ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবিতে ঈদের দিনে বিএনপির মিছিল

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন বিএনপি ও এর অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। আজ সোমবার দুপুর ১টার দিকে মিছিলটি নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে শুরু হয়। নাইটিংগেল মোড় ঘুরে আবার বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের কাছে এসে শেষ হয়।

বিক্ষোভ মিছিলে নেতৃত্ব দেন বিএনপি জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। মিছিলে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য অধ্যাপক আমিনুল ইসলাম, তাঁতী দলের আহ্বায়ক আবুল কালাম আজাদ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক আরিফুর রহমান নাদিম, তাঁতী দলের সদস্য সচিব হাজি মজিবুর রহমান, মৎস্যজীবী দলের সদস্য সচিব আবদুর রহিম, পল্টন থানা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ফিরোজ আলম পাটোয়ারী, বিএনপি নেতা জামাল উদ্দিন, ছাত্রদল ঢাকা মহানগরের সাংগঠনিক সম্পাদক রবিউল ইসলাম নয়নসহ বিএনপি এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলোর নেতাকর্মীরা অংশ নেন।

মিছিল শেষে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘চারবারের সর্বাধিক জনপ্রিয় প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার ভয়াবহ অসুস্থতার পরও এই মিডনাইটের সরকার তাঁর প্রতি আরো হিংস্র হয়ে উঠেছে। দেশের কোনো বিশেষায়িত হাসপাতালে তাঁকে চিকিৎসার সুযোগ না দিয়ে বরং প্রতিনিয়ত বিভিন্নভাবে জামিনে বাধা সৃষ্টি করা হচ্ছে। আজ ঈদুল আজহার দিনেও দেশনেত্রীর মনে আনন্দ নেই। কারণ, জনগণের প্রিয় নেত্রীকে অন্যায় ও অবিচারমূলকভাবে কারাগারে বন্দি রাখা হয়েছে। ব্যক্তিগত আক্রোশের শিকার খালেদা জিয়াকে কারাবন্দি রেখে তিলে তিলে নিঃশেষ করতে পারলেই সরকারের লক্ষ্য পূরণ নিশ্চিত হবে। কিন্তু দেশের জনগণসহ জাতীয়তাবাদী শক্তি দেশনেত্রীকে কারামুক্ত করতে প্রবল সাহস ও উদ্যম নিয়ে রাজপথে নেমে আসবে। আমি এই মুহূর্তে খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তির জোর দাবি করছি।’

বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব তাঁর বক্তব্যে আরো বলেন, ‘এই অবৈধ সরকার দেশের মানুষকে মানুষ হিসেবে গণ্য করে না। জোর করে ক্ষমতাসীন হয়ে বর্তমান সরকারপ্রধান দেশকে নিজের জমিদারি বানিয়ে ফেলেছেন। সে জন্য জনস্বার্থের দিকে তাদের কোনো ভ্রুক্ষেপ থাকবে না, এটাই স্বাভাবিক।’

রহুল কবির রিজভী বলেন, ‘ডেঙ্গু সমস্যা যখন প্রকট আকার ধারণ করেছে, তখন এটিকে আমলে না নিয়ে সরকারের মন্ত্রী-নেতারাসহ সিটি মেয়ররা নির্বিকার থেকেছে, তামাশা করেছে। তাদের কোনো পূর্বপ্রস্তুতি ছিল না। এ কারণে ডেঙ্গু এখন মহামারি আকার ধারণ করেছে।’

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট