
চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর বলেছেন- ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা কত তা সরকার প্রকাশ করছে না। সরকার মানুষকে গুম করার মতো ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাকেও গুম করছে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বলেছেন ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা আর বাড়বে না। আশ্চর্যজনকভাবে এরপর থেকে ডেঙ্গু রোগী বাড়ছে না, এর থেকে বোঝা যায় ডেঙ্গুর প্রকৃত সংখ্যা জনগণের সামনে যেন আসে তার জন্য সরকার তা নিয়ন্ত্রন করছে। সরকারের নির্দেশে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লোকজন প্রকৃত ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা জনগণ থেকে লুকিয়ে রাখছে বলে মন্তব্য করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর।
তিনি বৃহস্পতিবার বিকেলে নগরীর এনায়েত বাজার ওয়ার্ডে ডেঙ্গু বিষয়ে জনগণকে সচেতনতা লিফলেট ও গরীব দুস্থ পরিবারের মাঝে মশারি বিতরণ শেষে নেতাকর্মী ও উপস্থিত জনতার উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখতে গিয়ে এসব কথা বলেন।
আবুল হাসেম বক্কর আরো বলেন, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারী বিনা ভোটের নির্বাচনে ক্ষমতা দখলকারী আওয়ামীলীগ সরকার ষড়যন্ত্রমূলক একটি মামলায় বেগম খালেদা জিয়াকে সাজা দিয়েছে। তাদের মূল উদ্যোশ্য বেগম জিয়াকে কারান্তরীন রেখে পূণরায় রাষ্ট্রীয় ক্ষমতাকে দীর্ঘায়ীত করা। যার ফলাফল হলো গত ৩০ ডিসেম্বর প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশনের যৌথ প্রযোজনায় মধ্য রাতের নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ আবারো রাষ্ট্র ক্ষমতা আসীন হয়েছে। অথচ ৩০ ডিসেম্বর কোন ভোটার ভোট কেন্দ্রে যেতে পারেনি।
এনায়েত বাজার ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জাহেদ উল্লাহ রাশেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- মহানগর বিএনপি নেতা এমএ আজিজ, শাহেদ বক্স, শামছুল হক, জহির আহমদ, সালাউদ্দিন লাতু, এনায়েত উল হক এনায়েত, মাহবুব আলম রানা, আলী আহমদ, মো: শাহাজাহান, মো: মহিউদ্দিন, সুলতান আহমদ, দিদার মোহাম্মদ দিদার, শের মোহাম্মদ, তোমিজুর রহমান, মো: শাহজাহান, আজিম উদ্দিন, আব্দুল আজিম, তৌহিদুল হাসান ইকবাল, ইউনুস বেটা, সাইদুর রহমান, শামসুল আলম ইসলাম, ইকবাল আলম, মহিন উদ্দিন, মনির ভুঁইয়া, আব্দুল মতিন, মো: আবদুল, আব্দুর রশিদ, জাহিদুর আলম জাহিদ, মো: সেলিম, মনতাজ আহমদ, সদস্য কাইয়ুম উদ্দিন, মো: মোরশেদ, মো: নাছির, গিয়াস উদ্দিন, যুবদল নেতা মো: নওশাদ, মো: হাসান, তারেক আহমদ, ছাত্রদল নেতা আবু ছালেহ আবু, মো: ফয়সাল, মো: আব্দুল্লাহ, জামশেদ আলম প্রমুখ।