ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

সরকারী অনুদান পাওয়ার ক্ষেত্রে মৃত্যু বরণকারী পুলিশ পরিবার বৈষম্যের শিকার হচ্ছে-ডিআইজি

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি খন্দকার গোলাম ফারুক বলেছেন কর্তব্যরতবস্থায় মৃত্যু বরণকারী পুলিশ সদস্যের পরিবার সরকারী সহয়াতা পাওয়ার ক্ষেত্রে বৈষম্যের শিকার হচ্ছে উল্লেখ্য করে বলেছেন, দায়িত্বরত অবস্থায় মৃত্যু হলে সরকারি কর্মচারীদের সহায়তা দেওয়ার ক্ষেত্রে পুলিশের প্রতি ‘অবিচার’ হচ্ছে। “অন্য কোনো ডিপার্টমেন্টে কর্তব্যরত অবস্থায় কেনো কর্মচারী মারা গেলে তারা আট লাখ টাকা সহায়তা পায়। এক্ষেত্রে কোনো পুলিশ সদস্য মারা গেলে তারা পায় পাঁচ লাখ টাকা। এটা আমাদের প্রতি এক ধরনের অবিচার করা হচ্ছে।”

তিনি আজ শুক্রবার বন্দরনগরীর হালিশহরে চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ লাইনস মাঠে ‘পুলিশ মেমোরিয়াল ডে’ অনুষ্ঠানে তিনি এই অভিযোগ করেন।

গোলাম ফারুক বলেন, বিষয়টি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর নজরে আনা হয়েছে তিনি, “প্রধানমন্ত্রী বিষয়টি দেখছেন। আমরা বলি অন্য কোনো ডিপার্টমেন্টে আট লাখ টাকা পেলে আমরা পাব ১০ লাখ।”

অনুষ্ঠানে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটর পুলিশ কমিশনার মাহাবুবর রহমান বলেন, সরকারি অন্যান্য সংস্থার সদস্য যখন মৃত্যুবরণ করে তারা ফ্ল্যাট বাড়ি পায়, অনুদান পায়, বেসরকারি বিভিন্ন ব্যাংক-বীমা প্রতিষ্ঠান তাদের সাহায্যে এগিয়ে আসে। তাহলে কেন পুলিশ সদস্যরা মৃত্যুবরণ করলে সরকার এগিয়ে আসবে না? আমি আহ্বান করবো- আমাদের জন্য স্পেশাল কিছু করা হোক। আমরা জানবো-কাজ করতে গিয়ে যদি আমরা মৃত্যুবরণ করি, সরকার আমাদের পাশে আছে। তাহলে পুলিশ সদস্যরা আরও দ্বিগুণ মনোবল নিয়ে কাজ করবে।’

তিনি বলেন, ‘যারা শান্তি-শৃঙ্খলায় বিঘ্ন ঘটায়, দেশকে পেছনের দিকে ঠেলে নিয়ে যায়, মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত দেশকে যেসব শক্তি আবার পেছনে নিতে চায় তাদের আঘাতে যদি আমাদের মৃত্যু হয়; তবে রাষ্ট্র কেন আমাদের স্পেশাল কিছু দিবে না?… আশা করি রাষ্ট্র আমাদের বিষয়টি বিবেচনা করবে।’

সন্ত্রাসী হামলায় আহত পুলিশ সদস্যদের জন্য বাড়তি সহায়তা দাবি করে তিনি বলেন, “যারা শান্তি-শৃঙ্খলা বিঘ্ন ঘটায়, মুক্তিযুদ্ধের মধ্যে দিয়ে অর্জিত দেশকে যে সকল শক্তি পেছনে নিয়ে যেতে চায় তাদের আঘাতে মৃত্যু হলে কেন রাষ্ট্র আমাদের জন্য স্পেশাল কিছু দেবে না?”

দায়িত্ব পালনকালে মারা যাওয়া পুলিশ সদস্যদের ‘বীর’ অভিহিত করে পুলিশ কমিশনার বলেন, “যারা কর্তব্যরত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছে, যারা জীবন দিয়েছে তারা বীর।

অন্যদের মধ্যে নারায়ণগঞ্জে কর্মরত অবস্থায় হৃদরোগে মারা যাওয়া কনস্টেবল অভি দাশের মা বিধু দাশ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী, সাবেক পুলিশ সুপার আল্লাহ বক্স, চট্টগ্রাম মহানগর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মোজাফ্ফর আহমদ, চট্টগ্রামের পুলিশ সুপার নূরে আলম মিনা অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print