ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

শিক্ষা দিবসকে জাতীয় দিবসের স্বীকৃতির দাবীতে নগরীতে ছাত্রলীগের র‌্যালী

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

শিক্ষা দিবসকে জাতীয় দিবসের স্বীকৃতির দাবীতে নগরীকে বর্ণাঢ্য র‌্যালী বের করেছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ চট্টগ্রাম মহানগর।

শিক্ষা দিবসের কর্মসূচী থেকে নগর ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দ আজ এ দাবী জানান। দিবসটি উপলক্ষে মঙ্গলবার দুপুরে নগরীর লালদিঘী জেলা পরিষদ মার্কেটের সামনে র‌্যালীটি বের করা হয়। পরে নগরীর কোতোয়ালী মোড়, জিপিও মোড়, নিউ মার্কেট হয়ে দারুল ফজল মার্কেটস্থ দলীয় কার্যালয়ের সামনে এক সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।

সভায় ৬২ সালে তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তান সরকারের গণবিরোধী সংকোচনমূলক শিক্ষানীতি চাপিয়ে দেওয়ার প্রতিবাদে দেশব্যাপী তুমুল ছাত্র আন্দোলন চলাকালে নিহতদের স্মরণ করা হয়।

সংগঠনের সভাপতি ইমরান আহমেদ ইমু ও সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজিম রনি সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায়, বক্তব্য রাখেন সহ-সভাপতি নোমান আল চৌধুরী, নাঈম রনি, ইয়াছিন আরাফাত কচি, নাজমুল হাসান রুমি, আমজাদ হোসেন, মঈনুল ইসলাম শিমুল, একরামুল হক রাসেল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রনি মির্জা, গোলাম সামদানী জনি, সুজন বর্মন, সাংগঠনিক সম্পাদক খোরশেদ আলম মানিক, সম্পাদক মন্ডলী আবু তারেক রনি, আবুল মনসুর টিটু, লিটন চৌধুরী রিংকু, মিনহাজুল আবেদীন সানি, হাসানুল আলম চৌধুরী, শাহরিয়ার হাসান, উপ-সম্পাদক পঙ্কজ শান্ত সৌম্য, আবু তৈয়ব, সহ-সম্পাদক সাব্বির সাকির, এহসানুল হক ববি, আবু সালেহ রিমন, শেখর দাশ, সদস্য আরাফাত রুবেল, মিজানুর রহমান মিজান, নগর ছাত্রলীগ নেতা বিকাশ দাশ, শহীদুল ইসলাম শহীদ, কুতুব উদ্দিন, রেজাউল করিম রিটন।

সমাবেশে ইমরান আহমেদ ইমু বলেন, সেই দিনের ছাত্র আন্দোলনে শহীদ হওয়া মোস্তফা, ওয়াজি উল্লাহ, বাবুল সহ নাম অজানা অনেক ছাত্র জনতার বুকের তাজা রক্ত পশ্চিমাদের দাম্ভিকতার স্তম্ভ নড়বড় করে দিয়ে পরবর্তীতে বাঙালি জাতির স্বাধিকার আদায়ের লড়াইয়ে অবতীর্ন করেছিল। এসময় তিনি চট্টগ্রামে নতুন স্কুল কলেজ নির্মানের দাবী জানান সরকারের কাছে।

সমাবেশে নগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজিম রনি বলেন, ২০১০ সালে জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকার জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০ প্রনয়ন করে বাংলার ছাত্রসমাজের অর্ধশত বছরের আন্দোলনের স্বীকৃতি দিয়েছেন। একটি বৈষম্যহীন শিক্ষানীতির দাবীতে বাংলার ছাত্রজনতার বুকের রক্ত বিফল যায়নি তা আজ প্রমানিত হয়েছে। জাতীয় শিক্ষা নীতিমালা দেশের সকল সরকারী বেসরকারী স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যকর করার দায়িত্বে থাকা সংশ্লিষ্ট বিভাগকে আরো গতিশীল করার অনুরোধ জানানো হয় সমাবেশে।

নূরুল আজিম রনি আরও বলেন, জাতীয় শিক্ষা নীতিমালা সর্বত্র কার্যকর করতে পারলে ধনী গরীব বর্ণ ধর্মের শিক্ষাব্যবস্থায় কোন বৈষম্য থাকবে না। শিক্ষা বানিজ্যে জড়িত দেশের সকল বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে দুদকের আইনের অন্তরভূক্ত ও শাস্তির বিধান করলে অভিভাবকদের কাছ থেকে অর্থ লুটপাটের রাস্তা বন্ধ হয়ে যাবে। অতীতে কোন নীতিমালা না থাকার কারনে প্রকাশ্যে শিক্ষা-বানিজ্য চললেও বর্তমানে জাতীয় শিক্ষা নীতিমালা প্রনয়নে অধিকাংশ বানিজ্য বন্ধ হয়েছে। এরপরেও একটা বিশাল সংখ্যক বেসরকারী স্কুল কলেজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের জিম্মি করে বানিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে। এ শিক্ষা বানিজ্য যতদিন এদেশের শিক্ষা ব্যাবস্থা থেকে উৎখাত করা যাবেনা ততদিন বাংলার শিক্ষার্থীদের একটা অংশ শিক্ষাবিমূখ থেকে যাবে।

এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, সিটি কলেজ ছাত্রলীগ নেতা সুভাষ ঘোষ, আব্দুল মালেক, অভিজিৎ, সাইফুল্লাহ সানি, ফারজানা আক্তার মিশু, এমইএস কলেজ ছাত্রলীগ নেতা মোঃ আশিকুন নবী, শফিকুল ইসলাম শাকিল, শাহাদাত হোসেন পারভেজ, শাহাদাত হোসেন হিরা, মাহফুজ হোসেন, আব্দুল হাকিম ফয়সাল, আবু সাঈদ মুন্না, আওয়াজ ভূইয়া রনক, জাহেদুল ইসলাম, মহসিন কলেজ ছাত্রলীগ নেতা নাঈম ইসলাম, আব্দুল্লাহ আল মামুন, মোঃ ফয়সাল, মোঃ আনোয়ার, চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগ নেতা মাহমুদুল করিম মোঃ মনির, জিতু, সায়মুন প্রমুখ। -প্রেসবিজ্ঞপ্তি

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print