ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

জ্ঞানভিত্তিক ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গঠনে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

ctg-1
.

জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, একটি জাতি গঠনে শিক্ষার কোন বিকল্প নেই। শিক্ষা সমাজ পরিবর্তনের অন্যতম হাতিয়ার। জ্ঞানভিত্তিক ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গঠন ও রাষ্ট্র বির্নিমাণে বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। ইতিহাস ঐতিহ্য ও গৌরবের স্বাক্ষর বহন করে চলেছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) সুবর্ণজয়ন্তীতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্পিকার এসব কথা বলেন।

এর আগে সকাল সাড়ে ১০টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে গণভবন থেকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উদ্বোধন করেন।

জাতীয় সংসদের স্পিকার বলেন, বাঙালি জাতির রয়েছে অনেক ঐতিহাসিক অর্জন। আমরাতো সেই জাতি যারা মাতৃভাষার জন্য রক্ত দিয়েছি। আমরাতো সেই জাতি যারা সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর নেতৃতে ৩০ লাখ মহান শহীদের রক্তের বিনিময়ে দুই লাখ মা বোনের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমরা পেরেছি স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেতে। আমাদের রয়েছে ছাত্র রাজনীতির ঐতিহ্য ও গৌরব।

ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশ স্বাধীনতার ৪৫ বছর পার হতে চলেছে সমৃদ্ধির পথে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে কাজ করছে ২০২১ সালের রূপকল্প বাস্তবায়নে। সামগ্রিক পরিকল্পনায় শিক্ষাকে অগ্রাধিকার খাত হিসেবে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। সকলের জন্য মানসম্মত শিক্ষা ব্যবস্থা নিশ্চিত করার লক্ষ্য নিয়ে বিভিন্ন পদক্ষেপ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা বৃদ্ধি করা, যুক্ত হচ্ছে নতুন নতুন বিভাগ যা ভবিষ্যতে ছাত্রছাত্রীদের কর্মসংস্থানে জন্য নব নব দ্বার উন্মুক্ত করে দিবে।

ctg-2
.

স্পিকার আরো বলেন, বাংলাদেশ আজ অর্থনৈতিক সূচকে সফলভাবে এগিয়ে যাচ্ছে। শতকরা ৭ ভাগ প্রবৃদ্ধি, বৈদেশিক রেমিটেন্স, মাতৃ ও শিশুমৃত্যু হ্রাস, নারীর ক্ষমতায়ন, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনসহ সকল বিষয়ে সফলতা অর্জন করে আজ বিশ্ব দরবারে প্রশংসিত হয়েছে। জনগণের জীবন মান উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে শেখ হাসিনার সরকার। বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে মানসম্মত যুগপোযোগি শিক্ষা ব্যবস্থা সুসংহত করার মধ্য দিয়ে আগামীদিনের পথ রচনা করে যাবে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।

সুবর্ণজয়ন্তী বক্তা প্রফেসর ইমেরিটাস ড. আনিসুজ্জামান তার বক্তব্যে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ের স্মৃতিচারণ করেন।

এসময় তিনি বলেন, আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোন সভা সেমিনার করতে হলে প্রক্টরের অনুমতি নিতে হত। এখন ক্লাস চলাকালীন সময়ে ক্লাসের বাইরেই সভা সেমিনার হচ্ছে। অনেক সময় এসব সমাবেশে কোন কোন জাতীয় নেতাও উপস্থিত থাকেন। নিশ্চয়ই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে অদর্শ করে গড়ে ওঠা দেশের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থা বেশি ভাল নয়।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন পানিসম্পদ মন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। সম্মানিত অতিথি ছিলেন সাবেক সিটি মেয়র এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী।

অতিথিদের বক্তব্য শেষে চবি পরিবারের শহীদ সদস্যদের সম্মাননা প্রদান করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। পরে অতিথিদের সঙ্গে নিয়ে কেক কেটে সুবর্ণজয়ন্তী উৎসব পালন করেন।

সর্বশেষ

০৯ নং ওয়ার্ড জাসাস কমিটি অনুমোদিত

বাংলাদেশের রাজনীতিতে ৪৭ বছর ⦿বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print