ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

সাকিব আল হাসানের শাস্তি ২ বছরে থেকে কমিয়ে ১ বছর

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসানকে দুই বছরের জন্য নিষিদ্ধ করলো আইসিসি। ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব পেয়ে সেটাকে প্রত্যাখ্যান করলেও আইসিসি কিংবা বিসিবিকে না জানানোর কারণেই এই শাস্তি আরোপ করা হলো ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থাটির পক্ষ থেকে।

তবে, দোষ স্বীকার করার কারণে, দুই বছরের এই মূল শাস্তি থেকে ১ বছরের শাস্তি কমিয়ে দিয়েছে আইসিসি। আইসিসির পক্ষ থেকেই এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

দুই বছর পূর্বে একটি আন্তর্জাতিক ম্যাচের আগে একজন জুয়াড়ির কাছ থেকে ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব পেয়েছিলেন সাকিব আল হাসান। কিন্তু ওই প্রস্তাব তিনি প্রত্যাখ্যান করেন। কিন্তু বিষয়টি খুব বেশি গুরুত্ব দেননি বলে আইসিসি কিংবা বিসিবিকে বিষয়টা জানাননি। এটাই কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে সাকিব আল হাসানের জন্য।

আইসিসির নিয়ম হচ্ছে, এ ধরনের অপরাধের শাস্তি হিসেবে ৬ মাস থেকে ৫ বছরের নিষেধাজ্ঞার শাস্তি। তবে সাকিব নিজের দোষ স্বীকার করায় শাস্তি কমিয়ে ২ বছর করা হয়েছে। একই সঙ্গে তদন্ত কাজে সহযোগিতা করার কারণে শাস্তি বাতিল করা হয়েছে আরও এক বছরের। অর্থ্যাৎ, ১ বছর শাস্তি ভোগ করবেন তিনি। যা কার্যকর হবে আজ থেকেই। আগামী বছর ২৯ অক্টোবর তিনি নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি পাবেন।

আন্তর্জাতিক একজন জুয়াড়ির কাছ থেকেই প্রস্তাব পেয়েছিলেন সাকিব। জুয়াড়ির প্রস্তাবের বিষয়টি আইসিসি পরে জানতে পারে। আন্তর্জাতিক জুয়াড়িদের কল রেকর্ড ট্র্যাকিং করে এ ব্যাপারে সব তথ্য উদ্ধার করে তারা। জানা গেছে, সংশ্লিষ্ট ওই জুয়াড়ি আইসিসির কালো তালিকায় থাকাদের একজন।

আইসিসি তাদের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, তিনটি অভিযোগ আনা হয়েছে সাকিবের বিরুদ্ধে। তিন ম্যাচে সাকিবের কাছে ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল বলে জানতে পেরেছে আইসিসি এবং সে সব বিষয়ে তারা প্রমাণও সংগ্রহ করেছে।

আকসুর ধারা ২.৪.৪ আর্টিকেলের মধ্যেই তিনটি অপরাধ করেছিলেন সাকিব। যেগুলো হচ্ছে-

১. ২০১৮ সালের জানুয়ারিতে শ্রীলঙ্কা, জিম্বাবুয়েকে নিয়ে বাংলাদেশের যে ত্রিদেশীয় সিরিজ হয়েছিল কিংবা ২০১৮ আইপিএলে প্রথম ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব পান সাকিব। কিন্তু এ বিষয়ে তিনি আইসিসির অ্যান্টি করাপশন ইউনিটকে কোনো কিছুই জানাননি।

২. একই ধারার অধীনে অপরাধ : ২০১৮ সালের জানুয়ারীতে ত্রিদেশীয় সিরিজের সময়ই আরো একটি ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব পেয়েছিলেন। কিন্তু সে বিষয়েও তিনি আইসিসিকে অবহিত করেননি।

৩. ২০১৮ সালের ২৬ এপ্রিল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ এবং কিংস ইলেভেন পাঞ্জাবের মধ্যকার ম্যাচেও ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব পেয়েছিলেন সাকিব। কিন্তু সে বিষয়েও তিনি আইসিসি কিংবা সংশ্লিষ্ট দুর্নীতি দমন সংস্থাকে কিছুই জানাননি।

সর্বশেষ

০৯ নং ওয়ার্ড জাসাস কমিটি অনুমোদিত

বাংলাদেশের রাজনীতিতে ৪৭ বছর ⦿বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print