ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

যান চলাচলে উন্মুক্ত হল আখতারুজ্জামান চৌধুরী ফ্লাইওভার

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

খুলে দেওয়া হলো আখতারুজ্জামান ফ্লাইওভার।

চট্টগ্রাম মহানগরীর মুরাদপুর থেকে লালখান বাজার পর্যন্ত বিস্তৃত আখতারুজ্জামান চৌধুরী ফ্লাইওভার যান চলাচলের জন্য পরিক্ষামূলকভাবে উম্মুক্ত করে দেয়া হয়েছে।

আজ শুক্রবার সোয়া তিনটার দিকে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) চেয়ারম্যান আবদুস ছালাম আনুষ্ঠানিকভাবে ফ্লাইওভার যান চলাচলের জন্য উম্মোক্ত করার পর পরই ফ্লাইওভার দিয়ে যানবাহন চলাচল শুরু হয়েছে।

আখতারুজ্জামান ফ্লাইওভার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন।

অনুষ্ঠানে (সিডিএ) চেয়ারম্যান আবদুস ছালাম বলেন, নগরবাসীকে ঈদ উপহার হিসেবে পরীক্ষামূলকভাবে ফ্লাইওভারটি খুলে দেয়া হয়েছে। এছাড়া ঈদে যানজট কমাতে স্থানীয় প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, ট্রাফিক বিভাগের অনুরোধ ছিল ফ্লাইওভার খুলে দেয়ার। তাই নির্ধারিত কাজের মেয়াদের আগেই ফ্লাইওভারটির একপাশ আজ যানবাহন চলাচলের জন্য ডানপাশের দুই লেন উম্মোক্ত করে দেয়া হয়েছে। ঈদের পরে পুরোপুরি যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে

৫.২ কিলোমিটার দীর্ঘ ফ্লাইওভারের ষোলশহর দুই নম্বর গেট এবং জিইসি মোড়ে র‌্যাম্পসহ দৈর্ঘ ৬ দশমিক ৮ কিলোমিটারে উন্নীত হয়েছে। চট্টগ্রামে এ যাবৎকালের সবচেয়ে বড় এই ফ্লাইওভারটি নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ৬৯৬ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। এটি নগরীর যান চলাচলে গতিশীলতা আনার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন সিডিএ চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম।

খুলে দেয়ার পর উৎসূক মানুষের ঢল নমে।

আখতারুজ্জামান চৌধুরী ফ্লাইওভার চালু হওয়ায় চট্টগ্রামের যান চলাচলে স্বস্তি আসবে কলে মন্তব্য করেছেন নগরীর নানা শ্রেণী-পেশার মানুষ। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর ডা. সুলতানুল আলম বলেন গত কয়েক বছরে মুরাদপুর-জিইসি-লালখান বাজার সড়কটিতে যানজট অনেক বেড়েছে। অফিস টাইম ও সন্ধ্যার দিকে গাড়িতে অবরুদ্ধ হয়ে থাকতে হয়। তিনি মনে করেন ওই সড়কের ওপর দিয়ে ফ্লাইওভার নির্মাণ একটি যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত। এতে নাগরিক জীবনে কিছুটা হলেও স্বস্তি ফিরে আসবে।

ফ্লাইওভার প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান বলেন, ‘অতীতে সব ফ্লাইওভারে ক্রেন দিয়ে গার্ডারগুলো তোলা হতো। আমরা এ ক্ষেত্রে লাঞ্চার দিয়ে সে কাজ করছি। বাংলাদেশে দ্রুতগতিতে নিখুঁত কাজের ক্ষেত্রে মুরাদপুর-ওয়াসা ফ্লাইওভার একটি দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।’

উল্লেখ্য, ২০১০ সালের ১ জুন মুরাদপুর-ওয়াসা আখতারুজ্জামান চৌধুরী ফ্লাইওভারের প্রকল্পটি একনেকে অনুমোদিত হয়। পরে প্রথম সংশোধিত ডিপিপি ২০১৩ সালের ১ অক্টোবর আবার একনেকে অনুমোদন হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৪ সালের ১২ নভেম্বর প্রকল্পটির ভৌত কাজের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।

সর্বশেষ

০৯ নং ওয়ার্ড জাসাস কমিটি অনুমোদিত

বাংলাদেশের রাজনীতিতে ৪৭ বছর ⦿বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print