
কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজ ছেড়ে গেছেন বেগম খালেদা জিয়ার গাড়ি বহর। বেলা ১২টা ১৫ মিনিটে বিশাল গাড়ী বহরটি সার্কিট হাউজ থেকে বেরিয়ে যায়। এর পর কাজীর দেউড়ি, নূর আহমদ সড়ক, বিমান অফিস, জুবলী রোড়, তিনপোল, নিউ মার্কেট হয়ে কোতোয়ালী ফিরিঙ্গি বাজার দিয়ে মেরিণ সড়ক হয়ে কর্ণফুলি নতুন ব্রীজ দিয়ে বহরটি কক্সবাজারে উদ্দেশ্যে এগিয়ে যাচ্ছে।
বেগম জিয়ার বিশাল গাড়ী বহরে দলীয় নেতাকর্মী ছাড়াও মিডিয়া ও প্রশাসনের লোকজন রয়েছ্নে।

এদিকে বেগম জিয়ার গাড়ী বহরকে স্বাগত জানাতে সকাল থেকে নগরীর উল্লেখিত এলাকা গুলোতে হাজার হাজার নেতা কর্মী রাস্তার দুপার্শ্বে সারিবদ্ধভাবে ব্যানার নিয়ে দাড়িয়ে থাকে। গাড়ীবহর এলাকা দিয়ে যাবার সময় শ্লোগানে শ্লোগানে মুখরিত করে তোলে নেতাকর্মীরা।
এছাড়া বেগম জিয়াকে স্বাগত জানাতে চট্টগ্রাম কক্সবাজার সড়কের কর্ণফুলী, নতুন ব্রিজ, পটিয়া, চন্দনাইশ, সাতকানিয়া লোহাগাড়া, চকোরিয়া এবং কক্সবাজারে দলীয় নেতাকর্মীরা অবস্থান নিয়েছে বলে জানাগেছে।

বিকালে কক্সবাজার পৌছে বেগম জিয়া সার্কিট হাউজে অবস্থান করবেন। সেখানে রাত্রী যাপন করবেন। আগামীকাল ৩০ শে অক্টোবর সোমবার সকাল ১০টায় বেগম জিয়া কক্সবাজার সার্কিট হাউজে থেকে উখিয়া উপজেলায় উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে ১১টায় পৌছেবেন। এবং রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করবেন। তিনি বালুখালী পানবাজার ড্যাব পরিচালিত মেডিকেল ক্যাম্প পরিদর্শন, বালুখালী-২ রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন, বোয়ালমারা রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন, জামতলী রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করবেন।
এ দিন দুপুর ২টায় তিনি রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন শেষে কক্সবাজার সার্কিট হাউজের উদ্দেশ্যে রওনা হবেন। ৩টায় তিনি কক্সবাজার সার্কিট হাউজে পৌছে যাত্রা বিরতি শেষে বিকেল ৪টায় সেখান থেকে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা হবে। রাত ৯টায় চট্টগ্রামে পৌছে বেগম জিয়া চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে রাত্রী যাপন করবেন।
৩১ শে অক্টোবর মঙ্গলবার সকাল ১০টায় চট্টগ্রাম সার্কেট হাউস থেকে সড়ক পথে যথারীতি ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে দুপুর ১২টায় ফেনী সার্কিট হাউজে পৌছে যাত্রা বিরতি করবেন। সেখান থেকে দুপুর ২টায় ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়ে সন্ধ্যা ৭টায় গুলশান বাসভবনে পৌছবেন।