ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

কিশোরী কলিকে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনা স্বীকার করে আদালতে মিঠুর জবানবন্দি

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

জেলার হাটহাজারীর মির্জাপুর ইউনিয়নের নিখোঁজ হওয়া কিশোরী কলি আক্তারকে ধর্ষণ ও শ্বাসরোধ করে হত্যা করার কথা স্বীকার করেছে গ্রেফতারকৃত যুবক নজরুল ইসলাম মিঠু (৩০)।

সোমবার (১৭সেপ্টেম্বর) চট্টগ্রাম চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট এর আদালতের বিচারক সুস্মিতা আহমেদের খাস কামরায় ফৌজদারি কার্যবিধি ১৬৪ ধারামতে সে স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি প্রদান করে।জবানবন্দি প্রদান শেষে বিচারক তাকে কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দেন।

হাটহাজারী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. বেলাল উদ্দিন জাহাঙ্গীর খুনী মিঠুর জবানবন্দির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। নিহত কলি আক্তার মির্জাপুর ইউনিয়নের খিল্লাপাড়া তুয়ান বাপের বাড়ির ছুট্টু মিয়ার কন্যা। খুনী ও ধর্ষক মিঠু একই ইউনিয়নের নোয়াপাড়া  সন্দ্বীপ কলোণির মোঃ ইউছুপের পুত্র।

.

স্থানীয় সূত্রমতে, খুন হওয়া কলি আক্তার মিঠুর দুঃসম্পর্কের আত্মীয় ছিল। উভয়ের বাড়ির দূরত্ব এক কিলোমিটারের মধ্যে। মিঠু গত এক বছর ধরে বিয়ে করার উদ্দেশ্যে কলি ও তার পরিবারকে জ্বালাতন করে আসছিল। কিন্তু মিঠু বিবাহিত ও এক সন্তানের জনক এবং বখাটে প্রকৃতির হওয়ায় কলির পরিবার তাতে কোন প্রকার আগ্রহ দেখায়নি। এমতাবস্তায় গত শনিবার সন্ধ্যায় মিটু কলিকে ফুসলিয়ে মির্জাপুর ইউনিয়নের ছনখোলাস্থ ৫২৫ব্রিক ফিল্ডের স্তুপাকারা রাখা মাটির পাদদেশে নিয়ে যায়। সেখানে সে কলিকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। আত্মরক্ষার্থে চিৎকার দেওয়ার চেষ্টা করলে সে গলা টিপে কলিকে খুন করে এবং পরে গুম করার উদ্দেশ্যে নিকটস্থ একটি পরিত্যক্ত ল্যাট্রিনের সেপটিক ট্যাঙ্কে তার লাশ ঢুকিয়ে রাখে বলে আদালতে দেয়া জবানবন্দীতে জানায়।

.

কলি সন্ধ্যায় নিখোঁজ হওয়ার পর থেকে তাকে খুঁজতে থাকে পরিবারের সদস্যরা। কোথাও সন্ধান না পাওয়ায় নিখোঁজের ৪দিন পর পরিবার হাটহাজারী মডেল থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি রুজু করেন। পরে বুধবার বিকেলে পঁচা গন্ধযুক্ত কলির লাশে ফুলে সেপটিক ট্যাঙ্ক থেকে বের হয়ে পড়ে। বিষয়টি জানাজানি হলে থানা পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য মর্গে প্রেরণ করে। একই সময় গোপণ সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ সন্দেহভাজন মিটুকে হাটহাজারী ফায়ার সেন্টার এলাকা থেকে আটক করে।

উল্লেখ্য, একমাস পূর্বে গত ১৬ সেপ্টেম্বর হাটহাজারী পৌর এলাকায় তুহিন নামে এক স্কুলছাত্রীকে মুন্না নামে এক বখাটে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে খুন করে। তবে উভয় ঘটনায় পুলিশ উভয় খুনীদের আটক করতে সক্ষম হলেও তুহিন মার্ডারের অপর দুই আসামি খুনী মুন্নার পিতামাতা এখনো পলাতক রয়েছে।

*হাটহাজারীতে কিশোরীর গলিত লাশ উদ্ধার

 

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print