
চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালী থানাধীন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে অভিযান চালিয়েছে সিটি কর্পোরেশনের ভ্রাম্যমান আদালত।
আজ মঙ্গলবার চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের নির্বাহি ম্যাজিস্ট্রেট যুথিকা সরকার এর নেতৃত্বে এ অভিযান চালানো হয়।
এসময় জলসা মার্কেট, নুপুর মার্কেট,বন্দর বিতান মার্কেট, নিউ সুপার মার্কেট, প্রফেসর মার্কেট, তামাকুমণ্ডি মার্কেটে অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে ৫৪ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমান আদালত।
এ সব মার্কেটের দোকানদারদের ট্রেড লাইসেন্স ও নবায়ন না থাকায় হারুন টেলিকম এর মো. হানিফকে ৩ হাজার টাকা, হারুন টেলিকম এর মো. ফারুককে ২ হাজার টাকা, আর এস এম এর আবদুল মোমিনকে ২ হাজার টাকা, পি এম টেলিকমের মো. রফিককে ৩ হাজার টাকা, মেসার্স ফার্মেসী সুমন সেনকে ২ হাজার টাকা, শাড়ীর দোকান এর মো. ফরহাদকে ২ হাজার টাকা, আবদুল মান্নানকে ১ হাজার টাকা, মো. আইয়ুবকে ২ হাজার টাকা, আল মুরাদ ক্রোকারিজ আবদুল মান্নানকে ৩ হাজার টাকা, খাজা কালেকশন এর আবু সালেকে ২ হাজার টাকা, ইয়েস বস এর মো. রুবায়েতকে ২ হাজার টাকা, মেসার্স আল হেরা ক্লথ ষ্টোর এর মোক্তার আহমদকে ১ হাজার টাকা, ফ্যাশন ভান্ডার এর মঞ্জুর আলমকে ২ হাজার টাকা, ওয়ার্ল্ড ফ্যাশন এর জাহেদুল ইসলামকে ২ হাজার টাকা, এইচ এন্ড ব্রাদার্স এর মো. সরওয়ার হোসেনকে ১ হাজার টাকা, ট্রেড লাইসেন্স নবায়ন না থাকায় ও অস্বাস্থ্যকর নোংরা পরিবেশের দায়ে জম জম হোটেলের আবুল কাশেমকে ১৩ হাজার টাকা, উৎপল চৌধুরীকে ১ হাজার টাকা, এ রহমান লেটার হাউস এর মো. ইকবালকে ২ হাজার টাকা, চিটাগাং কসমেটিকস্ এর কাউসার আহমদকে ১ হাজার টাকা, মেসার্স হালিমা বেডিং মোহাম্মদ আলীকে ১ হাজার টাকা, আম্মান চশমা বিতান এর মো. আরমান কে ১ হাজার টাকা, অল ওয়েল কসমেটিকস্ মিনহাজুল ইসলামকে ২ হাজার টাকা, এ ও অপটিক্যাল এর মিসকাতুর রহমানকে ১ হাজার টাকা, ওমর ফারুককে ২ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ম্যাজিস্ট্রেট যুথিকা সরকার বলেন, দোকানদারদের ট্রেড লাইসেন্স ও নবায়ন না থাকায় এবং অস্বাস্থ্যকর নোংরা পরিবেশের দায়ে মোট ২০টি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করা হয়। এই অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।