ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

খুলনায় বিএনপি-পুলিশের দফায় দফায় সংঘর্ষ, আহত অর্ধশতাধিক

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

খুলনায় পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতা-কর্মীদের দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে পুলিশসহ বিএনপির অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন। শুক্রবার (১৯ মে) বিকাল ৪টার দিকে খুলনা প্রেসক্লাবের সামনে এ ঘটনা ঘটে।

পুলিশ ও দলীয় সূত্রে জানা যায়, আজ শুক্রবার খুলনা প্রেসক্লাবের লিয়াকত আলী মিলনায়তনে নগরীর সোনাডাঙ্গা থানা বিএনপির কর্মী সভা ছিল। দুপুর ৩টার দিকে কর্মী সমাবেশ শেষ হয়। এরপর কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসাবে খুলনা প্রেসক্লাবের সামনের সড়কে সমাবেশ শুরু করে বিএনপি। সমাবেশকে কেন্দ্র করে দুপুর ৩টার পর থেকেই নগরীর বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে বিএনপির খণ্ড খণ্ড মিছিল আসতে থাকে। বিকাল ৪টার দিকে হঠাৎ করে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ শুরু হয়। প্রায় আধা ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে প্রেসক্লাবের সামনের স্যার ইকবাল রোডসহ আশপাশের এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়।

এ সময় পুলিশ টিয়ারশেল নিক্ষেপ, গুলি ও ব্যাপক লাঠিচার্জ করে বিএনপি নেতা-কর্মীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এতে বিএনপির সমাবেশ পণ্ড হয়ে যায়। দফায় দফায় সংঘর্ষে পুলিশসহ বিএনপির অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন। এ সময় পুলিশ বিএনপির ৯ নেতা-কর্মীকে আটক করে।

খুলনা মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব শফিকুল আলম তুহিন বলেন, বিনা উস্কানিতে পুলিশ সমাবেশ পণ্ড করতে গুলি, টিয়ারশেল ও লাঠিচার্জ করেছে। এতে অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন। তাদের নগরীর বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছে।

বিএনপির কেন্দ্রীয় তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল বলেন, পুলিশ বিনা উস্কানিতে হামলা করেছে। পুলিশই প্রথম আক্রমণ চালিয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে পুলিশ তাদের কর্মসূচিতে যে বাধা দেয়, এটা তারই ধারাবাহিকতা।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, পুলিশ তাদের কর্মসূচিতে বাধা দিলে নেতা-কর্মীরা বিক্ষোভ শুরু করে। এরপর পুলিশ বেধড়ক লাঠিচার্জ, নেতাকর্মীদের লক্ষ্য করে গুলি, রাবার বুলেট ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে। এতে অসংখ্য নেতা-কর্মী আহত হয়েছে।

খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-কমিশনার (দক্ষিণ) মো. তাজুল ইসলাম বলেন, বিএনপি অনুমতি ছাড়া খুলনা প্রেসক্লাবের সামনের সড়ক দখল করে সমাবেশ শুরু করে। এতে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। তাদের সড়ক ছেড়ে দিতে বললে হঠাৎ করে পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু করে। এতে ১১ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। পরে ৫ রাউন্ড টিয়ারশেল ও ৬২ রাউন্ড শটগানের ফাঁকা গুলি ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। ঘটনাস্থল থেকে বিএনপির ৯ নেতা-কর্মীকে আটক করা হয়েছে।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print