ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

অবশেষে চট্টগ্রাম বিমানবন্দর পেল করোনা শনাক্তে থার্মাল স্ক্যানার

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিদেশ ফেরত যাত্রীদের করোনাভাইরাস শনাক্তে অবশেষে বসানো হয়েছে থার্মাল স্ক্যানার মেশিন।

আজ মঙ্গলবার (১০মার্চ) দুপুরে একটি থার্মাল স্ক্যানার মেশিনটি চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে এসেছে বলে জানিয়েছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ।

এর আগে সকালে বিমানে করে আসা দুটি থার্মাল স্ক্যানারের মধ্যে একটি চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে স্থাপন করা হচ্ছে আরেকটি ঢাকা বিমানবন্দরের জন্য পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। দ্বিতীয় স্ক্যানারটি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরে স্থাপনের কথা থাকলেও সিদ্ধান্ত পরিবর্তন হয়ে সেটি ঢাকায় চলে যায়।

এ ছাড়া চট্টগ্রাম বন্দরে আসা বিদেশী জাহাজের নাবিকদের পরিক্ষার জন্যও খুব শীঘ্রই একটি থার্মাল স্ক্যানার মেশিন বসানো হবে বলে জানা গেছে।

এ ব্যাপারে জেলা সিভিল সার্জন শেখ ফজলে রাব্বী বলেন, চট্টগ্রাম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে একটি থার্মাল স্ক্যানার মেশিনটি আগে থেকে ছিল। কিন্ত গত ৬/৭ মাস আগে এটি অকার্যকর হয়ে পড়ায় বিমানবন্দরে করোনাভাইরাস শনাক্তে হ্যান্ডহেল্ড স্ক্যানার দিয়েই চলছিল দেশের বাইরে থেকে আসা দেশি বিদেশীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা। আজ একটি মেশিন এসেছে। এটি বিমানবন্দরের বসানো হচ্ছে। আশাকরি আগামীকাল থেকে সকল বিমানযাত্রীকেই থার্মাল স্ক্যানার মেশিন দিয়ে স্বাস্থ্য পরিক্ষা করানো হবে।

আরো পড়ুন: চট্টগ্রাম বন্দর ও বিমানবন্দরে করোনাভাইরাস শনাক্তে থার্মাল স্ক্যানার নেই

আরেকটি মেশিন শীঘ্রই চট্টগ্রামে এসে পৌছবে। সেটি চট্টগ্রাম বন্দরে বসানো হবে বলে উল্লেখ করেন।

.

চট্টগ্রাম শাহ আমানত বিমানবন্দরের ভারপ্রাপ্ত ম্যানেজার মাহমুদ আকতার বলেন, আজ বিমানবন্দরের জন্য একটি ‘থার্মার স্ক্যানার মেশিন এসেছে। দুপুর থেকে এটি বসানোর কাজ চলছে। সম্পন্ন হলে কাল থেকে বিমানবন্দরের সকল যাত্রীর শরীরে করোনাভাইরাস আছে কিনা সনাক্ত করা শুরু হবে। তিনি বলেন, আমাদের আগের থার্মার স্ক্যানার নস্ট হয়ে পড়ায় এতোদিন ধরে হ্যান্ডহেল্ড স্ক্যানার দিয়ে যাত্রীদের স্বাস্থ্য পরিক্ষা চলছিল।

জানাগেছে, চলিত বছরের প্রথম দিকে চীনের উহান শহরে প্রথম করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার পর ২০ জানুয়ারি থেকে সতর্কতা হিসেবে চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে রেড অ্যালার্ট জারি করা হয়।

এই বিমানবন্দর দিয়ে প্রতিদিন প্রায় দেড় হাজার যাত্রী আসা যাওয়া করলেও করোনাভাইরাস শনাক্তে প্রতিদিন ৯ জন চিকিৎসক পালা করে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করছেন। বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ করোনা শনাক্তে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা গ্রহণের কথা বললেও সেটিকে পর্যাপ্ত নয় বলে অভিযোগ করছেন বিদেশ ফেরত যাত্রীরা।

এনিয়ে আজ মঙ্গলবার পাঠক ডট নিউজে “চট্টগ্রাম বন্দর ও বিমানবন্দরে করোনাভাইরাস শনাক্তে থার্মাল স্ক্যানার নেই” শীর্ষক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।

বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানায়, ২০১৫ সালে চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে একটি থার্মাল স্ক্যানার বসানো হয়। কিন্তু সাত মাস আগে এ স্ক্যানার মেশিনটি বিকল হয়ে পড়ে। এ অবস্থায় ৫টি হ্যান্ডহেল্ড মেশিনই আন্তজার্তিক এই বিমানবন্দরটির যাত্রীদের স্বাস্থ্য পরিক্ষা চলে আসছিল।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print