ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

সুদিপ্ত হত্যা: ছাত্রলীগের বিক্ষোভের মুখে ওবায়দুল কাদের

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

চট্টগ্রামে মহানগর ছাত্রলীগ নেতা সুদিপ্ত হত্যার ঘটনায় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের বিক্ষোভের মুখে পড়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ সোমবার বিকেলে নগরীর মুসলিম ইনস্টিটিউট হলে প্রয়াত আওয়ামী লীগ নেতা আতাউর রহমান খান কায়সারের স্মরণ সভায় কর্মসূচিতে এসে তিনি এই বিক্ষোভের মুখে পড়েন।

ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা সদ্য খুনের শিকার সুদীপ্ত বিশ্বাস হত্যার বিচার চেয়ে ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্যের সময় ও হল থেকে হওয়ার সময় গাড়ি ঘিরে স্লোগান দেন বিক্ষুব্ধ নেতাকর্মীরা।

বক্তব্য রাখার সময়ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের বাধার মুখে পড়েন সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

ওবায়দুল কাদের বক্তব্য দেয়া শুরু করার সঙ্গে সঙ্গে নগর ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা সুদীপ্ত হত্যার বিচার চেয়ে স্লোগান শুরু করেন। এসময় ওবায়দুল কাদের তাদের বারবার শান্ত হওয়ার অনুরোধ করেন।

.

তিনি ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্য করে বলেন, আমি এখানে আমাদের সকলের শ্রদ্ধেয় জননেতা আতাউর রহমান খান কায়সার সাহেবের স্মরণসভায় এসেছি। তোমাদের দাবি দাওয়া থাকলে তোমরা আমার সঙ্গে পরে দেখা কর। কিন্তু এখানে স্লোগান দিয়ে আলোচনা সভার যে গাম্ভীর্য্য সেটাকে খাটো করো না।

এক পর্যায়ে তিনি স্লোগান বন্ধ না করলে বক্তব্য না দেয়ার হুঁশিয়ারি দিলে অনুষ্ঠানস্থলে শৃঙ্খলা ফিরে আসে।

এরপর স্মরণ সভা শেষে সন্ধ্যা সাড়ে ৫টার দিকে ওবায়দুল কাদের গাড়িতে এসে বসার সঙ্গে সঙ্গে কয়েক’শ নেতাকর্মী তাকে ঘিরে ধরেন। এসময় বিক্ষুব্ধ নেতাকর্মীরা সুদীপ্ত হত্যার বিচার চেয়ে স্লোগান দেন।

এসময় মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি ইমরান আহমেদ ইমু ও সাধারণ সম্পাদক নূরুল আজিম রণি গিয়ে গাড়িতে বসা ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে কথা বলেন। তারা সুদীপ্ত হত্যার খুনিদের গ্রেফতার না করা এবং মামলাকে ভিন্নখাতে নেয়ার ষড়যন্ত্র সম্পর্কে মন্ত্রীকে অবহিত করেন।

এর আগে স্বরণ সভায় বক্তব্যকালে মন্ত্রী সুদীপ্ত হত্যার ইঙ্গিত করে বলেন- ‘হত্যাকারী যে-ই হোক, যে দলেরই হোক, খুনির সঙ্গে কোন আপোষ হবে না।  খুনি যত প্রভাবশালী হোক না কেন, তাদের গ্রেফতার করতে হবে।  বিচার করতে হবে। ’

.

তিনি বলেন- ঘটনার ঘটার পর আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে পুলিশের সঙ্গে কথা বলেছি।  পুলিশকে বলেছি, অবিলম্বে খুনিদের গ্রেফতার করুন, শাস্তি দিন।  তাদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করান।

ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, সন্ত্রাসী সন্ত্রাসীই।  অপরাধী অপরাধীই।  দুর্বৃত্ত দুর্বৃত্তই।  খুনি, সন্ত্রাসীর কোন দল নেই।

‘দলের ভেতরে থেকে কেউ যদি অন্যায় করে, তার বিচার দলীয়ভাবে হবে।  প্রশাসনিকভাবেও হবে।   কিন্তু সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।  অনৈক্য থাকলে হবে না।  আওয়ামী লীগের ঐক্যের উপর নির্ভর করছে বাংলাদেশের ঐক্য।

সর্বশেষ

০৯ নং ওয়ার্ড জাসাস কমিটি অনুমোদিত

বাংলাদেশের রাজনীতিতে ৪৭ বছর ⦿বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print