ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

বিএনপি-জামায়াত মহাপাপী দল-নৌপরিবহনমন্ত্রী

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান বলেছেন, ‘খালেদা জিয়া যখন ক্ষমতায় ছিলেন তখন কুপিয়ে মানুষ হত্যা করেছেন, গুলি করে মানুষ হত্যা করেছেন। খুন যদি পাপ হয়, ধর্ষণ যদি পাপ হয়, মিথ্যাচার যদি পাপ হয়, তাহলে নিঃসন্দেহে বিএনপি-জামায়াত মহাপাপী দল। এই পাপীরা যখন ক্ষমতায় ছিল, তাদের সময়কার উন্নয়ন দেখুন আর এখনকার উন্নয়ন দেখুন।’

আজ মঙ্গলবার (১১ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় হোটেল র‌্যাডিসন ব্লু -বে ভিউ’র মোহনা হলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের বে-টার্মিনালের জমি অধিগ্রহণের জন্য জেলা প্রশাসনকে চেক হস্তান্তর উপলক্ষে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে মন্ত্রী প্রধান অতিথি ছিলেন।

শাজাহান খান বলেন, ‘পদ্মা সেতুর কাজ শুরু হওয়ায় খালেদা জিয়া ঈর্ষান্বিত হয়ে কি বলেছিলেন মনে আছে? তিনি বলেছিলেন, পদ্মা সেতু জোড়াতালি দিয়ে বানানো হচ্ছে। আপনারা কেউ পদ্মা সেতুতে উঠবেন না।’

তিনি বলেন, ‘আমার কথা হলো পদ্মা সেতু নির্মাণ হওয়া পর্যন্ত যদি খালেদা জিয়া বাঁচেন এবং জেল থেকে বেরিয়ে আসেন। দয়া করে, তিনি যেনো পদ্মা সেতু হয়ে দক্ষিণাঞ্চলে না যান। বিএনপির নেতাদেরও আমি বলতে চাই, যারা দক্ষিণাঞ্চলে আছেন, আপনাদের নেত্রী যে নির্দেশ দিয়েছেন আপনারা তা অনুসরণ করবেন।’

শাজাহান খান বলেন, ‘শেখ হাসিনা ১০ বছর ক্ষমতায় আছেন, খালেদা জিয়াও ছিলেন। খালেদা জিয়ার ১০ বছরের উন্নয়ন কাজ দেখেন, আর শেখ হাসিনার ১০ বছরের উন্নয়ন কাজ দেখেন। তাহলে বুঝতে পারবেন, কখন বেশি উন্নয়ন হয়েছে। নিঃসন্দেহে শেখ হাসিনার সময়ে বেশি উন্নয়ন হয়েছে।’

নৌমন্ত্রী বলেন, ‘গত ১০ বছরে চট্টগ্রাম বন্দরের টাকায় ৪ লাখ বর্গমিটার ইয়ার্ড নির্মাণ হয়েছে। অভ্যন্তরীণ একহাজার ২০০ মিটার রাস্তা নির্মাণ হয়েছে। তিনটি গ্যান্ট্রি ক্রেন এসেছে, সাতটি এবছর আসবে। তিন হাজার জনবল নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। টাগবোট, অ্যাম্বুল্যান্স শিপ কেনা হয়েছে। কারশেড, অকশন শেড নির্মাণ করা হয়েছে। মোবাইল স্ক্যানার ভেহিক্যাল সংগ্রহ করা হয়েছে। সিটিএমএস, ভিটিএমআইএস চালু হয়েছে।’

বন্দর চেয়ারম্যান কমডোর জুলফিকার আজিজের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম সিটির মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন, সংসদ সদস্য এমএ লতিফ, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম, জেলা প্রশাসক ইলিয়াস হোসেন ও চট্টগ্রাম চেম্বার সভাপতি মাহবুবুল আলম।

এম এ লতিফ বলেন, ‘দীর্ঘদিন বন্দরের উন্নয়ন হয়নি, যা সাধারণ মানুষ এমনকি রাজনীতিকরাও উপলব্ধি করেনি। বর্তমান সরকারের সময়ে তিনটি টার্মিনাল নির্মাণের পাশাপাশি সীতাকুণ্ডে আরও একটি টার্মিনাল নির্মাণের চিন্তাভাবনা চলছে।’

আ জ ম নাছির উদ্দিন বলেন, ‘চট্টগ্রামবাসীর দীর্ঘদিনের আকাঙ্খা আজ বাস্তবে পরিণত হতে যাচ্ছে। বে-টার্মিনাল এতদিন স্বপ্ন ছিল, এখন তা বাস্তব হচ্ছে। বে-টার্মিনাল নির্মাণ হলে অর্থনীতির গতি-প্রকৃতি বেড়ে যাবে। বন্দরের সংকট দূর হতে চলছে। বে-টার্মিনাল নির্মিত হলে এই সংকট আরও কেটে যাবে।’

পরে মন্ত্রী জেলা প্রশাসক ইলিয়াস হোসেনে হাতে ৩৫২ কোটি ৬২ লাখ টাকার চেক তুলে দেন।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print