ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

চট্টগ্রামে পদ্মা অয়েলের সাবেক এমডিসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে দুই মামলা

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

সরকারী তেল বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান পদ্মা অয়েল লিমিটেড এর প্রায় সাড়ে ৩ কোটি টাকা আত্মসাতের দায়ে প্রতিষ্ঠানটি সাবেক এমডি আবুল খায়েরসহ  ৫ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে চট্টগ্রামে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক)।

৫কর্মকর্তা ছাড়াও এসব মামলায় আসামী করা হয়েছে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারসহ আরো ৫ জনকে।
 
আজ বৃহস্পতিবার (৬ এপ্রিল) সিএমপি’র সদরঘাট থানায় মামলা দুটি দায়ের করেন দুদকের প্রধান কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো.সিরাজুল হক। 
 
সদরঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি মর্জিনা আখতার মামলা দায়েরের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
 
জানাগেছে, আবুল খায়েরের বিরুদ্ধে এর আগেও একাধিক দুর্নিতীর মামলা দায়ের করা হয়। এসব মামলা মাথায় নিয়ে তিনি বর্তমানে অপর রাষ্ট্রায়ত্ব প্রতিষ্ঠানে যমুনা অয়েল কোম্পানীর এমডি হিসেবে বহাল তবিয়তে রয়েছেন।
 
অথচ তার বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে তার বিরুদ্ধে দুই দফা ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দিলেও তা কার্যক্রর হয়নি।
 
মামলার অভিযোগে প্রকাশ, ঢাকা হযরত শাহজালাল আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দরের রানওয়েতে বিমানে জ্বালানি নেয়ার জন্য হাইড্রেন্ট লাইন নির্মাণে শিডিউল মোতাবেক কাজ না করে অভিযুক্তরা পরস্পরের যোগসাজসে প্রায় ৩ কোটি টাকা আত্মসাত করেন।
প্রকল্পটি ২০১৫-২০১৬ অর্থবছরে হওয়া এই উন্নয়ন কাজ থেকে টাকা আত্মসাতের মামলায় তিনজনকে আসামি করা হয়েছে। তারা হলেন, ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান ম্যাক্স অয়েল এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস লিমিটেডের এমডি মো.ফাহিম জামান পাঠান, প্রকল্প পরিচালক পদ্মা অয়েলের কর্মকর্তা মো.আলী হোসেন এবং এমডি আবুল খায়ের।
 
এছাড়া অপর মামলায় বাদী মো.সিরাজুল হক অভিযোগ করেন, খুলনার দৌলতপুরে পদ্মা অয়েলের একটি ভবন নির্মাণে ২০১৬ সালে শিডিউল মোতাবেক কাজ না করে ৩৩ লাখ টাকা আত্মসাত করেন আসামীরা।
এ মামলায় ৫ আসামীরা হলেন, পদ্মা অয়েলের এমডি আবুল খায়ের, প্রকল্প পরিচালক মো.নূরুল আমিন, উপ-ব্যবস্থাপক প্রকৌশলী কে এম আব্দুর রহিম ও প্রকৌশলী সালেকী আহমেদ আইনুল আব্বাসী এবং ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান মেসার্স মোহাম্মদ ইউনূস এন্ড কোম্পানির এমডি আনিসুর রহমান।
 
অভিযোগের ব্যাপারে দুদকের সহকারী পরিচালক সিরাজুল হক  বলেন, রাষ্ট্রায়ত্ব প্রতিষ্ঠানে এমডি হয়ে আবুল খায়ের একের পর এক দুনীতির আখড়া তৈরী করেন। পদ্মা অয়েলের এমডি থাকাকালে আবুল খায়েরসহ অন্যান্য আসামিরা পরস্পরের যোগসাজশে দুটি উন্নয়ন প্রকল্প থেকে মোট ৩ কোটি ৩৩ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেন। যা দুদকের তদন্তে বেরিয়ে এসেছে।
 
তিনি জানান,এর আগে ২০১৩ সালের ১০ জুলাই পদ্মা অয়েলের এমডি থাকাকালে আবুল খায়েরসহ ৯৩ জনের বিরুদ্ধে নগরীর সদরঘাট থানায় ৩টি মামলা দায়ের করা হয়েছিল।
পরস্পর যোগসাজশ করে নিয়োগ বিজ্ঞত্তি ছাড়াই অবধৈভাবে চাকরি দেয়ায় অভিযোগে দুদকের তৎকালিন সহকারি পরিচালক মো. মোরশেদ আলম বাদি হয়ে এসব মামলা করা হয়েছিল।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print