ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

বিশ্ব খাদ্য দিবসে ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয়ে র‌্যালি ও খাদ্য মেলা 

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

বিশ্ব খাদ্য দিবস ২০১৭ উপলক্ষে চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্ণাঢ্য র‌্যালি ও দিনব্যাপি খাদ্য মেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সোমবার সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত র‌্যালিতে নেতৃত্ব দেন উপাচার্য প্রফেসর ড. গৌতম বুদ্ধ দাশ।

র‌্যালির পর তিনি দিনব্যাপি খাদ্য মেলা উদ্বোধন করেন। মেলায় মোট ১৫টি স্টলে বিভিন্ন নিরাপদ খাদ্য সামগ্রী প্রদর্শন করা হয়। এর মধ্যে ৯টি স্টলে ছাত্রছাত্রীরা নিজেদের তৈরি খাদ্য সামগ্রী প্রদর্শন করেন।

সকাল ১১টায় প্রশাসনিক ভবনের কনফারেন্স রুমে বিশ্ব খাদ্য দিবসের প্রতিপাদ্য “অভিবাসনের ভবিষ্যৎ বদলে দাও, খাদ্য নিরাপত্তা ও গ্রামীণ উন্নয়নে বিনিয়োগ বাড়াও” বিষয়ে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

ফুড সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি অনুষদের উদ্যোগে আয়োজিত আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন উপাচার্য প্রফেসর ড. গৌতম বুদ্ধ দাশ। অনুষদের ডিন প্রফেসর ডা. মো. রায়হান ফারুকের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন, ফিশারিজ অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. এম. নুরুল আবছার খান, ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদের ডিন প্রফেসর এম.এ. হালিম, বহিরাঙ্গণ কার্যক্রম পরিচালক প্রফেসর ড. এ.কে.এ. সাইফুদ্দীন, ছাত্রকল্যাণ পরিচালক প্রফেসর ড. মো. মাসুদুজ্জামান, প্রক্টর প্রফেসর গৌতম কুমার দেবনাথ।

প্রধান অতিথি’র বক্তব্যে উপাচার্য বলেন, ঘনবসতিপূর্ণ বাংলাদেশের মানুষের প্রধান খাদ্য ভাত। কিন্তু আমাদেরকে ভাতের বিকল্প অন্যান্য নিরাপদ খাদ্য গ্রহণ করতে হবে। এর ফলে আমাদের উৎপাদন ও চাহিদার সমন্বয় সহজ হবে। তিনি বলেন, বিশ্বব্যাপি অভিবাসনের সাম্প্রতিক ধাক্কাটি এসেছে বাংলাদেশে। এদেশে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গা শরণার্থীদের মানবিক সাহায্য প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। হাওড় ও উত্তরাঞ্চলের ভয়াবহ বন্যা এবং রোহিঙ্গা শরণার্থীদের কারণে আমাদের খাদ্য সরবরাহ ব্যবস্থাপনায় প্রভাব পড়বে।

উপাচার্য বলেন, গ্রামীণ উন্নয়নের ফলে প্রান্তিক কৃষক ও কৃষির উন্নতি হয়ে থাকে। কিন্তু সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ হবে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে গবেষণা কাজ। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করার জন্য গবেষণা করতে হবে। গবেষণায় নতুন প্যাটার্ন সৃষ্টি করতে হবে। খাদ্য হিসেবে ভাতের বিকল্প অন্যান্য নিরাপদ খাদ্যের প্রতি মানুষের আগ্রহ সৃষ্টি করতে হবে। এর ফলে ভাতের উপর থেকে চাপ কমবে।

সর্বশেষ

০৯ নং ওয়ার্ড জাসাস কমিটি অনুমোদিত

বাংলাদেশের রাজনীতিতে ৪৭ বছর ⦿বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print