ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

বাচ্চা নেয়ার কথা ভাবছেন?

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

আজকাল পড়াশোনা শেষ করে একটি চাকরি পেয়ে কিছুটা গুছিয়ে নিতেই বেশ বয়স হয়ে যাচ্ছে মেয়েদের। এরপর বিয়ে করে নতুন মানুষ-পরিবার-পরিবেশ-কর্মক্ষেত্র সব সামলে বাচ্চা নিতে যখন মনস্থির করলেন, দেখা যাচ্ছে বয়স প্রায় ত্রিশ।

একটু বেশি বয়সে বাচ্চা নিতে চাইলে বেশ কিছু শারীরিক জটিলতা সামনে আসতে পারে। এজন্য স্বামী-স্ত্রী যখন সিদ্ধান্ত নেবেন বাচ্চা নেওয়ার, দুজন মিলেই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নিন। নিরাপদে সন্তান ধারণের জন্য সাধারণত যে পরীক্ষাগুলো করে নিয়ে বাচ্চা নেওয়ার চেষ্টা করবেন:

রক্ত পরীক্ষা
রক্ত পরীক্ষা অন্যান্য সব পরীক্ষার আগে করানো উচিৎ। সাধারণত ছয় ধরণের রক্ত পরীক্ষা করা হয়। এর মধ্যে সিবিসি (কমপ্লিট ব্লাড কাউন্ট), সিফিলিস, এইচআইভি, হেপাটাইটিস বি, রুবিলা ভাইরাস, ব্লাড গ্লুকোজ পরীক্ষা করতে হবে। বিশেষ করে হেপাটাইটিস বি, ব্লাড গ্লুকোজ অব্যশই দেখে নিন।

থাইরয়েডের পরীক্ষা

আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা হল থাইরয়েড পরীক্ষা।অনেকেই এটিকে গুরুত্বপূর্ণ মনে করেন না। অথচ থাইরয়েড হরমোনের অতিরিক্ত নিঃসরণের কারণে হতে পারে গর্ভপাত!

ইউরিন পরীক্ষা

আজকাল অনেকে শিশু জন্মের পর ডায়াবেটিস দেখা দেয়। মূলত মায়ের ডায়াবেটিস থাকলে শিশু মাঝেও এটি দেখা দিয়ে থাকে। প্রস্রাব পরীক্ষার মাধ্যমে রক্তে শর্করার পরিমাণ, প্রোটিনের পরিমাণ, কোন প্রকার ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন আছে কিনা তা জানা যায়। যদি রক্তে শর্করার পরিমাণ বেশি থাকে, তবে গর্ভধারণের আগে একজন মেডিসিন বিশেষজ্ঞকে দেখিয়ে নিতে হবে।

স্মিয়ার (Smear) টেস্ট

জরায়ুমুখ, পেলভিক, যোনির এলাকা পরীক্ষা করাকে স্মিয়ার পরীক্ষা বলা হয়। গর্ভকালীন সময়ে স্বাস্থ্যগত সমস্যা এড়ানোর জন্য এই পরীক্ষাগুলো করানো হয়।

সিমেন এনালাইসিস (শুক্রাণু বিশ্লেষণ)

এই পরীক্ষাটি ছেলেদের করানো হয়ে থাকে। এই পরীক্ষার মাধ্যমে শুক্রাণু গণনা, শুক্রাণুর প্রকৃতি, অবস্থা সম্পর্কে জানা যায়।

এক্স-রে, আলট্রাসনোগ্রাম করা

গর্ভধারণের আগে বুকের এক্স-রে, পেটের আলট্রাসনোগ্রাম করে নেওয়া ভাল। অনেক সময় বুকের এক্স-রে বা পেটের আলট্রাসনোগ্রামে এমন কোনো সমস্যা ধরা পড়ে যা আগে আপনি জানতেন না। এছাড়া ব্লাড প্রেসারটা পরীক্ষা করে নিতে হবে।

রুবেলা রক্ত পরীক্ষা

এটি এক ধরণের রক্ত পরীক্ষা।এই পরীক্ষার মাধ্যমে রক্ত রুবেলা ভাইরাস চিহ্নিত করা হয়। পরবর্তিতে অ্যান্টিবায়োটিকের মাধ্যমে এই ভাইরাস প্রতিরোধ করা হয়।গর্ভকালীন সময়ে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হলে শিশুর হার্টের সমস্যাসহ আরো নানা শারীরিক সমস্যা দেয়।

নারীর জীবনে পূর্ণতা মাতৃত্বে। আজকাল অনেক নারীই গর্ভধারণের সময়টিতে অতিরিক্ত আতঙ্কিত থাকেন। মনে রাখতে হবে এটি একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া, কোনো অসুস্থতা নয়। সুস্থ থেকেই পুরো সময়টা উপভোগ করুন।

সর্বশেষ

০৯ নং ওয়ার্ড জাসাস কমিটি অনুমোদিত

বাংলাদেশের রাজনীতিতে ৪৭ বছর ⦿বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print