চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সিটি মেয়র আ.জ.ম নাছির উদ্দীন বলেছেন, ডেঙ্গু প্রতিরোধে সম্মিলিত প্রতিরোধ চাই। এই ব্যাধি নিবারণে সামাজিক সচেতনতা প্রয়োজন। তাই আমাদেরকে ব্যক্তিক পর্যায়ে নিজের আঙিনাকে এবং আশে-পাশের এলাকাকে এডিস প্রজনন মুক্ত করতে হবে।
তিনি আজ শুক্রবার সকালে নগরীর দারুল ফজল মার্কেটস্থ কার্যালয় চত্বরে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের ডেঙ্গু বিরোধী কর্মসূচীর পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন অভিযানে সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে বক্তব্যে এ কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, জনগণ সচেতন হলে এই সংক্রমন ছাড়াতো না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় প্রতিজন নেতাকর্মীদের ঘরে ঘরে জনগণের পাশে দাঁড়ান- এই আহ্বান আগেও জানিয়েছি, এখনও জানাই। তিনি আরো বলেন, প্রকৃতি প্রদত্ত একটি সংক্রমন ব্যাধি নিয়ে যারা রাজনীতির ইস্যু করছেন তাদের আহ্বান জানাই নিজের আঙিনাকে পরিস্কার রাখুন, যাতে এডিস মশার জন্ম না হয়।
সভায় চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী বলেন, ডেঙ্গুর বিরুদ্ধে সম্মিলিত প্রতিরোধ চাই। এলাকায় গিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়ান। প্রশাসনের সাথে দলীয় নেতাকর্মীদের প্রতিটি পাড়া-মহল্লায় সাহস যোগান।
মহানগর আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক শফিকুল ইসলাম ফারুকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত এই আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আলহাজ্ব নঈম উদ্দিন চৌধুরী, এড. সুনীল কুমার সরকার, সাংগঠনিক সম্পাদক নোমান আল মাহমুদ, শফিক আদনান, চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী, আইন সম্পাদক এড. শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক চন্দন ধর, বন ও পরিবেশ সম্পাদক মশিউর রহমান চৌধুরী, ধর্ম সম্পাদ হাজী জহুর আহমদ, যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক দিদারুল আলম চৌধুরী, সাংস্কৃতিক সম্পাদক মো: আবু তাহের, নির্বাহী সদস্য আবুল মনসুর, হাজী মো: ইয়াকুব, অমল মিত্র, বকতিয়ার উদ্দিন খান, সাইফুদ্দিন খালেদ বাহার, থানা আওয়ামী লীগের আলহাজ্ব ফিরোজ আহাম্মদ, আলহাজ্ব সাহাবুদ্দিন আহাম্মদ, এ.এস.এম. ইসলাম, টিংকু বড়–য়া, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের মো: আবুল কাশেম, নুরুল আজিম নুরু, সৈয়দ মোহাম্মদ জাকারিয়া, হাজী ইউনুচ কোম্পানী, মোছলেম উদ্দিন, সলিমুল্লাহ বাচ্চু, শেখ সোহরাওয়াদ্দী, মিথুন বড়–য়া, ইকবাল চৌধুরী ও হাবিবুর রহমান চৌধুরী।
সমাবেশ শেষে মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী ও আ.জ.ম নাছির উদ্দীনের নেতৃত্বে একটি র্যালি বের হয়ে নিউ মার্কেট, নতুন স্টেশন শেষে দারুল ফজল মার্কেট চত্বরে এসে শেষ হয়।
