ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

দুর্নীতির অভিযোগে চট্টগ্রাম বন্দর কর্মকর্তাকে গ্রেফতার করেছে দুদক

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

চট্টগ্রাম বন্দরের মালামাল ক্রয়ে দুনির্তীর মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে বন্দরের এক কর্মকর্তাকে গ্রেফতার করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)

গ্রেফতার হওয়া এ কর্মকর্তার নাম সন্দীপন চৌধুরী। তিনি চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের উপ-প্রধান অর্থ ও হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা।

আজ সোমবার (১৬ এপ্রিল) দুপুরে বন্দর ভবন থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয় বলে দুদক জানায়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-১ এর উপ-পরিচালক লুৎফুল কবির চন্দন বলেন, বিভিন্ন সময় চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের মালামাল ক্রয়ে দুর্নীতির আশ্রয় নিয়ে বিপুল পরিমাণ অর্থ আত্মসাৎ করেন উপ-প্রধান অর্থ ও হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা সন্দীপন চৌধুরী।

তার বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠার পর বিষয়টি তদন্ত করে অর্থ আত্মসাতের বিষয়টি নিশ্চিত হয় দুদক। আজ  ‍দুপুরে দুদকের একটি টিম বন্দর ভবনে অভিযান চালিয়েসন্দীপন চৌধুরীকে গ্রেফতার করে দুদক কার্যালয়ে নিয়ে আসা হয়েছে।

তাকে আইনী প্রতিয়ার মাধ্যমে আদালতে হাজির করা হবে।

উল্লেখ্য, অনিয়মের মাধ্যমে সরকারি পণ্য ক্রয় করায় চট্টগ্রাম বন্দরের ছয় কর্মকর্তাসহ নয়জনের বিরুদ্ধে ২০১৩ সালের ২৩ অক্টোবর পৃথক তিনটি মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

প্রথম মামলায় যাদের আসামি করা হয়েছে তারা হলেন মেসার্স জনতা এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী আবদুল্লাহ আল নাহিয়ান, চট্টগ্রাম বন্দরের নৌ প্রকৌশল বিভাগের উপ-প্রধান প্রকৌশলী (মেরিন) খোরশেদ আলম, নির্বাহী প্রকৌশলী (মেরিন) আমিনুল ইসলাম, অর্থ ও হিসাব বিভাগের উপ-প্রধান অর্থ ও হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা  সন্দীপন চৌধুরী ও নৌ বিভাগের সহকারী হারবার মাস্টার (অপারেশন) নুর আহম্মদ।

দ্বিতীয় মামলায় শাহ আমানত ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড ওয়ার্কশপের স্বত্বাধিকারী আরিফুর রহমান ভূঁইয়া ও প্রথম মামলার বন্দরের চার কর্মকর্তাকে আসামি করা হয়েছে।  তৃতীয় মামলায় চট্টগ্রাম বন্দরের ওয়ার্কশপ ম্যানেজার এসএম শাহজাহান, সহকারী কারখানা ?অধিক্ষক-২ আবদুর রাজ্জাক ও প্রথম মামলার পাঁচ জনসহ মোট সাতজনকে আসামি করা হয়। দুদকের চট্টগ্রাম কার্যালয়-১-এর উপ-সহকারী পরিচালক মোঃ শহিদুল আলম সরকার নগরীর বন্দর থানায় মামলা তিনটি দায়ের করেন।

মামলার বাদী শহিদুল আলম সরকার জানান, চট্টগ্রাম বন্দরের নৌ বন্দর কর্তৃপক্ষের জন্য দরপত্রের মাধ্যমে জাহাজের টারবো চার্জার, এক্সজাস্ট মেনিপোল্ট ও এভিআর ক্রয়ের কথা। কিন্তু তারা পরস্পর যোগসাজশের মাধ্যমে অনিয়ম করে এসব পণ্য কিনেছেন।  তাই তাদের বিরুদ্ধে তিনটি পৃথক মামলা দায়ের করা হয়েছে।

সর্বশেষ

০৯ নং ওয়ার্ড জাসাস কমিটি অনুমোদিত

বাংলাদেশের রাজনীতিতে ৪৭ বছর ⦿বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print