t জনপ্রিয় সাংবাদিক নেতা রুহুল আমিন গাজী আর বেঁচে নেই – পাঠক নিউজ

ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

সিএমইউজের শোক

জনপ্রিয় সাংবাদিক নেতা রুহুল আমিন গাজী আর বেঁচে নেই

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) সভাপতি, ’৯০ ও ’২৪ সালের গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার আন্দোলনের অগ্রসেনানী রুহুল আমিন গাজী ইন্তেকাল করেছেন।

(ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

আজ মঙ্গলবার (২৪ মঙ্গলবার) রাত ৯টায় রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তার মৃত্যু হয়। সোমবার থেকে হাসপাতালে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন ছিলেন।

বিষয়টি নিশ্চত করেছেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) সভাপতি শহিদুল ইসলাম।

মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, দুই কন্যা ও এক পুত্র রেখে গেছেন।

রহুল আমিন গাজী দীর্ঘদিন ধরেই কিডনি জটিলতা, উচ্চ ডায়াবেটিক, ব্যাক পেইন, লবণ ঘাটতিসসহ বিভিন্ন রোগে ভোগছিলেন। শেখ হাসিনার সরকারের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে এই সাংবাদিক নেতাকে কারাবন্দি করে রাখে টানা ১৮ মাসের অধিক সময়। কারাগারে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে জামিন দেয়নি সরকার।

রবিবার রাত পৌনে তিনটায় রুহুল আমিন গাজীকে উন্নত চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ডে নিতে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে গেলে ফ্লাই করার অনুমতি না পেয়ে তাকে এয়ারপোর্ট থেকে আবার ঢাকার বিআরবি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সোমবার দুপুরের পর তার অবস্থা বেশ সংকটাপন্ন হয়ে পড়ে।

রুহুল আমিন গাজী এদেশের প্রাচীন সংবাদপত্র দৈনিক সংগ্রামের বিশেষ প্রতিনিধি ও চিফ রিপোর্টারের দায়িত্ব পালন করেছেন। ১৯৫৩ সালে ২২ এপ্রিল রুহুল আমিন গাজীর জন্ম চাঁদপুরের গুবিন্দিয়া গ্রামে। শিক্ষাজীবনে স্নাতক ডিগ্রি লাভের পর ১৯৭৪ সালে রিপোর্টার হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায়। ইত্তেফাক ছেড়ে যোগ দেন দৈনিক সংগ্রামে।

তিনি বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) সভাপতি ও মহাসচিব পদে বার বার নির্বাচিত হন। এছাড়াও অবিভক্ত ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) সাধারণ সম্পাাদক ছিলেন।

পেশাজীবীদের সংগঠন সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের আহ্বায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন রুহুল আমিন গাজী।

রহুল আমিন গাজী দীর্ঘদিন ধরেই কিডনি জটিলতা, উচ্চ ডায়াবেটিক, ব্যাক পেইন, লবণ ঘাটতিসসহ বিভিন্ন রোগে ভোগছিলেন। শেখ হাসিনার সরকারের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে এই সাংবাদিক নেতাকে কারাবন্দি করে রাখে টানা ১৮ মাসের অধিক সময়। কারাগারে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে জামিন দেয়নি সরকার।

রবিবার রাত পৌনে তিনটায় রুহুল আমিন গাজীকে উন্নত চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ডে নিতে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে গেলে ফ্লাই করার অনুমতি না পেয়ে তাকে এয়ারপোর্ট থেকে আবার ঢাকার বিআরবি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সোমবার দুপুরের পর তার অবস্থা বেশ সংকটাপন্ন হয়ে পড়ে।

রুহুল আমিন গাজী এদেশের প্রাচীন সংবাদপত্র দৈনিক সংগ্রামের বিশেষ প্রতিনিধি ও চিফ রিপোর্টারের দায়িত্ব পালন করেছেন। ১৯৫৩ সালে ২২ এপ্রিল রুহুল আমিন গাজীর জন্ম চাঁদপুরের গুবিন্দিয়া গ্রামে। শিক্ষাজীবনে স্নাতক ডিগ্রি লাভের পর ১৯৭৪ সালে রিপোর্টার হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায়। ইত্তেফাক ছেড়ে যোগ দেন দৈনিক সংগ্রামে।

তিনি বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) সভাপতি ও মহাসচিব পদে বার বার নির্বাচিত হন। এছাড়াও অবিভক্ত ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) সাধারণ সম্পাাদক ছিলেন।

পেশাজীবীদের সংগঠন সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের আহ্বায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন রুহুল আমিন গাজী।

বুধবার বাদ জোহর জাতীয় প্রেসক্লাবে নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।

বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) সভাপতি রুহুল আমিন গাজীর মৃত্যুতে সংগঠনটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ওবায়দুর রহমান শাহিন ও ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব বাছির জামাল এবং ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) সভাপতি মো. শহিদুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক খুরশীদ আলম মঙ্গলবার এক যৌথ বিবৃতিতে শোক প্রকাশ করেছেন।

তারা বিবৃতিতে সাংবাদিকদের অধিকার আদায়ের আন্দোলনে মরহুমের নেতৃত্ব দানের কথা স্মরণ করেন। তারা বলেন, সাংবাদিকদের অধিকার আদায়ে রুহুল আমিন গাজীর নেতৃত্ব ছিল অবিসংবাদিত। সংবাদপত্র ও সাংবাদিকদের আজকের অবস্থানে আনার পেছনে যে কজন সাংবাদিক নেতার অবদান অবিস্মরণীয়, তার মধ্যে রুহুল আমিন গাজীর নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।

নেতারা বলেন, তিনি একজন ভালো সাংবাদিক এবং সংগঠক ছিলেন। তিনি সাংবাদিকদের ট্রেড ইউনিয়নের সংগঠনে সাধারণ সদস্য থেকে একবারে নেতৃত্বের সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌছেছিলেন। তার মৃত্যুতে সাংবাদিক সমাজ একজন নিবেদিতপ্রাণ সংবাদকর্মীকে হারালো।
নেতারা মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানান।

সিএমইউজের শোক

এদিকে জনপ্রিয় সাংবাদিক নেতা রুহুল আমিন গাজীর ইন্তেকালে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন চট্টগ্রাম মেট্রােপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. শাহনওয়াজ সাধারণ সম্পাদক সালেহ নোমান এবং চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন সমবায় সমিতি লি: এর সভপতি মুস্তফা নঈম ও সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ।  নেতৃবৃন্দ এক শোক বার্তায় বলেন, রুহুল আমিন গাজী আপোষহীন, অবিসংবাদিক একজন নেতা ছিলেন। তার মত সাহসী সাংবাদিক নেতার মৃত্যু সাংবাদিক সমাজের অপূরণীয় ক্ষতি হল। তারা মরহুম রুহল আমিন গাজীর শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর শোক ও সমবেদনা প্রকাশ করেন।

সর্বশেষ

চকবাজারের কুটুমবাড়িকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

বাকলিয়া এক্সেস রোড়ে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে যুবদল কর্মী নিহত : আহত ১০

ঘূর্ণিঝড় মোন্থা’র প্রভাবে সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টি হতে পারে

দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক প্রদীপ দাশকে গ্রেপ্তার

মৃত্যুপুরী রাউজান : ১৩ মাসে ১৬ খুন

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ, রূপ নিতে পারে ঘূর্ণিঝড়ে

রাউজানে সন্ত্রাসীদের গুলিতে যুবদল কর্মী নিহত

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print