ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

৮১- তে পা রাখলেন কবি আল মাহমুদ

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

13639487_1640850712900426_397657640_o
সোনালী কাবিনের কবিকে জন্মদিনে শুভেচ্ছা।

আবহমান বাংলা ও বাঙালি ঐতিহ্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি, সাহিত্যের সব্যসাচী লেখক আল মাহমুদের ৮১তম জন্মদিন আজ।

১৯৩৬ সালের এই দিনে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোড়াইলের মোল্লাবাড়ীতে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। বর্ণাঢ্য জীবনের অধিকারী আল মাহমুদ বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের এক ও অবিভাজ্য সত্ত্বা।

গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসের সাক্ষী হিসেবে বাংলাদেশ, বাংলা ভাষা ও স্বাধীনতার সমান্তরালে তিনি নিজেকে নিয়ে এসেছেন।

সোনালী কাবিনের কবিকে জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানাতে আল মাহমুদ ক্লাবের আয়োজনে আজ জাতীয় প্রেসক্লাবের কনফারেন্স লাউঞ্জে মিলিত হবেন দেশের বিশিষ্ট কবি, শিল্পী, সাহিত্যিক, বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিক ও মিডিয়া ব্যক্তিত্বরা।কবিকে নিয়ে আয়োজিত আজকের এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন কবি আসাদ চৌধুরী।

লেখালেখির সূত্রে কবি ঢাকায় আসেন ১৯৫৪ সালে। সমকালীন বাংলা সাপ্তাহিক পত্র/পত্রিকার মধ্যে কবি আবদুর রশীদ ওয়াসেকপুরী সম্পাদিত সাপ্তাহিক কাফেলায় লেখালেখি শুরু করেন।

আর কর্মজীবনের শুরু হয় দৈনিক মিল্লাতে যোগ দেওয়ার মাধ্যমে। ১৯৫৫ সালে কবি আবদুর রশীদ ওয়াসেকপুরী কাফেলার চাকরি ছেড়ে দিলে তিনি সেখানে সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন।

image-11338
আবহমান বাংলা ও বাঙালি ঐতিহ্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি আল মাহমুদ।

আল মাহমুদ একজন সংগ্রামী কবি। তিনি জীবনকে নাড়িয়ে দেখেছেন নানাভাবে। কাব্যগ্রন্থ লোক লোকান্তর (১৯৬৩) সর্বপ্রথম তাকে স্বনামধন্য কবিদের সারিতে জায়গা করে দেয়। এরপর কালের কলস (১৯৬৬) প্রকাশ পায়।

এই দুটি গ্রন্থের পরই ভূষিত হন বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কারে। এরপর ‘সোনালি কাবিন’ ও ‘মায়াবী পর্দা দুলে উঠো’ কাব্যগ্রন্থ তাকে বাংলা ভাষার অন্যতম প্রধান কবি হিসেবে সুপ্রতিষ্ঠিত করে।

বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনে সম্পৃক্ত আল মাহমুদ ১৯৭১ সালে মহান স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি অংশগ্রহণ করেন। ১৯৭২ সালে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের বিশ্বাসীদের মুখপত্র এবং সরকারবিরোধী একমাত্র রেডিক্যাল পত্রিকা ‘গণকণ্ঠ’ বের হলে তিনি এর সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। গণকণ্ঠ ওই সময় ব্যাপক আলোচনায় আসে।

১৯৭৫ সালে তৎকালীন রাষ্ট্রপ্রধান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাকে শিল্পকলা একাডেমিতে সহকারী পরিচালক পদে নিয়োগ দেন। এ বছরই তার প্রথম ছোট গল্পগ্রন্থ ‘পানকৌড়ির রক্ত’ প্রকাশ করা হয়।

তিনি ১৯৮৪ সালে কলকাতা থেকে কবিতার জন্য কাফেলা সাহিত্য পুরস্কার এবং ছোটগল্পের জন্য বাংলাদেশে হুমায়ুন কাদির স্মৃতি পুরস্কারে ভূষিত হন।

১৯৮৬ সালে কবিতায় রাষ্ট্রীয় পুরস্কার একুশে পদক পান। ১৯৯৩ সালে বের হয় তার প্রথম উপন্যাস ‘কবি ও কোলাহল’।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print