ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

ভারতীয় পণ্য পরিবহনে চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর ব্যবহারের চুক্তি মন্ত্রিসভায় অনুমোদন

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

ভারতীয় পণ্য আনা-নেয়ার ক্ষেত্রে চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর ব্যবহারের খসড়া চুক্তি সোমবার অনুমোদন করেছে মন্ত্রিসভা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে তার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার সাপ্তাহিক নিয়মিত বৈঠকে এ অনুমোদন দেয়া হয়।

বর্তমান সরকারের ১৯৭তম এই বৈঠক শেষে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম।

তিনি জানান, চুক্তিতে নেপাল ও ভুটান যদি যুক্ত হতে চায় সে জন্য সেখানে একটি বিধান রাখা হয়েছে।

চুক্তি অনুযায়ী, চারটি পথ ব্যবহার করে পণ্য পরিবহন করা হবে এবং বাংলাদেশের ভেতরে পরিবহনের জন্য বাংলাদেশি গাড়ি ও নৌযান ব্যবহার করতে হবে।

পথগুলো হলো- চট্টগ্রাম বন্দর-মোংলা বন্দর-আগরতলা ভায়া আখাউড়া, চট্টগ্রাম বন্দর-মোংলা বন্দর-ডাউকি ভায়া তামাবিল, চট্টগ্রাম বন্দর-মোংলা বন্দর-সুতারকান্দি ভায়া শেওলা ও চট্টগ্রাম বন্দর-মোংলা বন্দর-বিবিরবাজার ভায়া সীমান্তপুর এবং উল্টো একই পথ।

চুক্তি মতে শুল্ক ও বাণিজ্যবিষয়ক সাধারণ চুক্তি (গ্যাট) এবং বাংলাদেশের জাতীয় আইন ও বিধি অনুসরণ করা হবে। সেই সাথে চার্জ ফি ও স্থলবন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির ফিসহ বিভিন্ন ফি এবং পরিবহন খরচ আদায় করা হবে।

যেকোনো পক্ষ ছয় মাসের নোটিশ দিয়ে চুক্তি থেকে নিজেদের প্রত্যাহার এবং জরুরি প্রয়োজন বা জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে চুক্তির বাস্তবায়ন সাময়িকভাবে স্থগিত করতে পারবে বলে জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব।

এছাড়া মন্ত্রিসভার বৈঠকে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) বিল ২০১৮-এর খসড়া অনুমোদন পেয়েছে, এতে বোর্ডের বর্তমান সদস্য পাঁচজন থেকে বাড়িয়ে নয়জন করা হয়েছে।

জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড অধ্যাদেশ ১৯৮৩ কিছুটা সংশোধন করে বাংলায় এই বিল তৈরি করা হয়েছে বলে জানান সচিব।

শফিউল আলম আরো বলেন, নতুন বিলে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীগুলোর জন্য তাদের নিজ মাতৃভাষায় আলাদা পাঠ্যবই প্রণয়নের বিধান রাখা হয়েছে। বিষয়টি বর্তমান আইনে নেই। সেই সাথে ডিজিটাল ও মিথষ্ক্রিয়তামূলক পাঠ্যবই প্রণয়নের বিধান থাকছে।

প্রস্তাবিত আইন অনুযায়ী সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠান জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) প্রতিবছরের ৩১ মার্চের মধ্যে সরকারের কাছে বার্ষিক প্রতিবেদন জমা দেবে।

এছাড়া বিদ্যমান আইন বাংলাদেশ জনপ্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র অধ্যাদেশ ১৯৮৪ কিছুটা পরিবর্তন করে বাংলাদেশ জনপ্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র বিল ২০১৮ খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।

বৈঠকের ফাঁকে প্রধানমন্ত্রী জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের লোগো উন্মোচন করেন।  সুত্রঃ ইউএনবি

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print