ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

ইপিজেড মোড়ে ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণ দাবি

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

চট্টগ্রাম ইপিজেড মোড়ে নতুন করে দুটি ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয় শ্রমিকরা। ওই এলাকায় অর্ধ লক্ষাধিক শ্রমিক এখন সকাল-সন্ধ্যায় রাস্তা পারাপারের জন্য একটি ফুট ওভারব্রিজ ব্যবহার করছেন। আরও দুটি ফুটওভার ব্রিজ হলে রাস্তা পারাপার সহজ হওয়ার পাশাপাশি তাদের সময়েরও সাশ্রয় হবে বলে মনে করছেন তারা।

এবিষয়ে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন জানিয়েছেন, ৫৮ কোটি টাকা ব্যয়ে ১২টি অত্যাধুনিক ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণের নতুন একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। ওখান থেকে দু’টি ব্রিজ ইপিজেড মোড়ে দেয়া হবে।

প্রসঙ্গত, নগরীর সবচেয়ে ভয়াবহ যানজট কবলিত এলাকা হিসেবে চিহ্নিত ইপিজেড মোড়ে গত বৃহস্পতিবার থেকে ইউ লুপ চালু করা হয়। এরপর থেকে সেখানে যানজট কমে যায়। এ মোড়টি পুরোপুরি বন্ধ করে দেয়া হয়েছে ডিভাইডার দিয়ে। শর্টকাটে রাস্তা পারাপার বন্ধ করে ব্যারিস্টার সুলতান আহমদ চৌধুরী কলেজ এবং বন্দরটিলা বাজারের ডিভাইডারের কাটা অংশ দিয়ে ইপিজেডের যানবাহন পারাপারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এরপর থেকে ইপিজেড মোড়ে দীর্ঘদিন ধরে কার্যত পরিত্যক্ত অবস্থায় থাকা ফুটওভার ব্রিজটি দিয়েই এখন সকলকে রাস্তা পার হতে হচ্ছে।

চট্টগ্রাম ইপিজেডের শতাধিক কারখানায় লক্ষাধিক শ্রমিক কর্মচারী কাজ করেন। যাদের অধিকাংশই স্থানীয়ভাবে ভাড়া বাড়িতে থাকেন। পায়ে হেঁটে কর্মস্থলে যান। আবার কিছুটা দূরে যারা থাকেন তারাও বাসে চড়ে মোড়ে নেমে হেঁটে রাস্তা পার হয়ে কারখানার দিকে চলে যান। রাস্তার পূর্ব পাশের এলাকায় পঞ্চাশ হাজারের মতো শ্রমিক কর্মচারী বসবাস করেন এবং প্রতিদিন সকালে তারা রাস্তা পার হয়ে কারখানায় কাজে যান।

সল্টগোলা ও নিউমুরিংসহ সন্নিহিত এলাকায় হাজার হাজার শ্রমিক কর্মচারী বসবাস করেন। যাদের সিংহভাগই পায়ে হেঁটে কাজে যান। ইপিজেড মোড় বন্ধ করে দেয়ায় এদের ফুট ওভারব্রিজের ওপর দিয়ে রাস্তা পার হতে হচ্ছে। ব্রিজটি পূর্বপাশ থেকে পশ্চিম পাশে বে-শপিং সেন্টারের সামনে যুক্ত হয়েছে। এর পূর্ব পাশে উঠা-নামার দুইটি সিঁড়ি দুইপাশে থাকলেও পশ্চিম পাশে সিঁড়ি রয়েছে একটি। ফলে পূর্বদিক দিক থেকে কোনমতে লাইন ধরে ব্রিজে ওঠা গেলেও পশ্চিম পাশে নামার সময় রীতিমত সমস্যা হচ্ছে।

পুলিশের সহকারী কমিশনার (ট্রাফিক) মোহাম্মদ মোশাররফ হোসেন বলেন, আরো অন্তত দুটি ফুটওভার ব্রিজ জরুরি ভিত্তিতে দেয়া না হলে পরিস্থিতি নাজুক হয়ে পড়বে। ছয় ফুট নয় ইঞ্চি চওড়া একটি ব্রিজের ওপর দিয়ে হাজার হাজার শ্রমিকের যাতায়াত সত্যিই কঠিন বলে স্বীকার করলেও তিনি বলেন, এ এলাকার যানজট নিরসনে এর কোন বিকল্পও নেই।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print