দী হলে সিক্সটি নাইন গ্রুপের এক কর্মী রাতের খাবার খেতে এলে কামরুলের সঙ্গে তার হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর বিজয় গ্রুপের নেতাকর্মীরা সোহরাওয়ার্দী হলের সামনে আর সিক্সটি নাইন গ্রুপের নেতাকর্মীরা শাহজালাল হলের সামনে অবস্থান নেন। পরে দুই গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া চলে। এ সময় দু’পক্ষের নেতাকর্মীরা একে অপরের দিকে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন।

এ ঘটনার জের ধরে সিক্সটি নাইনের নেতাকর্মীরা বৃহস্পতিবার বেলা ১২টার দিকে বিজয়ের এক কর্মীকে কলা ঝুপড়ি এলাকায় মারধর করে। এ খবর ক্যাম্পাসে ছড়িয়ে পড়লে বিজয়ের কর্মীরা লাঠিসোঁটা ও দেশিয় অস্ত্র নিয়ে ক্যাম্পাসে অবস্থান নেয়। পরে সিক্সটি নাইনের কর্মীদের সাথে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও ইটপাটকেলে নিক্ষেপে লিপ্ত হয় গ্রুপ দুটি।

শাখা ছাত্রলীগের উপগ্রুপ বিজয়ের একাংশের নেতা সাখাওয়াত হোসাইন বলেন, শিক্ষা ও গবেষণা বিভাগের ২০১৭-১৮ সেশনের শিক্ষার্থী রাশেদকে পূর্বের ঘটনার জের ধরে আজকের চলমান পিঠা উৎসবে তারা মারধর করে। সেই মারধর থেকে রুপ নেয় সংঘর্ষে।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print