
চট্টগ্রামের লালখান বাজারে আওয়ামীলীগ যুবলীগের সংঘর্ষ ও গোলাগুলি ঘটনায় আত্মসমর্পণ করা ২৮ নেতাকর্মীর জামিনের আবেদন না মঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নিদের্শ দিয়েছেন আদালত।
আজ বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) দুপুরে চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আবু সালেম নোমান এ আদেশ দেন।
এর আগে সকালে ২৮ নেতাকর্মী আদালতে আত্মসমপর্ণ করে জামিনের আবেদন করে।
আসামিরা হলেন- মো. মহিন, মো. ইমরান, কাউছার, শরিফ রহমান, সালাউদ্দিন, আবু তাহের, মো সোহেল, মো. সুমন, দীন ইসলাম, ডিস সালাউদ্দিন, শরীফ হোসেন, সুরুজ মিয়া, মোক্তার হোসেন, সালাউদ্দিন খান, মো. শামীম, মো. শাহজাহান, আলমগীর, মো. শাহীন, সামশুল আলম, সেলিম, সবুজ মিয়াজী, সৈয়দ শওকত হোসেন, মো. আলী, আব্দুল মজিদ আলী, মাসুদ রানা ভূইঁয়া, আব্দুল কাদের, মো. তৈয়ব, আরিফ।
চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের উপকমিশনার (এসি প্রসিকিউশন) শাহাবুদ্দিন আহমেদ বলেন, লালখান বাজারে সংঘর্ষের মামলায় ৪১ জনকে আসামি করা হয়েছে। ইতোমধ্যে ১৮জনকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। আজ ২৮ আসামি আদালতে আত্মসমর্পণ করেছে। শুনানি শেষে আদালতের আদেশে তাদের কারাগারে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য- গত ২৮ জুন শুক্রবার রাতে ও পরদিন শনিবার বিকেলে লালখানবাজার ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক দিদারুল আলম মাসুম এবং স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা আবুল হাসনাত মো. বেলালের অনুসারীদের মধ্যে দুদফা সংঘর্ষের ঘটনা ৪জন গুলিবিদ্ধসহ অন্তত ১০ জন গুরুতর আহত হন। এ ঘটনায় পুলিশ ১৮ জনকে গ্রেফতার করে।